ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
পুরনো চেহারায় ওয়ার্নার
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৩ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
শাহীন আফ্রিদির বলটা প্রথম স্লিপ দিয়ে সীমানার বাইরে পাঠিয়েই সেঞ্চুরির উচ্ছ্বাসে মাতলেন ডেভিড ওয়ার্নার। একটু বেশিই উচ্ছ্বাস করলেন যেন। ভারতের বিপক্ষে আগের ম্যাচে ৮৪ বলে ৫৬ রান করে আউট হয়েছিলেন তিনি। ম্যাচটিতে ৩৬ রানে হেরে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। ম্যাচের ময়দাতদন্তে সবাই দোষ চাপাচ্ছিল ওয়ার্নারের ঘাড়ে। খোদ অজি অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ বলেছিলেন, ওয়ার্নারের মন্থর ব্যাটিংই হারিয়ে দিয়েছে তাদের। গতকাল পাকিস্তানের বিপক্ষে ১১১ বলে ১০৭ রান করে ওয়ার্নার সমালোচনার জবাব দিলেন।
৩২ বছর বয়সী বাঁহাতি ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারের ওয়ানডে স্ট্রাইকরেট ৯০’র ওপর। সেই ওয়ার্নারই বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ক্যারিয়ারের মন্থরতম ফিফটি করেন (৭৪ বলে)। শেষ পর্যন্ত ১১৪ বলে ৮৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। আর ভারতের বিপক্ষে ৭৮ বলে হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করে আগের ইনিংসটিকেও ছাড়িয়ে যান ওয়ার্নার। লক্ষ্য কম থাকায় (২০৮) আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচে ওয়ার্নারের মন্থর ইনিংস কোনো বাজে প্রভাব ফেলেনি। তবে ভারতের বিপক্ষে লক্ষ্য যেখানে ৩৫৩, সেখানে ব্যাট করা মোটেও উচিত হয়নি তার। দলের চাহিদা মাফিক খেলতে পারেননি। তবে এটাও দেখতে হবে ওয়ার্নার দীর্ঘদিন পর জাতীয় দলে ফিরেছেন। গত বছরের মার্চে দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট খেলতে গিয়ে বল টেম্পারিংয়ের পরিকল্পনা করে ফেঁসে যান সহ-অধিনায়কের দায়িত্বে থাকা ওয়ার্নার। অধিনায়ক স্টিভ স্মিথের সঙ্গে নিষিদ্ধ হন ১ বছরের জন্য। নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পরপরই অবশ্য জাতীয় দলে ডাক পান। কিন্তু হঠাৎ ফিরেই সেরাটা খেলতে পারছিলেন না। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের পর অস্ট্রেলিয়ার কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গার অবশ্য বলেছিলেন, ওয়ার্নারকে পুরনো রূপে ফিরে পেতে খানিকটা সময় দরকার। খুব বেশি সময় নিলেন না এ বাঁহাতি। পাকিস্তানের বিপক্ষে পরের ম্যাচেই ৯৬.৪০ স্ট্রাইকরেটে রান করলেন। পেলেন ক্যারিয়ারের ১৫তম ওয়ানডে সেঞ্চুরির দেখা। ১০৭ রানের ইনিংসে ১১ বাউন্ডারির সঙ্গে ছিল একটি ছক্কার মার। তার ব্যাটে চড়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৪৯ ওভারে ৩০৭/১০।
৩২ বছর বয়সী বাঁহাতি ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারের ওয়ানডে স্ট্রাইকরেট ৯০’র ওপর। সেই ওয়ার্নারই বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ক্যারিয়ারের মন্থরতম ফিফটি করেন (৭৪ বলে)। শেষ পর্যন্ত ১১৪ বলে ৮৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। আর ভারতের বিপক্ষে ৭৮ বলে হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করে আগের ইনিংসটিকেও ছাড়িয়ে যান ওয়ার্নার। লক্ষ্য কম থাকায় (২০৮) আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচে ওয়ার্নারের মন্থর ইনিংস কোনো বাজে প্রভাব ফেলেনি। তবে ভারতের বিপক্ষে লক্ষ্য যেখানে ৩৫৩, সেখানে ব্যাট করা মোটেও উচিত হয়নি তার। দলের চাহিদা মাফিক খেলতে পারেননি। তবে এটাও দেখতে হবে ওয়ার্নার দীর্ঘদিন পর জাতীয় দলে ফিরেছেন। গত বছরের মার্চে দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট খেলতে গিয়ে বল টেম্পারিংয়ের পরিকল্পনা করে ফেঁসে যান সহ-অধিনায়কের দায়িত্বে থাকা ওয়ার্নার। অধিনায়ক স্টিভ স্মিথের সঙ্গে নিষিদ্ধ হন ১ বছরের জন্য। নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পরপরই অবশ্য জাতীয় দলে ডাক পান। কিন্তু হঠাৎ ফিরেই সেরাটা খেলতে পারছিলেন না। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের পর অস্ট্রেলিয়ার কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গার অবশ্য বলেছিলেন, ওয়ার্নারকে পুরনো রূপে ফিরে পেতে খানিকটা সময় দরকার। খুব বেশি সময় নিলেন না এ বাঁহাতি। পাকিস্তানের বিপক্ষে পরের ম্যাচেই ৯৬.৪০ স্ট্রাইকরেটে রান করলেন। পেলেন ক্যারিয়ারের ১৫তম ওয়ানডে সেঞ্চুরির দেখা। ১০৭ রানের ইনিংসে ১১ বাউন্ডারির সঙ্গে ছিল একটি ছক্কার মার। তার ব্যাটে চড়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৪৯ ওভারে ৩০৭/১০।