অনলাইন
নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তারের পর ১৬ মামলার আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
২০ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১২:২১ অপরাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় মাদক ও ডাকাতি মামলার এক আসামি গ্রেপ্তারের পর ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন। বুধবার রাত আড়াইটার দিকে দাপা বালুর মাঠ এলাকায় গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ তিনি নিহত হন। জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুভাস চন্দ্র সাহা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত লিপু নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার পিলকুনি এলাকার শামসুল হকের ছেলে। পুলিশের দাবি, তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, মাদক, অস্ত্র, বিস্ফোরক ও নারী নির্যাতনসহ বিভিন্ন অভিযোগে ১৬টি মামলা রয়েছে থানায়।
পুলিশ বলছে, লিপু ছিলেন আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য। জেলা পুলিশের করা মাদক চোরাকারবারির তালিকাতেও তার নাম ছিল। তাকে ধরিয়ে দিতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই কামরুল হাসান বলেন, বুধবার সন্ধ্যায় লিপুকে গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে মাদক ও অস্ত্র লুকিয়ে রাখার কথা জানায়। ওই তথ্যের ভিত্তিতে তাকে নিয়ে রাতে দাপা বালুর মাঠ এলাকায় অভিযানে যায় পুলিশ।
সেখানে গেলে লিপুর সহযোগিরা তাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। আত্মরক্ষার জন্য পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। গোলাগুলির একপর্যায়ে লিপুর সহযোগিরা তাকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন।
গুলিবিদ্ধ লিপুকে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন বলে এসআই কামরুল জানান। তিনি বলেন, ঘটনাস্থল থেকে এক রাউন্ড গুলিসহ একটি ওয়ান শুটার গান উদ্ধার করা হয়েছে।
ডিবি পুলিশের পরিদর্শক এনামুল হক, এসআই কামরুল হাসান ও কনস্টেবল নাদিম এই অভিযানে আহত হয়েছেন জানিয়ে এসআই কামরুল বলেন, তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
নিহত লিপু নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার পিলকুনি এলাকার শামসুল হকের ছেলে। পুলিশের দাবি, তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, মাদক, অস্ত্র, বিস্ফোরক ও নারী নির্যাতনসহ বিভিন্ন অভিযোগে ১৬টি মামলা রয়েছে থানায়।
পুলিশ বলছে, লিপু ছিলেন আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য। জেলা পুলিশের করা মাদক চোরাকারবারির তালিকাতেও তার নাম ছিল। তাকে ধরিয়ে দিতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই কামরুল হাসান বলেন, বুধবার সন্ধ্যায় লিপুকে গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে মাদক ও অস্ত্র লুকিয়ে রাখার কথা জানায়। ওই তথ্যের ভিত্তিতে তাকে নিয়ে রাতে দাপা বালুর মাঠ এলাকায় অভিযানে যায় পুলিশ।
সেখানে গেলে লিপুর সহযোগিরা তাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। আত্মরক্ষার জন্য পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। গোলাগুলির একপর্যায়ে লিপুর সহযোগিরা তাকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন।
গুলিবিদ্ধ লিপুকে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন বলে এসআই কামরুল জানান। তিনি বলেন, ঘটনাস্থল থেকে এক রাউন্ড গুলিসহ একটি ওয়ান শুটার গান উদ্ধার করা হয়েছে।
ডিবি পুলিশের পরিদর্শক এনামুল হক, এসআই কামরুল হাসান ও কনস্টেবল নাদিম এই অভিযানে আহত হয়েছেন জানিয়ে এসআই কামরুল বলেন, তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।