বিশ্বজমিন
লোকসভার নতুন স্পিকার ওম বিড়লা
মানবজমিন ডেস্ক
১৯ জুন ২০১৯, বুধবার, ৩:২২ পূর্বাহ্ন
ভারতের লোকসভার নতুন স্পিকার ওম বিড়লা (৫৬)। এ পদে যথারীতি যেসব সিনিয়র ভারি ভারি নেতারা আসীন হন, তাদের তুলনায় তিনি অনেকটা নতুন। তিনি রাজস্থান থেকে বিজেপির টিকেটে মাত্র দু’বার লোকসভার এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। তাকে এ পদে তুলে আনাকে বিস্ময়কর বলে মন্তব্য করেছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া। এতে সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, স্পিকার হিসেবে বিড়লার নাম প্রস্তাব করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজে। ওম বিড়লাকে প্রধানমন্ত্রী মোদি ও বিজেপির সভাপতি অমিত শাহÑ এ দু’জনেরই খুব ঘনিষ্ঠ বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।
তাকে লোকসভার স্পিকার পদে মনোনয়ন দেয়ার ক্ষেত্রে বিজেপি ছাড়াও কিছু দলের সমর্থন ছিল। এর মধ্যে রয়েছে ওয়াইএসআর কংগ্রেস পার্টি এবং বিজু জনতা দল। ওম বিড়লা তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন একজন ছাত্রনেতা হিসেবে। তিনি ২০০৩, ২০০৮ ও ২০১৩ সালে টানা তিনবার রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচনেও নির্বাচিত হয়েছিলেন। তবে লোকসভা নির্বাচনে প্রথম ২০১৪ সালে নির্বাচিত হন। আর দ্বিতীয়বার এবার বিজয়ী হয়েছেন রাজস্থানের কোতা-বুনদি আসন থেকে। তিনি আড়াই লাখ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছেন কংগ্রেস পার্টির প্রার্থী রামনারায়ণ মীনাকে।
ওম বিড়লার পার্লামেন্টে গড় হাজিরা শতকরা ৮৬ ভাগ। প্রশ্ন করেছেন ৬৭১টি। অংশ নিয়েছেন ১৬৩টি বিতর্কে। উত্থাপন করেছেন ৬টি প্রাইভেট মেম্বারস বিল। তিনি ১৯৯১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার একজন মূল নেতা ছিলেন। ওই সময় তিনি এ দলের রাজ্য শাখার সভাপতি ছিলেন প্রথমে। পরে জাতীয় পর্যায়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ওম বিড়লা বাণিজ্যে মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন।
তাকে লোকসভার স্পিকার পদে মনোনয়ন দেয়ার ক্ষেত্রে বিজেপি ছাড়াও কিছু দলের সমর্থন ছিল। এর মধ্যে রয়েছে ওয়াইএসআর কংগ্রেস পার্টি এবং বিজু জনতা দল। ওম বিড়লা তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন একজন ছাত্রনেতা হিসেবে। তিনি ২০০৩, ২০০৮ ও ২০১৩ সালে টানা তিনবার রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচনেও নির্বাচিত হয়েছিলেন। তবে লোকসভা নির্বাচনে প্রথম ২০১৪ সালে নির্বাচিত হন। আর দ্বিতীয়বার এবার বিজয়ী হয়েছেন রাজস্থানের কোতা-বুনদি আসন থেকে। তিনি আড়াই লাখ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছেন কংগ্রেস পার্টির প্রার্থী রামনারায়ণ মীনাকে।
ওম বিড়লার পার্লামেন্টে গড় হাজিরা শতকরা ৮৬ ভাগ। প্রশ্ন করেছেন ৬৭১টি। অংশ নিয়েছেন ১৬৩টি বিতর্কে। উত্থাপন করেছেন ৬টি প্রাইভেট মেম্বারস বিল। তিনি ১৯৯১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার একজন মূল নেতা ছিলেন। ওই সময় তিনি এ দলের রাজ্য শাখার সভাপতি ছিলেন প্রথমে। পরে জাতীয় পর্যায়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ওম বিড়লা বাণিজ্যে মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন।