বিশ্বজমিন
বিহারে লিচু খেয়ে ৫৩ শিশুর মৃত্যু!
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৬:৫৮ পূর্বাহ্ন
ভারতের বিহার প্রদেশের মুজাফফরপুর শহরে মস্তিষ্ক সংক্রান্ত ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হয়ে অন্তত ৫৩ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, লিচু খাওয়ার কারণেই এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে শিশুরা। রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে আরো কয়েক ডজন শিশু। এ খবর দিয়েছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস ও আরটি।
খবরে বলা হয়, লিচুর মধ্যে থাকা একটি বিষাক্ত পদার্থের কারণে অ্যাকিউট এনসেফালিটিস সিনড্রোমের (এইএস) শিকার হচ্ছে মুজাফফরপুরের শিশুরা। স্থানীয়ভাবে ‘চামকি বুহার’ নামে পরিচিত এইএস। এই রোগে আক্রান্ত হলে জ্বর ও বমি হতে পারে। পাশাপাশি অনেকে অজ্ঞানও হয়ে যেতে পারে।
আরটি জানিয়েছে, এইএস আক্রান্ত ৪০জনের বেশি শিশুকে বর্তমানে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, ভারতের সবচেয়ে বেশি লিচু উৎপাদনকারী প্রদেশ হচ্ছে বিহার। ২০১৪ সালে এই প্রদেশে এইএস’এ আক্রান্ত হয়ে দেড় শতাধিক শিশু মারা যায়। পরবর্তীতে চিকিৎসা বিষয়ক সাময়িকী ল্যান্সেট গ্লোবাল হেলথ রিসার্চ জানায়, এইএস ও লিচু খাওয়ার মধ্যে স¤পর্ক রয়েছে।
ল্যান্সেট অনুসারে, লিচুতে অত্যধিক পরিমানে অ্যামিনো এসিড থাকে। লিচুর পরিপক্কতা, খাওয়ার পরিমাণ ও শিশুর শরীরের পুষ্টির ওপর নির্ভর করে ওই অ্যামিনো এসিড শরীরে শর্করা উৎপাদনে বিঘœ ঘটাতে পারে।
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতিশ কুমারকে উদ্ধৃত করে দ্য হিন্দু জানিয়েছে, সাধারণত যেসব শিশু রাতে না খেয়ে ঘুমোতে যায় ও সকালে খালি পেটে গাছ থেকে পড়া লিচু খায় তারাই এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত কেবল মুজাফফরপুরেই এইএস রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারায় ৩৯৮ শিশু। ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশেও এরকম লিচু খেয়ে মৃত্যু হয়েছে বহু শিশুর।
খবরে বলা হয়, লিচুর মধ্যে থাকা একটি বিষাক্ত পদার্থের কারণে অ্যাকিউট এনসেফালিটিস সিনড্রোমের (এইএস) শিকার হচ্ছে মুজাফফরপুরের শিশুরা। স্থানীয়ভাবে ‘চামকি বুহার’ নামে পরিচিত এইএস। এই রোগে আক্রান্ত হলে জ্বর ও বমি হতে পারে। পাশাপাশি অনেকে অজ্ঞানও হয়ে যেতে পারে।
আরটি জানিয়েছে, এইএস আক্রান্ত ৪০জনের বেশি শিশুকে বর্তমানে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, ভারতের সবচেয়ে বেশি লিচু উৎপাদনকারী প্রদেশ হচ্ছে বিহার। ২০১৪ সালে এই প্রদেশে এইএস’এ আক্রান্ত হয়ে দেড় শতাধিক শিশু মারা যায়। পরবর্তীতে চিকিৎসা বিষয়ক সাময়িকী ল্যান্সেট গ্লোবাল হেলথ রিসার্চ জানায়, এইএস ও লিচু খাওয়ার মধ্যে স¤পর্ক রয়েছে।
ল্যান্সেট অনুসারে, লিচুতে অত্যধিক পরিমানে অ্যামিনো এসিড থাকে। লিচুর পরিপক্কতা, খাওয়ার পরিমাণ ও শিশুর শরীরের পুষ্টির ওপর নির্ভর করে ওই অ্যামিনো এসিড শরীরে শর্করা উৎপাদনে বিঘœ ঘটাতে পারে।
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতিশ কুমারকে উদ্ধৃত করে দ্য হিন্দু জানিয়েছে, সাধারণত যেসব শিশু রাতে না খেয়ে ঘুমোতে যায় ও সকালে খালি পেটে গাছ থেকে পড়া লিচু খায় তারাই এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত কেবল মুজাফফরপুরেই এইএস রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারায় ৩৯৮ শিশু। ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশেও এরকম লিচু খেয়ে মৃত্যু হয়েছে বহু শিশুর।