বাংলারজমিন
পাকুন্দিয়ায় সড়কে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার, কাজ বন্ধ
পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
২১ জুন ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৫৫ পূর্বাহ্ন
পাকুন্দিয়ায় এলজিইডির অধীনে ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে পোড়াবাড়িয়া মেলা বাজার হতে আজলদী চৌরাস্তা পর্যন্ত গ্রামীণ সড়কের নির্মাণ কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। দেড় কিলোমিটার এ সড়কে নিম্নমানের ইট, খোয়া ও বালি ব্যবহার করায় সকালে নির্মাণকাজ বন্ধ করে দিয়েছে এলাকাবাসী।
উপজেলা এলজিইডি’র কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের (আইআরআইডিপি-২) আওতায় পোড়াবাড়িয়া মেলা বাজার হইতে আজলদী চৌরাস্তা মোড় পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার রাস্তা কার্পেটিং করার জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। ৭০ লাখ টাকা বরাদ্দের এ কাজটি পেয়েছিল টেক-বাই ইন্টারন্যাশনাল নামে ঢাকার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজটি তদারকি করছে ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাব-কন্ট্রাক্টর তোফাজ্জল হোসেন। নির্ধারিত সময়ের আড়াই বছর পর গত রমজান মাসে সড়কের কাজ শুরু করলেও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় বিক্ষুব্ধ জনতা কাজে বাধা দেয় এবং নির্মাণ কাজে কর্মরত লোকজনকে উঠিয়ে দেয়।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সড়কের কিছু অংশে ইটের খোয়া বিছানো, আর কিছু অংশ খালি পড়ে আছে। সড়কের পাশেই ইট স্তূপ করে রাখা হয়েছে। যার অধিকাংশই নিম্নমানের। সড়কের কিছু অংশে এখনও গর্ত। সেখানে পানি জমে আছে। পোড়াবাড়িয়া গ্রামের সাদ্দাম, সুরুজ মিয়া, রবিন মিয়া ও আবু হানিফসহ অনেকেই বলেন, ঠিকাদার নিম্নমানের ইট, খোয়া ও বালি দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করছে। তাই আমরা এলাকাবাসী ঐক্যজোট হয়ে এ কাজে বাধা দিয়েছি। পোড়াবাড়িয়া গ্রামের দুলাল ব্যাপারী বলেন, গত এক বছর ধরে রাস্তাটি গর্ত করে ফেলে রাখায় আমরা খুবই কষ্ট করেছি। যদিও এখন রাস্তার কাজ শুরু করেছে, এতে দুই নম্বর ইট ও বালু দিয়ে কাজ শেষ করতে চাইছে। এ ছাড়াও রাস্তাটি অনেক নিচু হয়ে গেছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকে। রাস্তাটি যদি উঁচু করা না হয়, তাহলে সারা বছরই আমাদের দুর্ভোগ পোহাতে হবে। এ ব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাব-কন্ট্রাক্টর মো. তোফাজ্জল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কিছু ইট নিম্নমানের গিয়েছিল। এগুলো উঠিয়ে নিয়ে আসা হবে। পরবর্তীতে ভালো ইট ব্যবহার করা হবে। রাস্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত এলজিইডির উপ-সহকারী প্রকৌশলী আবদুল আওয়াল বলেন, শুনেছি ঠিকাদার নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করছে। আমি ঠিকাদারকে সতর্ক করে দিয়েছি। এরপরও যদি ঠিকাদার নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে তাহলে এলাকাবাসীকে বলে দিয়েছি, নিম্নমানের ইট ও বালি আনলে গাড়িতেই বাধা দিবেন। ইট ও বালি নামাতে দিবেন না।
উপজেলা এলজিইডি’র কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের (আইআরআইডিপি-২) আওতায় পোড়াবাড়িয়া মেলা বাজার হইতে আজলদী চৌরাস্তা মোড় পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার রাস্তা কার্পেটিং করার জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। ৭০ লাখ টাকা বরাদ্দের এ কাজটি পেয়েছিল টেক-বাই ইন্টারন্যাশনাল নামে ঢাকার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজটি তদারকি করছে ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাব-কন্ট্রাক্টর তোফাজ্জল হোসেন। নির্ধারিত সময়ের আড়াই বছর পর গত রমজান মাসে সড়কের কাজ শুরু করলেও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় বিক্ষুব্ধ জনতা কাজে বাধা দেয় এবং নির্মাণ কাজে কর্মরত লোকজনকে উঠিয়ে দেয়।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সড়কের কিছু অংশে ইটের খোয়া বিছানো, আর কিছু অংশ খালি পড়ে আছে। সড়কের পাশেই ইট স্তূপ করে রাখা হয়েছে। যার অধিকাংশই নিম্নমানের। সড়কের কিছু অংশে এখনও গর্ত। সেখানে পানি জমে আছে। পোড়াবাড়িয়া গ্রামের সাদ্দাম, সুরুজ মিয়া, রবিন মিয়া ও আবু হানিফসহ অনেকেই বলেন, ঠিকাদার নিম্নমানের ইট, খোয়া ও বালি দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করছে। তাই আমরা এলাকাবাসী ঐক্যজোট হয়ে এ কাজে বাধা দিয়েছি। পোড়াবাড়িয়া গ্রামের দুলাল ব্যাপারী বলেন, গত এক বছর ধরে রাস্তাটি গর্ত করে ফেলে রাখায় আমরা খুবই কষ্ট করেছি। যদিও এখন রাস্তার কাজ শুরু করেছে, এতে দুই নম্বর ইট ও বালু দিয়ে কাজ শেষ করতে চাইছে। এ ছাড়াও রাস্তাটি অনেক নিচু হয়ে গেছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকে। রাস্তাটি যদি উঁচু করা না হয়, তাহলে সারা বছরই আমাদের দুর্ভোগ পোহাতে হবে। এ ব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাব-কন্ট্রাক্টর মো. তোফাজ্জল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কিছু ইট নিম্নমানের গিয়েছিল। এগুলো উঠিয়ে নিয়ে আসা হবে। পরবর্তীতে ভালো ইট ব্যবহার করা হবে। রাস্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত এলজিইডির উপ-সহকারী প্রকৌশলী আবদুল আওয়াল বলেন, শুনেছি ঠিকাদার নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করছে। আমি ঠিকাদারকে সতর্ক করে দিয়েছি। এরপরও যদি ঠিকাদার নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে তাহলে এলাকাবাসীকে বলে দিয়েছি, নিম্নমানের ইট ও বালি আনলে গাড়িতেই বাধা দিবেন। ইট ও বালি নামাতে দিবেন না।