বাংলারজমিন
শ্রীমঙ্গলে বিদ্যুৎবিহীন ৮ ঘণ্টায় ১০ সহস্রাধিক মুরগির মৃত্যু
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২১ জুন ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
দুঃসহ গরমে অসহনীয় ৮ ঘণ্টা কাটিয়েছেন শ্রীমঙ্গলের মানুষজন। অত্যধিক গরমে উপজেলার প্রায় শতাধিক ক্ষুদ্র পোলট্রি খামারের ১০ সহস্রাধিক মুরগি মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। খামারিরা বলেছেন এতে ক্ষুদ্র খামারিরা ২০ লক্ষাধিক টাকা আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
সোমবার সন্ধ্যায় মৌলভীবাজার পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির সদর দপ্তর কর্তৃক শুধু শহরে মাইকিং করে মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকার ঘোষণা দেয়া হয়। ভ্যাপসা গরম, তার উপর টানা ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ না থাকায় উপজেলার বিভিন্ন ক্ষুদ্র পোলট্রি খামারের ১০ সহস্রাধিক মুরগি মারা যাবার খবর পাওয়া গেছে। উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের তাজুল মিয়ার আসিফ পোলট্রি খামারের ২ লক্ষাধিক টাকা মূল্যের ৮শ’, এই ইউনিয়নের খোসবাশ ওয়াহিদ পোলট্রির ১ কেজি ৮শ’ গ্রাম ওজনের ২ শতাধিক, মোহাজিরাবাদ গ্রামের ৩ কেজি ওজনের ২০টি, শিববাড়ী গ্রামের মালিক মো. লিটন মিয়ার পোলট্রি খামারের ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের ৪শ’, ভূনবীর ইউনিয়নের সুশীল ঘোষের মালকানাধীন রাজপাড়ার বিস্মিল্লাহ পোলট্রি ফার্মের ৫০ হাজার টাকা মূল্যের ৪শ’, কামার পাড়ার নৃপেন্দ্র সরকারের ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের ১৬০, একই গ্রামের নূর মিয়ার ১১০, আলিশারকুল গ্রামের আব্দুল্লাহ মিয়ার ৯০, কামারপাড়া গ্রামের শান্ত সরকারের ৩ কেজি ওজনের ৭৫টি, কালাপুর ইউনিয়নের সিরাজনগর গ্রামের বিস্মিল্লাহ পোলট্রি ফার্মের মালিক হাবিবুর রহমানের দু’টি ফার্মের ১২শ’, একই গ্রামের সুফিয়ান মিয়ার খামারের ১শ’, নূরজাহান চা বাগানের মুনসুর মিয়ার খামারের ৮০টি, এমআর খান চা বাগানের মোহাজিরাবাদ গ্রামের ইব্রাহিম মিয়ার খামারের ১৬০টি, মির্জাপুর গ্রামের বৌলাশী গ্রামের রোমান মিয়ার খামারের ১৫০, খিলগাঁও গ্রামের শাহজাহান মিয়ার খামারের ২শ’, যাত্রাপাশা গ্রামের কৃষন দের খামারের ১শ’ ৫০টিসহ প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার মুরগি মারা যাবার খবর পাওয়া গেছে। এতে এসব ক্ষুদ্র পোলট্রি খামারিরা প্রায় সাড়ে ২০ লক্ষাধিক টাকার আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন শ্রীমঙ্গল পোলট্রি বিজনেস এসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি বলেন টানা ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ না থাকায় সারা উপজেলায় ছোট বড় ৫ শতাধিক ক্ষুদ্র খামারের মধ্যে ১শ’রও বেশি খামারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এ পর্যন্ত ১ কেজি থেকে ৩ কেজি ওজনের ৮ থেকে ১০ হাজার মুরগি মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। অতিরিক্ত গরমের মধ্যে দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ না থাকায় উপজেলার অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকেও নির্দিষ্ট সময়ের আগে ছুটি দিয়ে দিতেও দেখা গেছে। মৌলভীবাজার পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির শ্রীমঙ্গলস্থ সদর দপ্তরের জেনারেল ম্যানেজার শিবু লাল বলেন, বেশ কিছু দিন পুর্বে সাব স্টেশনের সঞ্চালন লাইনের একটি খুঁটি বিপজ্জনকভাবে ভেঙে পড়ে। গেল রমজান মাসে এর ত্রুটি মেরামত করার প্রয়োজন থাকলেও রমজান মাসের কথা বিবেচনায় রেখে তা করা সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন, গরমে গ্রাহকরা কষ্ট করছেন এজন্য আমরা দুঃখিত। কিন্তু এর কোনো বিকল্প ছিল না। ভবিষ্যৎ জটিলতা এড়াতে মেইন্টেন্যান্স কাজ করতে হচ্ছে।
সোমবার সন্ধ্যায় মৌলভীবাজার পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির সদর দপ্তর কর্তৃক শুধু শহরে মাইকিং করে মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকার ঘোষণা দেয়া হয়। ভ্যাপসা গরম, তার উপর টানা ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ না থাকায় উপজেলার বিভিন্ন ক্ষুদ্র পোলট্রি খামারের ১০ সহস্রাধিক মুরগি মারা যাবার খবর পাওয়া গেছে। উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের তাজুল মিয়ার আসিফ পোলট্রি খামারের ২ লক্ষাধিক টাকা মূল্যের ৮শ’, এই ইউনিয়নের খোসবাশ ওয়াহিদ পোলট্রির ১ কেজি ৮শ’ গ্রাম ওজনের ২ শতাধিক, মোহাজিরাবাদ গ্রামের ৩ কেজি ওজনের ২০টি, শিববাড়ী গ্রামের মালিক মো. লিটন মিয়ার পোলট্রি খামারের ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের ৪শ’, ভূনবীর ইউনিয়নের সুশীল ঘোষের মালকানাধীন রাজপাড়ার বিস্মিল্লাহ পোলট্রি ফার্মের ৫০ হাজার টাকা মূল্যের ৪শ’, কামার পাড়ার নৃপেন্দ্র সরকারের ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের ১৬০, একই গ্রামের নূর মিয়ার ১১০, আলিশারকুল গ্রামের আব্দুল্লাহ মিয়ার ৯০, কামারপাড়া গ্রামের শান্ত সরকারের ৩ কেজি ওজনের ৭৫টি, কালাপুর ইউনিয়নের সিরাজনগর গ্রামের বিস্মিল্লাহ পোলট্রি ফার্মের মালিক হাবিবুর রহমানের দু’টি ফার্মের ১২শ’, একই গ্রামের সুফিয়ান মিয়ার খামারের ১শ’, নূরজাহান চা বাগানের মুনসুর মিয়ার খামারের ৮০টি, এমআর খান চা বাগানের মোহাজিরাবাদ গ্রামের ইব্রাহিম মিয়ার খামারের ১৬০টি, মির্জাপুর গ্রামের বৌলাশী গ্রামের রোমান মিয়ার খামারের ১৫০, খিলগাঁও গ্রামের শাহজাহান মিয়ার খামারের ২শ’, যাত্রাপাশা গ্রামের কৃষন দের খামারের ১শ’ ৫০টিসহ প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার মুরগি মারা যাবার খবর পাওয়া গেছে। এতে এসব ক্ষুদ্র পোলট্রি খামারিরা প্রায় সাড়ে ২০ লক্ষাধিক টাকার আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন শ্রীমঙ্গল পোলট্রি বিজনেস এসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি বলেন টানা ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ না থাকায় সারা উপজেলায় ছোট বড় ৫ শতাধিক ক্ষুদ্র খামারের মধ্যে ১শ’রও বেশি খামারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এ পর্যন্ত ১ কেজি থেকে ৩ কেজি ওজনের ৮ থেকে ১০ হাজার মুরগি মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। অতিরিক্ত গরমের মধ্যে দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ না থাকায় উপজেলার অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকেও নির্দিষ্ট সময়ের আগে ছুটি দিয়ে দিতেও দেখা গেছে। মৌলভীবাজার পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির শ্রীমঙ্গলস্থ সদর দপ্তরের জেনারেল ম্যানেজার শিবু লাল বলেন, বেশ কিছু দিন পুর্বে সাব স্টেশনের সঞ্চালন লাইনের একটি খুঁটি বিপজ্জনকভাবে ভেঙে পড়ে। গেল রমজান মাসে এর ত্রুটি মেরামত করার প্রয়োজন থাকলেও রমজান মাসের কথা বিবেচনায় রেখে তা করা সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন, গরমে গ্রাহকরা কষ্ট করছেন এজন্য আমরা দুঃখিত। কিন্তু এর কোনো বিকল্প ছিল না। ভবিষ্যৎ জটিলতা এড়াতে মেইন্টেন্যান্স কাজ করতে হচ্ছে।