অনলাইন
টুঙ্গিপাড়ায় ৫টি মামলায় পুরুষশূন্য এলাকা
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
২০ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৪:০৮ পূর্বাহ্ন
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার পাটগাতী বাসষ্ট্যান্ডে দফায়-দফায় হামলা চালিয়ে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, বসতবাড়ি ভাঙচুর-লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৫টি মামলা হয়েছে। এ মামলায় এক হাজারেরও বেশী মানুষকে আসামী করা হয়েছে। এর মধ্যে পুলিশের দায়েরকৃত মামলায় ১৯ জনের নামসহ অজ্ঞাত আসামী করা হয়েছে আরো ৭০০-৮০০ জনকে। ক্ষতিগ্রস্তদের দায়েরকৃত ৪টি মামলায় আসামী করা হয়েছে কমপক্ষে ২০০ জনকে। পৃথক এ ৫টি মামলা দায়েরের পর সংশ্লিষ্ট এলাকা এখন অনেকটা পুরুষশূণ্য হয়ে পড়েছে। গ্রেপ্তার এড়াতে গা ঢাকা দিয়েছে আসামীরা।
টুঙ্গিপাড়া থানার ওসি মো. একেএম এনামুল কবির জানান, গত সোমবার বিকালে শ্রীরামকান্দি গ্রামের সাইফুল পাটগাতী বাসষ্ট্যান্ডে গিমাডাঙ্গা গ্রামের ৩ জন কলেজ ছাত্রকে চড়-থাপ্পড় মারে। ঘটনার প্রতিবাদ করলে ক্ষিপ্ত হয় সাইফুল। এ নিয়ে পরদিন মঙ্গলবার বিকালে পাটগাতী বাসষ্ট্যান্ডে গিমাডাঙ্গা ও শ্রিরামকান্দি গ্রামের লোকজনের সঙ্গে প্রথমে কথা কাটাকাটি হয়। পরে শ্রীরামকান্দি গ্রামের লোকজন সংঘবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গিমাডাঙ্গা গ্রামে ও পাটগাতী বাসষ্ট্যান্ডে হামলা চালিয়ে একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান-বসতবাড়িী ভাঙচুর-লুটপাট করে। এ সময় তারা আগুন দেয়।
এ নিয়ে শ্রীরামকান্দির লোকজনের সঙ্গে গিমাডাঙ্গা গ্রামবাসী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। টানা ৩ ঘন্টা সংঘর্ষে একে অপরের ইট-পাটকেলের আঘাতে কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রায় দেড় শতাধিক রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। এতে শ্রীরামকান্দি গ্রামের লোকজন পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। এ সময় ৪-৫ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়।
এরপর গোপালগঞ্জ থেকে অতিরিক্ত দাঙ্গা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে রাত ১০ টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
টুঙ্গিপাড়া থানার ওসি মো. একেএম এনামুল কবির জানান, গত সোমবার বিকালে শ্রীরামকান্দি গ্রামের সাইফুল পাটগাতী বাসষ্ট্যান্ডে গিমাডাঙ্গা গ্রামের ৩ জন কলেজ ছাত্রকে চড়-থাপ্পড় মারে। ঘটনার প্রতিবাদ করলে ক্ষিপ্ত হয় সাইফুল। এ নিয়ে পরদিন মঙ্গলবার বিকালে পাটগাতী বাসষ্ট্যান্ডে গিমাডাঙ্গা ও শ্রিরামকান্দি গ্রামের লোকজনের সঙ্গে প্রথমে কথা কাটাকাটি হয়। পরে শ্রীরামকান্দি গ্রামের লোকজন সংঘবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গিমাডাঙ্গা গ্রামে ও পাটগাতী বাসষ্ট্যান্ডে হামলা চালিয়ে একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান-বসতবাড়িী ভাঙচুর-লুটপাট করে। এ সময় তারা আগুন দেয়।
এ নিয়ে শ্রীরামকান্দির লোকজনের সঙ্গে গিমাডাঙ্গা গ্রামবাসী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। টানা ৩ ঘন্টা সংঘর্ষে একে অপরের ইট-পাটকেলের আঘাতে কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রায় দেড় শতাধিক রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। এতে শ্রীরামকান্দি গ্রামের লোকজন পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। এ সময় ৪-৫ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়।
এরপর গোপালগঞ্জ থেকে অতিরিক্ত দাঙ্গা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে রাত ১০ টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।