বিশ্বজমিন
অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রে হস্তান্তরের অনুরোধপত্রে বৃটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর স্বাক্ষর
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৫:০৭ পূর্বাহ্ন
উইকিলিকসের সহ-প্রতিষ্টাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রে হস্তান্তরের অনুমোদন দিয়ে আদেশপত্রে স্বাক্ষর করেছেন বৃটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ। সেখানে সামরিক গোপন তথ্য ফাঁসের অভিযোগে ১৭৫ বছর জেল হতে পারে তার। বৃহ¯পতিবার বিবিসি রেডিও ফোরের ‘টুডে’ অনুষ্ঠানে জাভিদ এ তথ্য প্রকাশ করেন এ খবর দিয়েছে দ্য গার্ডিয়ান।
জাভিদকে উদ্ধৃত করে খবরে বলা হয়, তিনি যথাযথ কারণেই কারাগারে রয়েছেন। তাকে হস্তান্তর করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র থেকে অনুরোধ এসেছে। আগামীকাল (শুক্রবার) সেটা আদালতে উপস্থাপন করা হবে। তবে আমি গতকালই (বুধবার) হস্তান্তরের অনুরোধপত্রে স্বাক্ষর করেছি ও সেটা প্রত্যয়িত করেছি। এখন এটা আদালতে যাবে।
জাভিদের সিদ্ধান্তের কারণে অ্যাসাঞ্জের যুক্তরাষ্ট্রে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া সহজতর হলো। এখন আদালত অনুমোদন দিলেই যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হবে তাকে। মার্কিন বিচার বিভাগ তার বিরুদ্ধে ১৮টি অপরাধের অভিযোগ এনেছে। এর মধ্যে রয়েছে, গোপন তথ্য ফাঁস, ক¤িপউটার হ্যাকিং ও গুপ্তচরবৃত্তি।
জাভিদ জানান, অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করার বিষয়ে চ’ড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে আদালতই। কিন্তুস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে এতে তার বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি ভ’মিকা রয়েছে। আর তিনি সবসময়ি ন্যায় বিচারের পক্ষপাতী। তিনি বলেন, আমাদের কাছে একটি বৈধ হস্তান্তরের অনুরোধ এসেছে, তাই আমি এতে স্বাক্ষর করেছি। কিন্তু চ’ড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে আদালতই।
উল্লেখ্য, ৪৭ বছর বয়সী অ্যাসাঞ্জ অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক। গত এপ্রিলে তাকে লন্ডনের ইকুয়েডরের দূতাবাস থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেখানে গত সাত বছর ধরে রাজনৈতিক আশ্রয়ের অধীনে অবস্থান করছিলেন তিনি। কিন্তু ইকুয়েডরের নতুন প্রেসিডেন্ট লেনিন মোরেনো তার শরণার্থী মর্যাদা প্রত্যাহার করলে তাকে গ্রেপ্তার করে লন্ডন পুলিশ। অভিযোগ ওঠেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে স¤পর্ক ভাল রাখতে চান মোরেনো। তাই তাদের অনুরোধেই অ্যাসাঞ্জের শরণার্থী মর্যাদা প্রত্যাহার করেছিলেন তিনি। তবে মোরেনো এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এদিকে, বৃটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধেই অ্যাসাঞ্জকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
জাভিদকে উদ্ধৃত করে খবরে বলা হয়, তিনি যথাযথ কারণেই কারাগারে রয়েছেন। তাকে হস্তান্তর করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র থেকে অনুরোধ এসেছে। আগামীকাল (শুক্রবার) সেটা আদালতে উপস্থাপন করা হবে। তবে আমি গতকালই (বুধবার) হস্তান্তরের অনুরোধপত্রে স্বাক্ষর করেছি ও সেটা প্রত্যয়িত করেছি। এখন এটা আদালতে যাবে।
জাভিদের সিদ্ধান্তের কারণে অ্যাসাঞ্জের যুক্তরাষ্ট্রে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া সহজতর হলো। এখন আদালত অনুমোদন দিলেই যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হবে তাকে। মার্কিন বিচার বিভাগ তার বিরুদ্ধে ১৮টি অপরাধের অভিযোগ এনেছে। এর মধ্যে রয়েছে, গোপন তথ্য ফাঁস, ক¤িপউটার হ্যাকিং ও গুপ্তচরবৃত্তি।
জাভিদ জানান, অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করার বিষয়ে চ’ড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে আদালতই। কিন্তুস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে এতে তার বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি ভ’মিকা রয়েছে। আর তিনি সবসময়ি ন্যায় বিচারের পক্ষপাতী। তিনি বলেন, আমাদের কাছে একটি বৈধ হস্তান্তরের অনুরোধ এসেছে, তাই আমি এতে স্বাক্ষর করেছি। কিন্তু চ’ড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে আদালতই।
উল্লেখ্য, ৪৭ বছর বয়সী অ্যাসাঞ্জ অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক। গত এপ্রিলে তাকে লন্ডনের ইকুয়েডরের দূতাবাস থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেখানে গত সাত বছর ধরে রাজনৈতিক আশ্রয়ের অধীনে অবস্থান করছিলেন তিনি। কিন্তু ইকুয়েডরের নতুন প্রেসিডেন্ট লেনিন মোরেনো তার শরণার্থী মর্যাদা প্রত্যাহার করলে তাকে গ্রেপ্তার করে লন্ডন পুলিশ। অভিযোগ ওঠেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে স¤পর্ক ভাল রাখতে চান মোরেনো। তাই তাদের অনুরোধেই অ্যাসাঞ্জের শরণার্থী মর্যাদা প্রত্যাহার করেছিলেন তিনি। তবে মোরেনো এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এদিকে, বৃটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধেই অ্যাসাঞ্জকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।