বিনোদন
ডেমরার ফাহিমকে নিয়ে ফরাসি চলচ্চিত্র
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৪২ পূর্বাহ্ন
২০০০ সালে রাজধানীর ডেমরায় জন্ম নেয়া ফাহিম মোহাম্মদ আট বছর বয়সে বাবা নূরে আলমের সঙ্গে প্যারিসে যান। কিন্তু সেখানে অবৈধ অভিবাসী তকমা নিয়ে কাটে তাদের জীবন। নূরে আলম দাবা অনুরাগী তাই দুঃসময়েও ছেলেকে তালিম দিতে থাকেন দাবার। এক সময় স্থানীয় এক দাবা প্রশিক্ষকের নজরে পড়েন ফাহিম। তার মাধ্যমে প্যারিসের ক্রিটেই এলাকার দাবা ক্লাব টমাস দু বুর্গেনেফে ছেলেকে নিয়ে যান নূরে আলম। সেখানে ফাহিমের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা হয়। ফ্রান্সের জাতীয় দাবা দলের সাবেক প্রশিক্ষক জাভি পারমন্টিয়েরের প্রশিক্ষণে ফাহিম বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় শিরোপা জিতে। ফ্রান্সের জাতীয় জুনিয়র দাবায় অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হন ফাহিম। ছেলের সাফল্যের সুবাদে ২০১২ সালের ১১ই মে তিন মাসের অস্থায়ী ওয়ার্ক
পারমিট পান নূরে আলম। ফাহিম ভর্তি হয়ে যায় স্কুলে। ২০১৩ সালে গ্রিসে অনুষ্ঠিত বিশ্ব দাবা স্কুল চ্যাম্পিয়নশিপে অনূর্ধ্ব-১৩ বিভাগে সেরা হন ফাহিম। এরপর বিশ্ব জুনিয়র দাবায়ও চ্যাম্পিয়ন তিনি। বিপর্যয়ের মুখে ভেঙে না পড়ে লড়াকুর মতো লড়ে গেছেন ফাহিম ও তার বাবা। ফাহিমের বয়স এখন ১৯। দাবা খেলে ফরাসি নাগরিকত্ব পাওয়া বাংলাদেশের এই ছেলের রূপকথার মতো জীবনের গল্প নিয়ে ২০১৪ সালে প্রকাশ হয় ‘অ্যা ক্ল্যানডেস্টাইন কিং’ নামের গ্রন্থ। আর তা অবলম্বনে এবার চলচ্চিত্র তৈরি হলো ফ্রান্সে। নাম ‘ফাহিম’। এতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আহমেদ আসাদ। নূরে আলম চরিত্রে থাকছেন মিজানুর রহমান। দু’জনই প্রবাসী। পিয়ের-ফ্রাঁসোয়া মার্তা-লাভাল পরিচালিত ছবিটির শুটিং হয়েছে প্যারিস, কলকাতা ও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে। আগামী ১৬ই অক্টোবর ফ্রান্সে মুক্তি পাবে এই ছবি।
পারমিট পান নূরে আলম। ফাহিম ভর্তি হয়ে যায় স্কুলে। ২০১৩ সালে গ্রিসে অনুষ্ঠিত বিশ্ব দাবা স্কুল চ্যাম্পিয়নশিপে অনূর্ধ্ব-১৩ বিভাগে সেরা হন ফাহিম। এরপর বিশ্ব জুনিয়র দাবায়ও চ্যাম্পিয়ন তিনি। বিপর্যয়ের মুখে ভেঙে না পড়ে লড়াকুর মতো লড়ে গেছেন ফাহিম ও তার বাবা। ফাহিমের বয়স এখন ১৯। দাবা খেলে ফরাসি নাগরিকত্ব পাওয়া বাংলাদেশের এই ছেলের রূপকথার মতো জীবনের গল্প নিয়ে ২০১৪ সালে প্রকাশ হয় ‘অ্যা ক্ল্যানডেস্টাইন কিং’ নামের গ্রন্থ। আর তা অবলম্বনে এবার চলচ্চিত্র তৈরি হলো ফ্রান্সে। নাম ‘ফাহিম’। এতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আহমেদ আসাদ। নূরে আলম চরিত্রে থাকছেন মিজানুর রহমান। দু’জনই প্রবাসী। পিয়ের-ফ্রাঁসোয়া মার্তা-লাভাল পরিচালিত ছবিটির শুটিং হয়েছে প্যারিস, কলকাতা ও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে। আগামী ১৬ই অক্টোবর ফ্রান্সে মুক্তি পাবে এই ছবি।