বিশ্বজমিন
যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
মানবজমিন ডেস্ক
২০ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১১:১৯ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রের একটি গোয়েন্দা ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি করেছে ইরানের ইসলামিক রেভ্যুলুশনারি গার্ডস। তাদের দাবি আরকিউ-৪ গ্লোবাল হক নামের ওই ড্রোনটি ইরানের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ হরমোজগানে তাদের আকাশসীমায় প্রবেশ করেছিল। যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ড্রোনকে আঘাত করা হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করে নি যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী। তবে তাদের কোনো আকাশযান ইরানের আকাশসীমায় প্রবেশ করার দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ডের নেভি ক্যাপ্টেন বিল আরবান। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
ইরান বৃহস্পতিবার ওই প্রদেশের কুহমোবারাক এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি করে। এ স্থানটি হরমুজ প্রণালীর খুব কাছে। উল্লেখ্য, হরমুজ প্রণালী হলো সারাবিশ্বের জন্য তেল রপ্তানির একটি গুরুত্বপূর্ণ রুট। ইরানের সঙ্গে এমনিতেই যুক্তরাষ্ট্রের উত্তেজনা তুঙ্গে এখন। বিশেষ করে সম্প্রতি হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকারে হামলা চালানোকে কেন্দ্র করে এই উত্তেজনা এমন একটি অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে, যেকোনো সময়ে দু’দেশের মধ্যে যুদ্ধ লেগে যেতে পারে। ওই হামলার জন্য ইরানকে দায়ী করেছে যুক্তরাষ্ট্র। একই সুরে কথা বলেছেন সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। তবে এ বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছে জার্মানি।
এরই মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যে অতিরিক্ত ১০০০ সেনা সদস্য মোতায়েন করছে যুক্তরাষ্ট্র। এই উত্তেজনা সোমবার আরো একধাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। ওইদিন ইরান ঘোষণা দিয়েছে, ২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক শক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তিতে যে সীমা পর্যন্ত তারা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কাজ করতে রাজি হয়েছিল, আগামী সপ্তাহে তা অতিক্রম করবে। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ওই পারমাণবিক চুক্তি বাতিল করে ইরানের ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ কঠোর করেন। এর জবাবে ইরান তার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বৃদ্ধি করেছে।
ইরান বৃহস্পতিবার ওই প্রদেশের কুহমোবারাক এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি করে। এ স্থানটি হরমুজ প্রণালীর খুব কাছে। উল্লেখ্য, হরমুজ প্রণালী হলো সারাবিশ্বের জন্য তেল রপ্তানির একটি গুরুত্বপূর্ণ রুট। ইরানের সঙ্গে এমনিতেই যুক্তরাষ্ট্রের উত্তেজনা তুঙ্গে এখন। বিশেষ করে সম্প্রতি হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকারে হামলা চালানোকে কেন্দ্র করে এই উত্তেজনা এমন একটি অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে, যেকোনো সময়ে দু’দেশের মধ্যে যুদ্ধ লেগে যেতে পারে। ওই হামলার জন্য ইরানকে দায়ী করেছে যুক্তরাষ্ট্র। একই সুরে কথা বলেছেন সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। তবে এ বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছে জার্মানি।
এরই মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যে অতিরিক্ত ১০০০ সেনা সদস্য মোতায়েন করছে যুক্তরাষ্ট্র। এই উত্তেজনা সোমবার আরো একধাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। ওইদিন ইরান ঘোষণা দিয়েছে, ২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক শক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তিতে যে সীমা পর্যন্ত তারা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কাজ করতে রাজি হয়েছিল, আগামী সপ্তাহে তা অতিক্রম করবে। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ওই পারমাণবিক চুক্তি বাতিল করে ইরানের ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ কঠোর করেন। এর জবাবে ইরান তার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বৃদ্ধি করেছে।