বাংলাদেশ কর্নার
ব্যাটসম্যান সৌম্যর বোলার হওয়ার দিন
স্পোর্টস রিপোর্টার
২১ জুন ২০১৯, শুক্রবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
মাশরাফি বিন মুর্তজা, মোস্তাফিজুর রহমান, সাকিব আল হাসান, রুবেল হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ- বাংলাদেশ দলের পাঁচ স্বীকৃত বোলার ব্যর্থ। স্বাচ্ছন্দ্যে রান করেই যাচ্ছেন অ্যারন ফিঞ্চ-ডেভিড ওয়ার্নার, করেই যাচ্ছেন। ইনিংসের ২১তম ওভারে মাশরাফি বল তুলে দিলেন সৌম্য সরকারের হাতে। আর সিলেবাসের বাইরের বোলারের পঞ্চম বলেই আউট ফিঞ্চ! মহা প্রয়োজনীয় ব্রেক-থ্রো পেল বাংলাদেশ। গতকাল ট্রেন্ট ব্রিজে টাইগার বোলারদের হতাশার দিনে যা একটু উজ্জ্বল এই সৌম্যই। ৮-০-৫৮-৩ এই হলো তার বোলিং ফিগার। বাঁহাতি ওপেনারের বোলার হওয়ার দিনে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং করলেন। অস্ট্রেলিয়ার দলীয় সংগ্রহটা চারশ’ না ছাড়িয়ে যে ৩৮১ হয়েছে, তাতে বড় অবদানটা এই অকেশনাল মিডিয়াম পেসারেরই।
ক্যারিয়ারের আগের ৪৮ ম্যাচে সব মিলিয়ে ২৪ ওভার বোলিং করেছিলেন সৌম্য। গত বছরের সেপ্টেম্বরে আবুধাবিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৫ ওভারে ১৯ রান দিয়ে ১ উইকেট পান তিনি। ওটাই ছিল তার সেরা বোলিং ফিগার। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৭.২৫ ইকোনমি রেটে রান দিয়েছেন সৌম্য। অন্যদের তুলনায় খুব একটা মন্দ নয়। মূল বোলার মোস্তাফিজ ৯ ওভারে দেন ৬৯ রান। ইকোনমি রেট ৭.৬৭। অধিনায়ক মাশরাফির ইকোমনি ৮ ওভারে কাঁটায় কাঁটায় ৭। তিনি উইকেশূন্য। সাকিবের বোলিংও ছিল অকার্যকর। ৬ ওভারে ৮.৩৩ ইকোনমিতে ৫০ রান দেন বাঁহাতি স্পিনার। সাফল্যের মুখ না দেখায় পরে তাকে আর বোলিংয়ে আনার সাহস পাননি মাশরাফি। আর অলরাউন্ডার সাইফুদ্দিনের জায়গায় প্রথমবারের মত একাদশে জায়গা পাওয়া রুবেল হোসেন তো রান দেয়ার ক্ষেত্রে ছিলেন মুক্তহস্ত! ৯ ওভারে ৮৩ রান দিয়ে উইকেটশূন্য। দলের একমাত্র বোলার হিসেবে পুরো ১০ ওভার করা মেহেদী হাসান মিরাজ ৫৯ রান দেন। তবে উইকেট পাননি একটিও। অস্ট্রেলিয়ার ওপেনিং জুটিতে ১২১ রান আসে। দারুণ খেলতে থাকা ফিঞ্চকে ফিরিয়ে ওই জুটি ভাঙেন সৌম্য। তার স্লো বলে আপারকাট করতে গিয়ে রুবেলের হাতে ধরা পড়েন অজি অধিনায়ক। ফেরার আগে ৫১ বলে ৫ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় করেন ৫৩ রান। দ্বিতীয় উইকেটে উসমান খাজাকে নিয়ে আবার জুটি গড়েন ডেভিড ওয়ার্নার। ওই জুটিতে তিনশ’ পার করে ফেলে অস্ট্রেলিয়া। ওয়ার্নার যেভাবে ব্যাট চালাচ্ছিলেন তাতে এবারের বিশ্বকাপের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিটা পেয়ে যেতে পারতেন। দলীয় ৩১৪ রানে তাকেও ফেরান সৌম্য। ১৪৭ বলে এবারের বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ১৬৬ রানের ইনিংসটি খেলেন ওয়ার্নার। যাতে ছিল ১৪ চার ও ৫টি ছক্কার মার। ৪৭তম ওভারের পঞ্চম বলে উসমান খাজাকে সেঞ্চুরিবঞ্চিত করেন সৌম্য। ৭২ বলে ৮৯ রান করেন খাজা। একই ওভারের দ্বিতীয় বলে রানআউট হন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। ১০ বলেই ৩২ করে ফেলেছিলেন ম্যাক্সওয়েল। পরের ওভারে স্টিভ স্মিথকে (১) ফিরিয়ে উইকেটের খাতায় নাম লেখান মোস্তাফিজ। আলেক্স ক্যারি-মার্কাস স্টইনিসের অবিচ্ছিন্ন ২৭ রানের জুটিতে অস্ট্রেলিয়া গড়ে বিশ্বকাপে তাদের দ্বিতীয় দলীয় সর্বোচ্চ আর চলতি আসরের তৃতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস। সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহটি গত বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে। ওই ম্যাচে ৪১৭ রান তুলেছিল অজিরা।
ক্যারিয়ারের আগের ৪৮ ম্যাচে সব মিলিয়ে ২৪ ওভার বোলিং করেছিলেন সৌম্য। গত বছরের সেপ্টেম্বরে আবুধাবিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৫ ওভারে ১৯ রান দিয়ে ১ উইকেট পান তিনি। ওটাই ছিল তার সেরা বোলিং ফিগার। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৭.২৫ ইকোনমি রেটে রান দিয়েছেন সৌম্য। অন্যদের তুলনায় খুব একটা মন্দ নয়। মূল বোলার মোস্তাফিজ ৯ ওভারে দেন ৬৯ রান। ইকোনমি রেট ৭.৬৭। অধিনায়ক মাশরাফির ইকোমনি ৮ ওভারে কাঁটায় কাঁটায় ৭। তিনি উইকেশূন্য। সাকিবের বোলিংও ছিল অকার্যকর। ৬ ওভারে ৮.৩৩ ইকোনমিতে ৫০ রান দেন বাঁহাতি স্পিনার। সাফল্যের মুখ না দেখায় পরে তাকে আর বোলিংয়ে আনার সাহস পাননি মাশরাফি। আর অলরাউন্ডার সাইফুদ্দিনের জায়গায় প্রথমবারের মত একাদশে জায়গা পাওয়া রুবেল হোসেন তো রান দেয়ার ক্ষেত্রে ছিলেন মুক্তহস্ত! ৯ ওভারে ৮৩ রান দিয়ে উইকেটশূন্য। দলের একমাত্র বোলার হিসেবে পুরো ১০ ওভার করা মেহেদী হাসান মিরাজ ৫৯ রান দেন। তবে উইকেট পাননি একটিও। অস্ট্রেলিয়ার ওপেনিং জুটিতে ১২১ রান আসে। দারুণ খেলতে থাকা ফিঞ্চকে ফিরিয়ে ওই জুটি ভাঙেন সৌম্য। তার স্লো বলে আপারকাট করতে গিয়ে রুবেলের হাতে ধরা পড়েন অজি অধিনায়ক। ফেরার আগে ৫১ বলে ৫ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় করেন ৫৩ রান। দ্বিতীয় উইকেটে উসমান খাজাকে নিয়ে আবার জুটি গড়েন ডেভিড ওয়ার্নার। ওই জুটিতে তিনশ’ পার করে ফেলে অস্ট্রেলিয়া। ওয়ার্নার যেভাবে ব্যাট চালাচ্ছিলেন তাতে এবারের বিশ্বকাপের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিটা পেয়ে যেতে পারতেন। দলীয় ৩১৪ রানে তাকেও ফেরান সৌম্য। ১৪৭ বলে এবারের বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ১৬৬ রানের ইনিংসটি খেলেন ওয়ার্নার। যাতে ছিল ১৪ চার ও ৫টি ছক্কার মার। ৪৭তম ওভারের পঞ্চম বলে উসমান খাজাকে সেঞ্চুরিবঞ্চিত করেন সৌম্য। ৭২ বলে ৮৯ রান করেন খাজা। একই ওভারের দ্বিতীয় বলে রানআউট হন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। ১০ বলেই ৩২ করে ফেলেছিলেন ম্যাক্সওয়েল। পরের ওভারে স্টিভ স্মিথকে (১) ফিরিয়ে উইকেটের খাতায় নাম লেখান মোস্তাফিজ। আলেক্স ক্যারি-মার্কাস স্টইনিসের অবিচ্ছিন্ন ২৭ রানের জুটিতে অস্ট্রেলিয়া গড়ে বিশ্বকাপে তাদের দ্বিতীয় দলীয় সর্বোচ্চ আর চলতি আসরের তৃতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস। সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহটি গত বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে। ওই ম্যাচে ৪১৭ রান তুলেছিল অজিরা।