অনলাইন
শেলটেকের এমডি তৌফিক এম. সেরাজ আর নেই
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২১ জুন ২০১৯, শুক্রবার, ৫:৫৩ পূর্বাহ্ন
দেশের স্বনামধন্য আবাসন প্রতিষ্ঠান শেলটেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তৌফিক এম. সেরাজ আর নেই (ইন্না...রাজেউন)। তিনি বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে মারা যান। শেলটেকের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৬৩ বছর। মৃত্যুকালে তিনি মা, স্ত্রী, দুই মেয়েসহ অনেক গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। পেশায় প্রকৌশলী তৌফিক এম সেরাজ ছিলেন আবাসন ব্যবসায়ীদের প্রতিষ্ঠান রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) প্রথম সভাপতি।
শেলটেকের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ বলেন, তৌফিকের মরদেহ এখন মর্গে আছে। চিকিৎসকরা তাদের মতামত দিবেন। আজ-কালকের মধ্যে জানা যাবে তার মরদেহ কবে ঢাকায় ফিরবে। তিনি বলেন, আমরা স্পেনের বার্সিলোনা যাচ্ছিলাম। কাতারে আমাদের ট্রানজিট ছিলো। দোহার স্থানীয় সময় আনুমানিক রাত পৌনে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। হঠাৎ প্লেন অবতরণের ঘোষণা এলো। তখন দেখি যে পাশে ও (তৌফিক) নেই। ও আরেক সিটে বসেছিলো। আমি ভাবলাম ও টয়লেটে গিয়েছে। কিন্তু, প্রায় ১৫ মিনিটের মতো অপেক্ষা করেও দেখলাম যে সে আসছে না।
তখন প্লেন ল্যান্ড করার সময় হয়ে গেছে। তারপর এয়ার হোস্টেসকে তার বিষয়ে জিজ্ঞেস করলাম। তারা বাথরুম চেক করে দেখেন যে তা বন্ধ। তারা দরজা ধাক্কা দেন। কিন্তু কোনো আওয়াজ পাওয়া যায় না। পরে তারা দরজা খুলে দেখেন যে সে অচেতন অবস্থায় পড়ে আছে। তারপর তারা তাদের মতো করে জরুরি চিকিৎসেবা দিয়েছেন।
পরে উড়োজাহাজ ল্যান্ড করার পর তৌফিককে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর ডাক্তাররা সব ধরনের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সে আর ফিরে নাই।
শেলটেকের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ বলেন, তৌফিকের মরদেহ এখন মর্গে আছে। চিকিৎসকরা তাদের মতামত দিবেন। আজ-কালকের মধ্যে জানা যাবে তার মরদেহ কবে ঢাকায় ফিরবে। তিনি বলেন, আমরা স্পেনের বার্সিলোনা যাচ্ছিলাম। কাতারে আমাদের ট্রানজিট ছিলো। দোহার স্থানীয় সময় আনুমানিক রাত পৌনে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। হঠাৎ প্লেন অবতরণের ঘোষণা এলো। তখন দেখি যে পাশে ও (তৌফিক) নেই। ও আরেক সিটে বসেছিলো। আমি ভাবলাম ও টয়লেটে গিয়েছে। কিন্তু, প্রায় ১৫ মিনিটের মতো অপেক্ষা করেও দেখলাম যে সে আসছে না।
তখন প্লেন ল্যান্ড করার সময় হয়ে গেছে। তারপর এয়ার হোস্টেসকে তার বিষয়ে জিজ্ঞেস করলাম। তারা বাথরুম চেক করে দেখেন যে তা বন্ধ। তারা দরজা ধাক্কা দেন। কিন্তু কোনো আওয়াজ পাওয়া যায় না। পরে তারা দরজা খুলে দেখেন যে সে অচেতন অবস্থায় পড়ে আছে। তারপর তারা তাদের মতো করে জরুরি চিকিৎসেবা দিয়েছেন।
পরে উড়োজাহাজ ল্যান্ড করার পর তৌফিককে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর ডাক্তাররা সব ধরনের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সে আর ফিরে নাই।