শেষের পাতা
সহিংসতায় ছাত্রলীগ কর্মী খুন
শাজাহান খানের ভাইয়ের কাছে হারলেন নৌকার প্রার্থী
মাদারীপুর প্রতিনিধি
২০ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
শেষ ধাপে অনুষ্ঠিত মাদারীপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সাবেক নৌমন্ত্রী ও স্থানীয় এমপি শাজাহান খানের ছোটভাই স্বতন্ত্র প্রার্থী ওবাইদুর রহমান কালু খানের কাছে হেরেছেন নৌকার প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজল কৃষ্ণ দে। আনারস প্রতীক নিয়ে কালু ৬১ হাজার ৭০৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। আর নৌকার প্রার্থী কাজল পান ৫৩ হাজার ৫৬৩ ভোট। এদিকে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় নিহত হয়েছেন ছাত্রলীগ কর্মী এরশাদ মুন্সী (২২)। নিহত এরশাদ আওয়ামী লীগ প্রার্থী কাজলের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন থেকে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমের সঙ্গে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সাবেক নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল। মাদারীপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের জন্য দলের কাছে মনোনয়ন চান শাজাহান খানের ছোট ভাই ওবাইদুর রহমান কালু খান। মনোনয়ন বোর্ড কালু খানকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেয়নি। দলের মনোনয়ন পান বাহাউদ্দিন নাছিম সমর্থিত গ্রুপের প্রার্থী কাজল কৃষ্ণ দে। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী কাজল কৃষ্ণ দে’র পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণার কাজ করেন ছাত্রলীগ কর্মী এরশাদ। এর জের ধরেই বুধবার দুপুরে শহরের সবুজবাগ এলাকায় দুর্বৃত্তরা এরশাদকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত এরশাদ সবুজবাগ এলাকার বেলায়েত মুন্সীর ছেলে।
এই ঘটনার জের ধরে এরশাদ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ এনে কালু খান সমর্থিত জসিম গৌড়া নামে এক কর্মীর বাড়িঘরে হামলা চালিয়েছে কাজল কৃষ্ণ দে সমর্থিক গ্রুপের লোকজন। এ সময় জসিম গৌড়ার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বদরুল আলম মোল্লা বলেন, পুলিশ অপরাধীদের খুঁজে বের করতে অভিযান শুরু করেছে।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন থেকে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমের সঙ্গে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সাবেক নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল। মাদারীপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের জন্য দলের কাছে মনোনয়ন চান শাজাহান খানের ছোট ভাই ওবাইদুর রহমান কালু খান। মনোনয়ন বোর্ড কালু খানকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেয়নি। দলের মনোনয়ন পান বাহাউদ্দিন নাছিম সমর্থিত গ্রুপের প্রার্থী কাজল কৃষ্ণ দে। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী কাজল কৃষ্ণ দে’র পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণার কাজ করেন ছাত্রলীগ কর্মী এরশাদ। এর জের ধরেই বুধবার দুপুরে শহরের সবুজবাগ এলাকায় দুর্বৃত্তরা এরশাদকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত এরশাদ সবুজবাগ এলাকার বেলায়েত মুন্সীর ছেলে।
এই ঘটনার জের ধরে এরশাদ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ এনে কালু খান সমর্থিত জসিম গৌড়া নামে এক কর্মীর বাড়িঘরে হামলা চালিয়েছে কাজল কৃষ্ণ দে সমর্থিক গ্রুপের লোকজন। এ সময় জসিম গৌড়ার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বদরুল আলম মোল্লা বলেন, পুলিশ অপরাধীদের খুঁজে বের করতে অভিযান শুরু করেছে।