দেশ বিদেশ
খালেদার মামলার আদালত স্থানান্তরের বিষয়ে নিয়মিত বেঞ্চে যাওয়ার আদেশ
স্টাফ রিপোর্টার
১২ জুন ২০১৯, বুধবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিচারের জন্য কেরানীগঞ্জের নতুন কেন্দ্রীয় কারাগারে আদালত স্থানান্তর সংক্রান্ত জারি করা প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার চেয়ে হাইকোর্টে করা রিটটি নিয়মিত বেঞ্চে নিয়ে যাওয়ার জন্য আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। অবকাশকালীন ছুটির পর আগামী ১৬ই জুন থেকে হাইকোর্টের নিয়মিত বেঞ্চ বসবে। আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও এ জে মোহাম্মদ আলী। অপরদিকে, রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা এবং দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। এ সময় আদালত বলেন, মামলাটি শুনানি করতে গেলে দীর্ঘ শুনানির প্রয়োজন। তাই মামলাটি হাইকোর্টের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানি হোক।
এদিকে, শুনানি শেষে ভারপ্রাপ্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মুরাদ রেজা সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নাইকো দুর্নীতি মামলার বিচারে কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে আদালত স্থানান্তরের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা রিটের শুনানি সময়ক্ষেপণ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ২০১৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত সময়ের পর সময় নিয়েছেন তারা। আরো সময়ক্ষেপণ করার জন্য এখন তারা এই রিটটি করেছেন। এর আগে সোমবার শুনানিতে সাপ্লিমেন্টারি নথিপত্র এফিডেভিট আকারে দাখিলের জন্য কয়েক ঘণ্টা সময় প্রার্থনা করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। এরপর আদালত শুনানির জন্য মঙ্গলবার পর্যন্ত মুলতবির আদেশ দেন। শুনানি শেষে এ জে মোহাম্মদ আলী সাংবাদিকদের বলেন, আগেও এই রিটের শুনানি হয়েছে। আজও শুনানির জন্য ছিল। কিছু কাগজপত্র দাখিল করতে চেয়েছিলাম। সে কাগজপত্রগুলো দাখিল করতে হলে আগে আদালতের অনুমতি নিতে হয়। আদালত আজ সে অনুমতি দিয়েছেন। এখন সেগুলো এফিডেভিট করে দাখিল করতে হবে।
এদিকে, শুনানি শেষে ভারপ্রাপ্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মুরাদ রেজা সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নাইকো দুর্নীতি মামলার বিচারে কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে আদালত স্থানান্তরের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা রিটের শুনানি সময়ক্ষেপণ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ২০১৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত সময়ের পর সময় নিয়েছেন তারা। আরো সময়ক্ষেপণ করার জন্য এখন তারা এই রিটটি করেছেন। এর আগে সোমবার শুনানিতে সাপ্লিমেন্টারি নথিপত্র এফিডেভিট আকারে দাখিলের জন্য কয়েক ঘণ্টা সময় প্রার্থনা করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। এরপর আদালত শুনানির জন্য মঙ্গলবার পর্যন্ত মুলতবির আদেশ দেন। শুনানি শেষে এ জে মোহাম্মদ আলী সাংবাদিকদের বলেন, আগেও এই রিটের শুনানি হয়েছে। আজও শুনানির জন্য ছিল। কিছু কাগজপত্র দাখিল করতে চেয়েছিলাম। সে কাগজপত্রগুলো দাখিল করতে হলে আগে আদালতের অনুমতি নিতে হয়। আদালত আজ সে অনুমতি দিয়েছেন। এখন সেগুলো এফিডেভিট করে দাখিল করতে হবে।