বিশ্বজমিন
একদিন পরেই মমতার ইউটার্ন
কলকাতা প্রতিনিধি
২৯ মে ২০১৯, বুধবার, ৪:৩৬ পূর্বাহ্ন
একদিন পরেই বেঁকে বসেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার তিনি বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৃহস্পতিবারের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। কিন্তু একদিন পরেই আজ বুধবার ইউটার্ন নিয়েছেন মমতা। সাফ জানিয়ে দিয়েছেন মোদির শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না। বলেছেন ‘প্লিজ এক্সকিউজ মি’। মিডিয়ায় প্রকাশিত এক রিপোর্টের প্রেক্ষিতে তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিজেপি দাবি করেছে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সহিংসতায় পশ্চিমবঙ্গে কমপক্ষে ৫০ জন নিহত হয়েছে। মমতা বলেছেন, এ খবর পুরোপুরি অসত্য। এ খবরের পর মোদির শপথ অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হয়েছেন মমতা। এ নিয়ে বুধবার টুইট করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এতে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে একটি চিঠি লিখেছেন। তার ক্যাপশনে লিখেছেন, গণতন্ত্রকে সেলিব্রেট করার ক্ষেত্রে শপথ গ্রহণ একটি মহৎ অনুষ্ঠান। একে কোনো রাজনৈতিক দল দ্বারা অবমূল্যায়ন হতে দেয়া উচিত নয়। কেন শপথ অনুষ্ঠান তিনি মিস করছেন সে বিষয়টি এতে ব্যাখ্যা করেছেন মমতা।
ওই চিঠিতে মমতা লিখেছেন, অভিনন্দন নতুন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজি। সাংবিধানিক আমন্ত্রণ গ্রহণ করা আমার পরিকল্পনায় ছিল। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগও দিতে চেয়েছিলাম। যাহোক, এক ঘন্টার মতো দেখছি মিডিয়ায় রিপোর্ট। তাতে বলা হচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক সহিংসতায় কমপক্ষে ৫৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করছে বিজেপি। এ দাবি পুরোপুরি অসত্য। পশ্চিমবঙ্গে কোনো রাজনৈতিক হত্যাকা- ঘটেনি। যেসব মৃত্যুর কথা বলা হচ্ছে, তা হতে পারে ব্যক্তিগত শত্রুতা, পারিবারিক কলহ ও অন্যান্য বিরোধ থেকে। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই। এ বিষয়ে আমাদের কাছে যথেষ্ট রেকর্ড আছে।
মমতা আরো লিখেছেন, তাই আমি দুঃখ প্রকাশ করছি নরেন্দ্র মোদিজি। এ ঘটনা আমাকে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেয়া থেকে বিরত থাকতে বাধ্য করছে। এ অনুষ্ঠান গণতন্ত্রের এক মহৎ অনুষ্ঠান। কোন রাজনৈতিক দল, যারা এটাকে তাদের রাজনৈতিক স্কোর অর্জনের সুযোগ হিসেবে দেখছে, তাদের দ্বারা এটা অবমূল্যায়িত হতে দেয়া উচিত নয়। দয়া করে আমাকে ক্ষমা করবেন।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে মমতাকে মঙ্গলবার আমন্ত্রণ জানান নরেন্দ্র মোদি। তিনি এ আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। জানিয়ে দেন, শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। কিন্তু বুধবার সাফ জানিয়ে দিলেন তিনি শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না।
ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিজেপি দাবি করেছে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সহিংসতায় পশ্চিমবঙ্গে কমপক্ষে ৫০ জন নিহত হয়েছে। মমতা বলেছেন, এ খবর পুরোপুরি অসত্য। এ খবরের পর মোদির শপথ অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হয়েছেন মমতা। এ নিয়ে বুধবার টুইট করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এতে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে একটি চিঠি লিখেছেন। তার ক্যাপশনে লিখেছেন, গণতন্ত্রকে সেলিব্রেট করার ক্ষেত্রে শপথ গ্রহণ একটি মহৎ অনুষ্ঠান। একে কোনো রাজনৈতিক দল দ্বারা অবমূল্যায়ন হতে দেয়া উচিত নয়। কেন শপথ অনুষ্ঠান তিনি মিস করছেন সে বিষয়টি এতে ব্যাখ্যা করেছেন মমতা।
ওই চিঠিতে মমতা লিখেছেন, অভিনন্দন নতুন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজি। সাংবিধানিক আমন্ত্রণ গ্রহণ করা আমার পরিকল্পনায় ছিল। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগও দিতে চেয়েছিলাম। যাহোক, এক ঘন্টার মতো দেখছি মিডিয়ায় রিপোর্ট। তাতে বলা হচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক সহিংসতায় কমপক্ষে ৫৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করছে বিজেপি। এ দাবি পুরোপুরি অসত্য। পশ্চিমবঙ্গে কোনো রাজনৈতিক হত্যাকা- ঘটেনি। যেসব মৃত্যুর কথা বলা হচ্ছে, তা হতে পারে ব্যক্তিগত শত্রুতা, পারিবারিক কলহ ও অন্যান্য বিরোধ থেকে। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই। এ বিষয়ে আমাদের কাছে যথেষ্ট রেকর্ড আছে।
মমতা আরো লিখেছেন, তাই আমি দুঃখ প্রকাশ করছি নরেন্দ্র মোদিজি। এ ঘটনা আমাকে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেয়া থেকে বিরত থাকতে বাধ্য করছে। এ অনুষ্ঠান গণতন্ত্রের এক মহৎ অনুষ্ঠান। কোন রাজনৈতিক দল, যারা এটাকে তাদের রাজনৈতিক স্কোর অর্জনের সুযোগ হিসেবে দেখছে, তাদের দ্বারা এটা অবমূল্যায়িত হতে দেয়া উচিত নয়। দয়া করে আমাকে ক্ষমা করবেন।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে মমতাকে মঙ্গলবার আমন্ত্রণ জানান নরেন্দ্র মোদি। তিনি এ আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। জানিয়ে দেন, শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। কিন্তু বুধবার সাফ জানিয়ে দিলেন তিনি শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না।