বিশ্বজমিন
এবার যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ নেয়ার পরিণতি টের পাবে কানাডা: চীন
মানবজমিন ডেস্ক
৩১ মে ২০১৯, শুক্রবার, ৪:০৫ পূর্বাহ্ন
চীন মনে করছে, এবার যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ নেয়ার পরিণতি বুঝতে পারবে কানাডা। চীনের হাতে আটক রয়েছেন কানাডার দু’জন নাগরিক। এর মধ্যে একজন ব্যবসায়ী মাইকেল স্পাভর। অন্যজন সাবেক কূটনীতিক মাইকেল কোভরিগ। খেয়ালখুশিমতো তাদেরকে আটক করা হয়েছে বলে মনে করে কানাডা। তাদেরকে মুক্তি দিতে চীনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স। তার এমন আহ্বানের পরেই শুক্রবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে ওই মন্তব্য করে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
আনুষ্ঠানিকভাবে গত মাসে মাইকেল স্পাভর এবং সাবেক কূটনীতিক মাইকেল কোভরিগকে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে চীনে। কানাডার ওপর চাপ প্রয়োগ করতে এরই মধ্যে কানাডিয়ান গুরুত্বপূর্ণ পণ্য আমদানি কমিয়ে দিয়েছে চীন।
যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে গত বছর চীনের প্রযুক্তি বিষয়ক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে টেকনোলজি কোম্পানি লিমিটেডের অর্থ বিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা মেং ওয়ানঝুকে আটক করে কানাডা। এর পরপরই কানাডার ওই ব্যবসায়ী ও কূটনীতিককে গত ডিসেম্বরে আটক করে চীন। ওদিকে মেং ওয়ানঝুর প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা অবজ্ঞা করে অন্য কোম্পানির মাধ্যমে ইরানের সঙ্গে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রের। তাদের অভিযোগ, ইরানের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয় ধামাচাপা দিতে হুয়াওয়ে বৈশ্বিক ব্যাংকিং খাতে প্রতারণা করেছে। এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মেং ওয়ানঝু এবং তার প্রতিষ্ঠান। একই সঙ্গে তার প্রতিষ্ঠান এবং চীন তার মুক্তি দাবি করেছে।
এ মাসেই জাপানে অনুষ্ঠেয় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে চীনের প্রেসিডেন্ট সি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক হবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের। সেই বৈঠকে চীনে আটক দুই কানাডিয়ান নাগরিকের মুক্তির বিষয়টি তুলতে পারেন ট্রাম্প। মাইক পেন্সের এমন মন্তব্যের জবাবে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গেং শুয়াং বলেছেন, চীনের যে সমস্যা হয়েছে এর জন্য দায়ী কানাডা। তিনি বিস্তারিত না জানিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আশা করছি- যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে আগুনে ঘি ঢালার পরিণতি এবার বুঝতে পারবে কানাডা।
উল্লেখ্য, চীন ইস্যুতে কঠোর অবস্থানে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স। চীনে আটক কানাডিয়ান নাগরিকদের বিষয়ে তিনি বৃহস্পতিবার আলোচনা করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে। অটোয়াতে ওই আলোচনায় হুয়াওয়ে এবং চীনা বাণিজ্যের ইস্যুও উত্থাপিত হয়।
আনুষ্ঠানিকভাবে গত মাসে মাইকেল স্পাভর এবং সাবেক কূটনীতিক মাইকেল কোভরিগকে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে চীনে। কানাডার ওপর চাপ প্রয়োগ করতে এরই মধ্যে কানাডিয়ান গুরুত্বপূর্ণ পণ্য আমদানি কমিয়ে দিয়েছে চীন।
যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে গত বছর চীনের প্রযুক্তি বিষয়ক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে টেকনোলজি কোম্পানি লিমিটেডের অর্থ বিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা মেং ওয়ানঝুকে আটক করে কানাডা। এর পরপরই কানাডার ওই ব্যবসায়ী ও কূটনীতিককে গত ডিসেম্বরে আটক করে চীন। ওদিকে মেং ওয়ানঝুর প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা অবজ্ঞা করে অন্য কোম্পানির মাধ্যমে ইরানের সঙ্গে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রের। তাদের অভিযোগ, ইরানের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয় ধামাচাপা দিতে হুয়াওয়ে বৈশ্বিক ব্যাংকিং খাতে প্রতারণা করেছে। এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মেং ওয়ানঝু এবং তার প্রতিষ্ঠান। একই সঙ্গে তার প্রতিষ্ঠান এবং চীন তার মুক্তি দাবি করেছে।
এ মাসেই জাপানে অনুষ্ঠেয় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে চীনের প্রেসিডেন্ট সি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক হবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের। সেই বৈঠকে চীনে আটক দুই কানাডিয়ান নাগরিকের মুক্তির বিষয়টি তুলতে পারেন ট্রাম্প। মাইক পেন্সের এমন মন্তব্যের জবাবে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গেং শুয়াং বলেছেন, চীনের যে সমস্যা হয়েছে এর জন্য দায়ী কানাডা। তিনি বিস্তারিত না জানিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আশা করছি- যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে আগুনে ঘি ঢালার পরিণতি এবার বুঝতে পারবে কানাডা।
উল্লেখ্য, চীন ইস্যুতে কঠোর অবস্থানে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স। চীনে আটক কানাডিয়ান নাগরিকদের বিষয়ে তিনি বৃহস্পতিবার আলোচনা করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে। অটোয়াতে ওই আলোচনায় হুয়াওয়ে এবং চীনা বাণিজ্যের ইস্যুও উত্থাপিত হয়।