অনলাইন
হত্যামিশনে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত, বোমা বিস্ফোরণে আহত ২
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে
১৯ জুন ২০১৯, বুধবার, ১১:২৩ পূর্বাহ্ন
হত্যামিশনে গিয়ে গণপিটুনিতে সানি হোসেন (৩০) নামে এক সন্ত্রাসী নিহত হয়েছেন। এ সময় বোমা বিস্ফোরণে গুরুতর জখম হয়েছেন ২ জন। আহতরা হলেন শহরের শংকরপুর এলাকার ফারুক হোসেনের ছেলে হৃদয় হাসান নয়ন (৩০) ও তার বন্ধু অশোক কুমারের ছেলে আনন্দ (৩০)। গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে যশোর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় লোকজনের বরাত দিয়ে যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি অপূর্ব হাসান বলেন, সন্ধ্যায় যশোর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল মসজিদের সামনে বসেছিলেন নয়ন, আনন্দসহ তার বন্ধুরা। ওইসময় দু’টি মোটরসাইকেলযোগে শংকরপুর মুরগি ফার্ম এলাকার ধনু মিয়ার ছেলে সানিসহ কয়েক যুবক সেখানে গিয়ে একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। বোমার স্পিøন্টারে নয়ন ও তার বন্ধু আনন্দ জখম হন। এরপর নয়নের অপর সঙ্গীসহ টার্মিনালে থাকা লোকজন ধাওয়া দিয়ে সানিকে পাকড়াও করে গণপিটুনি দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ আহত নয়ন, আনন্দ ও সানিকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়।
এছাড়া চিকিৎসাধীন আনন্দকে প্রতিপক্ষ সানির লোকজন হাসপাতালে গিয়ে ফের মারধর করে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের ডা. অহেদুজ্জামান আজাদ বলেন, হাসপাতালে আনার পর তাকে অক্সিজেনসহ প্রয়োজনীয় সাপোর্ট দিলেও সানি তা রিসিভ করেনি। রাত পৌনে ৯টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
আহত নয়নের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে। আনন্দ চিকিৎসাধীন রয়েছে। তিনিও শঙ্কামুক্ত নন।
কোতোয়ালি থানার ওসি অপূর্ব হাসান বলেন, নিহত সানির বিরুদ্ধে ৮টি, আহত নয়নের বিরুদ্ধে ১৫-১৬টি এবং আনন্দের নামেও একাধিক মামলা রয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা না হলে পুলিশ বাদি হয়ে মামলা করবে বলে তিনি জানান।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় লোকজনের বরাত দিয়ে যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি অপূর্ব হাসান বলেন, সন্ধ্যায় যশোর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল মসজিদের সামনে বসেছিলেন নয়ন, আনন্দসহ তার বন্ধুরা। ওইসময় দু’টি মোটরসাইকেলযোগে শংকরপুর মুরগি ফার্ম এলাকার ধনু মিয়ার ছেলে সানিসহ কয়েক যুবক সেখানে গিয়ে একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। বোমার স্পিøন্টারে নয়ন ও তার বন্ধু আনন্দ জখম হন। এরপর নয়নের অপর সঙ্গীসহ টার্মিনালে থাকা লোকজন ধাওয়া দিয়ে সানিকে পাকড়াও করে গণপিটুনি দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ আহত নয়ন, আনন্দ ও সানিকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়।
এছাড়া চিকিৎসাধীন আনন্দকে প্রতিপক্ষ সানির লোকজন হাসপাতালে গিয়ে ফের মারধর করে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের ডা. অহেদুজ্জামান আজাদ বলেন, হাসপাতালে আনার পর তাকে অক্সিজেনসহ প্রয়োজনীয় সাপোর্ট দিলেও সানি তা রিসিভ করেনি। রাত পৌনে ৯টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
আহত নয়নের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে। আনন্দ চিকিৎসাধীন রয়েছে। তিনিও শঙ্কামুক্ত নন।
কোতোয়ালি থানার ওসি অপূর্ব হাসান বলেন, নিহত সানির বিরুদ্ধে ৮টি, আহত নয়নের বিরুদ্ধে ১৫-১৬টি এবং আনন্দের নামেও একাধিক মামলা রয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা না হলে পুলিশ বাদি হয়ে মামলা করবে বলে তিনি জানান।