বাংলারজমিন
রামগঞ্জে দুই শিক্ষিকা বহিষ্কার
রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
২১ জুন ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৫৫ পূর্বাহ্ন
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ৭নং দরবেশপুর ইউনিয়নের উত্তর মাঝিরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা খাদিজা বেগম ও মনোয়ারা বেগমকে বুধবার বিকালে লক্ষ্মীপুর জেলা শিক্ষা অফিসার বহিষ্কার করেছেন। সরকারি কর্মচারী আইনবিধি মোতাবেক নিয়মিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত, নিজেদের ইচ্ছামতো প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার অভিযোগে গত বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় সরজমিন লক্ষ্মীপুর জেলা শিক্ষা অফিসার আবু সালে মো. আবু জাফর উপস্থিত হয়ে সত্যতা পেয়ে বিকালে দুইজনের হাতে বহিষ্কারের নোটিশ তুলে দেয়।
সূত্রে জানায়, উপজেলার উত্তর মাঝিরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪ জন শিক্ষকের মধ্যে আমেনা আক্তার মাতৃত্বকালীন ছুটিতে এবং সেলিনা আক্তার ডিপিতে রয়েছেন। বাকি ২ জন খাদিজা বেগম ভারপ্রাপ্ত প্রধান এবং মনোয়ারা বেগম সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়েজিত থাকলেও বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে সাপ্তাহে ২/১দিন নিজের ইচ্ছামাফিক বিদ্যালয়ের আসা-যাওয়া করতেন। এতে স্থানীয় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের দৃষ্টিতে আসে। এছাড়াও ওই ২ শিক্ষক সপ্তাহে ৩/৪ দিন কয়েক ঘণ্টার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে উপস্থিত হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিয়ে দুপুর ২ টার মধ্যেই বাড়িতে চলে যায়। ফলে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষারমান বৃদ্ধিতে কোনো ভূমিকা রাখছে না। বিভিন্ন সময় অবিভাবকরা এসব অনিয়মের প্রতিবাদ করলে শিক্ষিকা খাদিজা ও মনোয়ারা বেগম তাদের স্বামী কিংবা প্রভাবশালী আত্মীয়-স্বজন দিয়ে হুমকি-ধমকি প্রদান করে। রামগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. দৌলতর রহমান বলেন, এলাকাবাসী, অবিভাবকসহ সুশীল সমাজের অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা শিক্ষা অফিসার আবু সালেহ মো. আবু জাফর বুধবার সকালে সাড়ে ৯টায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে প্রতিষ্ঠানে তালা ঝুলতে দেখে শিক্ষকদের খবর দেয়। এতে সরকারি কর্মচারী বিধি মোতাবেক তাদের দুইজনকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। পরবর্তীতে বিধি মোতাবেক তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।
সূত্রে জানায়, উপজেলার উত্তর মাঝিরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪ জন শিক্ষকের মধ্যে আমেনা আক্তার মাতৃত্বকালীন ছুটিতে এবং সেলিনা আক্তার ডিপিতে রয়েছেন। বাকি ২ জন খাদিজা বেগম ভারপ্রাপ্ত প্রধান এবং মনোয়ারা বেগম সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়েজিত থাকলেও বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে সাপ্তাহে ২/১দিন নিজের ইচ্ছামাফিক বিদ্যালয়ের আসা-যাওয়া করতেন। এতে স্থানীয় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের দৃষ্টিতে আসে। এছাড়াও ওই ২ শিক্ষক সপ্তাহে ৩/৪ দিন কয়েক ঘণ্টার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে উপস্থিত হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিয়ে দুপুর ২ টার মধ্যেই বাড়িতে চলে যায়। ফলে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষারমান বৃদ্ধিতে কোনো ভূমিকা রাখছে না। বিভিন্ন সময় অবিভাবকরা এসব অনিয়মের প্রতিবাদ করলে শিক্ষিকা খাদিজা ও মনোয়ারা বেগম তাদের স্বামী কিংবা প্রভাবশালী আত্মীয়-স্বজন দিয়ে হুমকি-ধমকি প্রদান করে। রামগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. দৌলতর রহমান বলেন, এলাকাবাসী, অবিভাবকসহ সুশীল সমাজের অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা শিক্ষা অফিসার আবু সালেহ মো. আবু জাফর বুধবার সকালে সাড়ে ৯টায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে প্রতিষ্ঠানে তালা ঝুলতে দেখে শিক্ষকদের খবর দেয়। এতে সরকারি কর্মচারী বিধি মোতাবেক তাদের দুইজনকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। পরবর্তীতে বিধি মোতাবেক তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।