এক্সক্লুসিভ
এলপি গ্যাসের মূল্য নিয়ন্ত্রণে বিইআরসি’র পদক্ষেপ জানতে চান হাইকোর্ট
স্টাফ রিপোর্টার
২০ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
এলপি গ্যাসের মূল্য নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) কী পদক্ষেপ নিয়েছে, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। এক মাসের মধ্যে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিলেরও নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গতকাল বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ সম্পূরক এক আবেদনের শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া সাংবাদিকদের জানান, এলপিজি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি না করার বিষয়ে ২০১৬ সালে একটি রিট দায়ের করা হয়েছিল। ওই রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করেন এবং মূল্য নির্ধারণে বিইআরসির পদক্ষেপ জানতে চান। এরপর তিন বছর কেটে গেলেও বিইআরসি গ্যাসের মূল্য নিয়ন্ত্রণে তাদের পদক্ষেপ সম্পর্কে আদালতকে জানায়নি। তাই হাইকোর্টে আরেকটি আবেদন করে মূল্য নির্ধারণে বিইআরসি কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে তা জানতে চাওয়া হয়। আদালত আগামী ৩০ দিনের মধ্যে তা প্রতিবেদন আকারে দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে, ২০১৭ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্তের বিষয়ে হাইকোর্টে রিট করেন কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) পক্ষে মুবাশ্বির হোসেন। আবেদনে গ্যাসের দাম বাড়ানো সংক্রান্ত বিইআরসির জারি করা বিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা স্থগিত চাওয়া হয়। রিটে বলা হয়, বাংলাদেশ অ্যানার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন- ২০০৪ অনুসারে বছরে একবারের বেশি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির সুযোগ নেই। অথচ একবারে দুই ধাপে মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়া গণশুনানির মাধ্যমে ৯০ দিন পর গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির কথা। ফলে এবারের মূল্যবৃদ্ধিতে আইনের সেসব বিধানের ব্যত্যয় ঘটেছে। ওই রিটের শুনানিতে গ্যাসের দাম না বাড়াতে অন্তর্বতী নির্দেশনাসহ রুল জারি করা হয়।
ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া সাংবাদিকদের জানান, এলপিজি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি না করার বিষয়ে ২০১৬ সালে একটি রিট দায়ের করা হয়েছিল। ওই রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করেন এবং মূল্য নির্ধারণে বিইআরসির পদক্ষেপ জানতে চান। এরপর তিন বছর কেটে গেলেও বিইআরসি গ্যাসের মূল্য নিয়ন্ত্রণে তাদের পদক্ষেপ সম্পর্কে আদালতকে জানায়নি। তাই হাইকোর্টে আরেকটি আবেদন করে মূল্য নির্ধারণে বিইআরসি কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে তা জানতে চাওয়া হয়। আদালত আগামী ৩০ দিনের মধ্যে তা প্রতিবেদন আকারে দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে, ২০১৭ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্তের বিষয়ে হাইকোর্টে রিট করেন কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) পক্ষে মুবাশ্বির হোসেন। আবেদনে গ্যাসের দাম বাড়ানো সংক্রান্ত বিইআরসির জারি করা বিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা স্থগিত চাওয়া হয়। রিটে বলা হয়, বাংলাদেশ অ্যানার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন- ২০০৪ অনুসারে বছরে একবারের বেশি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির সুযোগ নেই। অথচ একবারে দুই ধাপে মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়া গণশুনানির মাধ্যমে ৯০ দিন পর গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির কথা। ফলে এবারের মূল্যবৃদ্ধিতে আইনের সেসব বিধানের ব্যত্যয় ঘটেছে। ওই রিটের শুনানিতে গ্যাসের দাম না বাড়াতে অন্তর্বতী নির্দেশনাসহ রুল জারি করা হয়।