বাংলারজমিন
কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগের দু’গ্রুপে সংঘর্ষে নিহত ১
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
২১ জুন ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৪৭ পূর্বাহ্ন
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আজম মুন্সী (৪৮) নামের একজন নিহত হয়েছেন। গতকাল সকাল ৭টার দিকে উপজেলার বাগুলাট ইউনিয়নের বাঁশগ্রামের কারিগরপাড়ায় এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ৫ জন। তাদের কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর। স্থানীয় সূত্র জানায়, বাঁশগ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় বাঁশগ্রাম ডিগ্রি কলেজের ইংরেজি প্রভাষক আলী হোসেন এবং ইউপি সদস্য তারিক আজিজ দু’জনই আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন। স্থানীয় রাজনীতি ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে কয়েক বছর ধরে তাদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। সম্প্রতি গ্রামের দুই ছেলেমেয়ের পালিয়ে বিয়ে করাকে কেন্দ্র করে আলী হোসেন ও তারিক আজিজের মধ্যে আবার বিরোধ দেখা দেয়। গত বুধবার আলী হোসেন পক্ষের এক সমর্থককে তারিক আজিজের লোকজন ধাওয়া করেছিল। তারই জের ধরে বৃহস্পতিবার সকালে আলী হোসেনের লোকজন পরিকল্পিতভাবে আজম মুন্সীর বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় তারা আজম মুন্সীর মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ মারে। এ সময় তাকে বাঁচাতে গেলে তারিক আজিজও গুরুতর আহত হন।
এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে নেয়া হয়। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আলী আজমকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
এ ব্যাপারে প্রভাষক আলী হোসেন (মোবাইলে) বলেন, সপ্তাহখানেক ধরে তিনি এলাকায় থাকেন না। আজকের (গতকাল) ঘটনার সময়ও তিনি ছিলেন না। কে বা কারা কী করেছে, তা তিনি জানেন না।
কুমারখালী থানার ওসি একেএম মিজানুর রহমান বলেন, একজন মারা যাওয়ায় এলাকায় কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুর হয়েছে। সেখানে বিপুল পরিমাণ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে। পুলিশ বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে নেয়া হয়। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আলী আজমকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
এ ব্যাপারে প্রভাষক আলী হোসেন (মোবাইলে) বলেন, সপ্তাহখানেক ধরে তিনি এলাকায় থাকেন না। আজকের (গতকাল) ঘটনার সময়ও তিনি ছিলেন না। কে বা কারা কী করেছে, তা তিনি জানেন না।
কুমারখালী থানার ওসি একেএম মিজানুর রহমান বলেন, একজন মারা যাওয়ায় এলাকায় কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুর হয়েছে। সেখানে বিপুল পরিমাণ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে। পুলিশ বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।