অনলাইন
‘অনির্বাচিত সরকারের বাজেট দেয়ার নৈতিক অধিকার নেই’ (ভিডিও)
স্টফ রিপোর্টার
১৩ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৬:৪৬ পূর্বাহ্ন
অনির্বাচিত সরকারের বাজেট দেয়ার কোন নৈতিক অধিকার নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রাজধানীর বনানী নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাজেট প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে একমাত্র অনির্বাচিত দেশ বাংলাদেশ। এই অনির্বাচিত সরকারের বাজেট দেয়ার নৈতিক অধিকার নেই। কারণ তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়। তারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধও নয়।
তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি কিছু সংখ্যক মানুষের কাছে জিম্মি হয়ে গেছে। তারা বাজেট প্রণয়ন করছে। তারা অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে। আবার তারাই সরকার পরিচালনা করছে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, সামষ্টিক অর্থনীতি নষ্ট হয়ে গেছে। এখন ঋণ নির্ভর বাজেট দিতে হচ্ছে। এখন যে বাজেট এক মিলিয়নের মধ্যে দেয়া সম্ভব সেটা তিন মিলিয়ন দেয়া হচ্ছে। এটা কোনো না কোনো মাধ্যমে আমাদের দিতে হবে। এই টাকা আমার আপনার পকেট থেকেই নেয়া হবে। করের মাধ্যমে, ভ্যাটের মাধ্যমে বা অন্যান্য মাধ্যমে এই টাকা সরকার মানুষের পকেট কেটে নেবে।
তিনি বলেন, বাজেটের টাকাটা আসবে কোথা থেকে? ঋণ নির্ভর বাজেটের টাকা কে দেবে? জনগণকেই দিতে হবে। গ্যাসের দাম বৃদ্ধির মাধ্যমে দিতে হবে, তেল ও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির মাধ্যমে দিতে হবে। প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের মানুষকে এই টাকাটা দিতে হবে। বিএনপির এই নেতা বলেন, ব্যাংকের টাকা যে লুটপাট করে নিয়ে যাচ্ছে এটা বাজেট থেকে কমে যাচ্ছে। শেয়ার বাজার লুটপাটের টাকাও বাজেট থেকে কমে হচ্ছে। তিনি বলেন, বাজেট হল জনগণের। তারা যে ঋণ নিচ্ছে এটা তাদেরই পরিশোধ করতে হবে। কোনো না কোনো মাধ্যমে তাদেরই পরিশোধ করতে হবে। আর কোনো পথ নেই এই ঘাটতি পূরোণ করার।
ঋণ নির্ভর অর্থনীতি হওয়ার কারণে বাজেটের একটা বিশাল অংক সুদ আকারে পরিশোধ করতে হবে। যে টাকাটা স্বাস্থ্য খাত থেকে নিয়ে যাচ্ছে। যে টাকাটা শিক্ষা খাত থেকে নিয়ে যাচ্ছে।
আমীর খসরু বলেন, ‘সুশাসনের অভাবে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি বাধাগ্রস্ত। ব্যক্তিখাতের বিনিয়োগ বন্ধ, শেয়ার বাজারে অস্থীরতা, ব্যাংকে তারল্য সংকট। ঋননির্ভর অর্থনীতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে সরকার। রফতানির চেয়ে আমদানি বেশি হচ্ছে। যে প্রবৃদ্ধির কথা বলা হচ্ছে, সার্ভের সঙ্গে তার কোনও মিল নেই।’ তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বেশি বেকার বাংলাদেশে। প্রবৃদ্ধির যে কথা বলা হচ্ছে, তার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন আছে।’ যেভাবে জনগণ একাদশ সংসদ নির্বাচন গ্রহণ করেনি, তেমনি এই বাজেটও গ্রহণ করবে না বলে দাবি করেন তিনি।
তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি কিছু সংখ্যক মানুষের কাছে জিম্মি হয়ে গেছে। তারা বাজেট প্রণয়ন করছে। তারা অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে। আবার তারাই সরকার পরিচালনা করছে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, সামষ্টিক অর্থনীতি নষ্ট হয়ে গেছে। এখন ঋণ নির্ভর বাজেট দিতে হচ্ছে। এখন যে বাজেট এক মিলিয়নের মধ্যে দেয়া সম্ভব সেটা তিন মিলিয়ন দেয়া হচ্ছে। এটা কোনো না কোনো মাধ্যমে আমাদের দিতে হবে। এই টাকা আমার আপনার পকেট থেকেই নেয়া হবে। করের মাধ্যমে, ভ্যাটের মাধ্যমে বা অন্যান্য মাধ্যমে এই টাকা সরকার মানুষের পকেট কেটে নেবে।
তিনি বলেন, বাজেটের টাকাটা আসবে কোথা থেকে? ঋণ নির্ভর বাজেটের টাকা কে দেবে? জনগণকেই দিতে হবে। গ্যাসের দাম বৃদ্ধির মাধ্যমে দিতে হবে, তেল ও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির মাধ্যমে দিতে হবে। প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের মানুষকে এই টাকাটা দিতে হবে। বিএনপির এই নেতা বলেন, ব্যাংকের টাকা যে লুটপাট করে নিয়ে যাচ্ছে এটা বাজেট থেকে কমে যাচ্ছে। শেয়ার বাজার লুটপাটের টাকাও বাজেট থেকে কমে হচ্ছে। তিনি বলেন, বাজেট হল জনগণের। তারা যে ঋণ নিচ্ছে এটা তাদেরই পরিশোধ করতে হবে। কোনো না কোনো মাধ্যমে তাদেরই পরিশোধ করতে হবে। আর কোনো পথ নেই এই ঘাটতি পূরোণ করার।
ঋণ নির্ভর অর্থনীতি হওয়ার কারণে বাজেটের একটা বিশাল অংক সুদ আকারে পরিশোধ করতে হবে। যে টাকাটা স্বাস্থ্য খাত থেকে নিয়ে যাচ্ছে। যে টাকাটা শিক্ষা খাত থেকে নিয়ে যাচ্ছে।
আমীর খসরু বলেন, ‘সুশাসনের অভাবে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি বাধাগ্রস্ত। ব্যক্তিখাতের বিনিয়োগ বন্ধ, শেয়ার বাজারে অস্থীরতা, ব্যাংকে তারল্য সংকট। ঋননির্ভর অর্থনীতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে সরকার। রফতানির চেয়ে আমদানি বেশি হচ্ছে। যে প্রবৃদ্ধির কথা বলা হচ্ছে, সার্ভের সঙ্গে তার কোনও মিল নেই।’ তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বেশি বেকার বাংলাদেশে। প্রবৃদ্ধির যে কথা বলা হচ্ছে, তার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন আছে।’ যেভাবে জনগণ একাদশ সংসদ নির্বাচন গ্রহণ করেনি, তেমনি এই বাজেটও গ্রহণ করবে না বলে দাবি করেন তিনি।