বাংলাদেশ কর্নার
‘হ্যাটট্রিক’ কি তাহলে কার্ডিফে?
স্পোর্টস রিপোর্টার
৮ জুন ২০১৯, শনিবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
২০১১ বিশ্বকাপে চট্টগ্রামে শফিউল-মাহমুদুল্লাহর ব্যাটিং অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসদের তো বটেই, পুরো ক্রিকেটবিশ্বকেই ভড়কে দিয়েছিল বাংলাদেশ । ৪০তম ওভার পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ৮ উইকেটে ১৬৯। দুই উইকেট হাতে নিয়ে ২২৬ রানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ তখনো জয় থেকে ৫৭ রান দূরে। ওই অবস্থায় বাংলাদেশের নিশ্চিত হারই দেখছিলেন সবাই। এমনকি চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম খালি করে দর্শকেরাও বাড়ির পথ ধরেছিলেন। সে ম্যাচটিই বাংলাদেশ জিতেছিল শফিউলের দারুণ ব্যাটিংয়ে। ২০১৫ সালে অ্যাডিলেডে বাংলাদেশের কাছে হেরে তো বিশ্বকাপ থেকেই বিদায় নিয়েছিল ইংলিশরা। আজ কার্ডিফে এবারের বিশ্বকাপে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচ বাংলাদেশের। প্রতিপক্ষ সেই ইংল্যান্ড। কার্ডিফ ওয়েলস স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় বিকাল সাড়ে তিনটায় শুরু হবে এই ম্যাচ। কার্ডিফে বাংলাদেশকে প্রথম জয় এনে দেয়া মোহাম্মদ আশরাফুলেরও বিশ্বাস এই স্টেডিয়াম থেকে খালি হাতে ফিরবে না বাংলাদেশ
কার্ডিফের সোফিয়া গার্ডেন মাঠটিও বড় পয়মন্ত বাংলাদেশের জন্য। এই মাঠে আছে বাংলাদেশের দারুণ দুটি জয়ের স্মৃতি। প্রথমটি ২০০৫ সালে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সেই ঐতিহাসিক জয়টি। দ্বিতীয়টি ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সাকিব-মাহমুদুল্লাহর সেই ২৪৪ রানের জুটিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জয়। আরেকটি মজার তথ্য। কার্ডিফে দুটি ম্যাচই এসেছিল জুন মাসে। কাকতালীয় ব্যাপারগুলো কিন্তু খেলাধুলায় খুব আলোচিত হয়। আজ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটিও সেই জুন মাসেই। টপ ফেভারিট তকমা নিয়েই এবার বিশ্বকাপে খেলছে স্বাগতিক ইংল্যান্ড। মরগানদের সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন নেই। বরং শক্তিমত্তায় বাংলাদেশ ইংল্যান্ডের চেয়ে পিছিয়েই। কিন্তু তবুও আশায় ঘরবসতি। দক্ষিণ আফ্রিকাও বাংলাদেশের চেয়ে র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে কিন্তু তাদের হারিয়েছে সাকিব-মুশফিকরা। পরের ম্যাচে ২৪৪ রানের মাঝারি পুজি নিয়েও নিউজিল্যান্ডকে প্রায় হারিয়েই দিয়েছিল মাশরাফি বাহিনী। এসবই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে সাহস যোগাচ্ছে মাশরাফি-সাবিকদের। কার্ডিফে অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর নায়ক ছিলেন মোহাম্মদ আশরাফুল। বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে আগে ব্যাট করা অস্ট্রেলিয়া ৫ উইকেটে করে ২৪৯ রান। পরের গল্পটা তার। গ্লেন ম্যাকগ্রা, জেসন গিলেস্পি, ব্র্যাড হগের মতো বোলারদের বিপক্ষে আশরাফুল সেঞ্চুরি তুলে নেন। শেষ দিকে আফতাবের বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়া বধের ইতিহাস রচিত হয়। আর গতকাল আশরাফুল বলেন, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ছোটখাটো কিছু ভুল আর ভাগ্য বিড়ম্বনায় আমরা ম্যাচটি জিততে পারেনি। তবে কার্ডিফ থেকে আমরা খালি হাতে ফিরবো না বলেই আমার মনে হচ্ছে। ইংল্যান্ডকে হারাতে বাংলাদেশের স্পিনারদের দায়িত্ব নেয়ার কথা বলেন এক সময়ের দেশসেরা এই ব্যাটসম্যান। সোফিয়া গার্ডেনস বাংলাদেশকে কখনোই খালি হাতে ফেরায়নি। এবারও বাংলাদেশের সমর্থকদের আশা তেমনই। মাশরাফিরাও আগের দুই জয়ের অনুপ্রেরণা নিয়ে মাঠে নামবেন।
কার্ডিফের সোফিয়া গার্ডেন মাঠটিও বড় পয়মন্ত বাংলাদেশের জন্য। এই মাঠে আছে বাংলাদেশের দারুণ দুটি জয়ের স্মৃতি। প্রথমটি ২০০৫ সালে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সেই ঐতিহাসিক জয়টি। দ্বিতীয়টি ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সাকিব-মাহমুদুল্লাহর সেই ২৪৪ রানের জুটিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জয়। আরেকটি মজার তথ্য। কার্ডিফে দুটি ম্যাচই এসেছিল জুন মাসে। কাকতালীয় ব্যাপারগুলো কিন্তু খেলাধুলায় খুব আলোচিত হয়। আজ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটিও সেই জুন মাসেই। টপ ফেভারিট তকমা নিয়েই এবার বিশ্বকাপে খেলছে স্বাগতিক ইংল্যান্ড। মরগানদের সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন নেই। বরং শক্তিমত্তায় বাংলাদেশ ইংল্যান্ডের চেয়ে পিছিয়েই। কিন্তু তবুও আশায় ঘরবসতি। দক্ষিণ আফ্রিকাও বাংলাদেশের চেয়ে র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে কিন্তু তাদের হারিয়েছে সাকিব-মুশফিকরা। পরের ম্যাচে ২৪৪ রানের মাঝারি পুজি নিয়েও নিউজিল্যান্ডকে প্রায় হারিয়েই দিয়েছিল মাশরাফি বাহিনী। এসবই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে সাহস যোগাচ্ছে মাশরাফি-সাবিকদের। কার্ডিফে অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর নায়ক ছিলেন মোহাম্মদ আশরাফুল। বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে আগে ব্যাট করা অস্ট্রেলিয়া ৫ উইকেটে করে ২৪৯ রান। পরের গল্পটা তার। গ্লেন ম্যাকগ্রা, জেসন গিলেস্পি, ব্র্যাড হগের মতো বোলারদের বিপক্ষে আশরাফুল সেঞ্চুরি তুলে নেন। শেষ দিকে আফতাবের বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়া বধের ইতিহাস রচিত হয়। আর গতকাল আশরাফুল বলেন, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ছোটখাটো কিছু ভুল আর ভাগ্য বিড়ম্বনায় আমরা ম্যাচটি জিততে পারেনি। তবে কার্ডিফ থেকে আমরা খালি হাতে ফিরবো না বলেই আমার মনে হচ্ছে। ইংল্যান্ডকে হারাতে বাংলাদেশের স্পিনারদের দায়িত্ব নেয়ার কথা বলেন এক সময়ের দেশসেরা এই ব্যাটসম্যান। সোফিয়া গার্ডেনস বাংলাদেশকে কখনোই খালি হাতে ফেরায়নি। এবারও বাংলাদেশের সমর্থকদের আশা তেমনই। মাশরাফিরাও আগের দুই জয়ের অনুপ্রেরণা নিয়ে মাঠে নামবেন।