শেষের পাতা
গতবছর ফেসবুকের কাছে ১৯৫ ব্যবহারকারীর তথ্য চেয়েছিল বাংলাদেশ
মানবজমিন ডেস্ক
২৭ মে ২০১৯, সোমবার, ১০:২৪ পূর্বাহ্ন
গত বছর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে ১৯৫ ব্যবহারকারী সম্পর্কে তথ্য ছেয়েছে বাংলাদেশ সরকার। এর মধ্যে আইনি প্রক্রিয়ায় ২১টি আর জরুরি অনুরোধে ১৭৪টি অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে তথ্য চাওয়া হয়েছে। সরকারের এসব অনুরোধে প্রায় অর্ধেক সময়ই সাড়া দিয়েছে ফেসবুক। গত বছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এসব অনুরোধ করা হয়। গত বৃহসপতিবার প্রকাশিত এক ট্রান্সপারেন্সি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদন অনুসারে, ফেসবুকের কাছে ১৪৯টি অনুরোধে ১৯৫টি অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়েছে সরকার। এর মধ্যে আইনি প্রক্রিয়ায় করা ১৯টি অনুরোধে ২২টি অ্যাকাউন্ট সমপর্কে তথ্য চাওয়া হয়। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সরকারের ৪৪ শতাংশ অনুরোধে সাড়া দিয়েছে। এর মধ্যে আইনি প্রক্রিয়ায় করা অনুরোধের ক্ষেত্রে ১৬ শতাংশ সময় ও জরুরি অনুরোধের ক্ষেত্রে ৪৮ শতাংশ সময় সাড়া দিয়েছে ফেসবুক।
উল্লেখ্য, প্রতি ছয় মাস পরপর ট্রান্সপারেন্সি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। প্রতিবেদনে কোন দেশের সরকার ফেসবুকের কাছে কী ধরনের অনুরোধ জানায়, তা তুলে ধরা হয়। তবে কোন অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়, তা উল্লেখ করা হয় না।
প্রতিবেদনে আরো জানানো হয়, অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে তথ্য জানতে চাওয়ার পাশাপাশি একবার ইন্টারনেট সেবায় বিঘ্ন হয়েছে। এ ছাড়া, একটি কনটেন্ট বন্ধ করার অনুরোধ পেয়েছে তারা।
ফেসবুক জানিয়েছে, ব্যবহারকারীর তথ্য পেতে সরকারি অনুরোধ বৈশ্বিক পর্যায়ে ৭ শতাংশ বেড়েছে। এদিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারত।
ফেসবুকের ইনটিগ্রিটি বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট গাই রোজেন বলেন, গত বছরের শেষ ছয় মাসে বৈশ্বিক পর্যায়ে সরকারি অনুরোধ ১ লাখ ৩ হাজার ৮১৫ থেকে ১ লাখ ১০ হাজার ৬৩৪টিতে দাঁড়িয়েছে। এ সময় স্থানীয় আইনি বাধ্যবাধকতায় কনটেন্ট দেখানো বন্ধ করার হার ১৩৫ শতাংশ বেড়েছে। গত বছরের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় শেষ ছয় মাসে কনটেন্ট বন্ধ করার অনুরোধ ১৫ হাজার ৩৩৭ থেকে ৩৫ হাজার ৯৭২টিতে দাঁড়িয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, ফেসবুকের কাছে ১৪৯টি অনুরোধে ১৯৫টি অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়েছে সরকার। এর মধ্যে আইনি প্রক্রিয়ায় করা ১৯টি অনুরোধে ২২টি অ্যাকাউন্ট সমপর্কে তথ্য চাওয়া হয়। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সরকারের ৪৪ শতাংশ অনুরোধে সাড়া দিয়েছে। এর মধ্যে আইনি প্রক্রিয়ায় করা অনুরোধের ক্ষেত্রে ১৬ শতাংশ সময় ও জরুরি অনুরোধের ক্ষেত্রে ৪৮ শতাংশ সময় সাড়া দিয়েছে ফেসবুক।
উল্লেখ্য, প্রতি ছয় মাস পরপর ট্রান্সপারেন্সি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। প্রতিবেদনে কোন দেশের সরকার ফেসবুকের কাছে কী ধরনের অনুরোধ জানায়, তা তুলে ধরা হয়। তবে কোন অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়, তা উল্লেখ করা হয় না।
প্রতিবেদনে আরো জানানো হয়, অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে তথ্য জানতে চাওয়ার পাশাপাশি একবার ইন্টারনেট সেবায় বিঘ্ন হয়েছে। এ ছাড়া, একটি কনটেন্ট বন্ধ করার অনুরোধ পেয়েছে তারা।
ফেসবুক জানিয়েছে, ব্যবহারকারীর তথ্য পেতে সরকারি অনুরোধ বৈশ্বিক পর্যায়ে ৭ শতাংশ বেড়েছে। এদিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারত।
ফেসবুকের ইনটিগ্রিটি বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট গাই রোজেন বলেন, গত বছরের শেষ ছয় মাসে বৈশ্বিক পর্যায়ে সরকারি অনুরোধ ১ লাখ ৩ হাজার ৮১৫ থেকে ১ লাখ ১০ হাজার ৬৩৪টিতে দাঁড়িয়েছে। এ সময় স্থানীয় আইনি বাধ্যবাধকতায় কনটেন্ট দেখানো বন্ধ করার হার ১৩৫ শতাংশ বেড়েছে। গত বছরের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় শেষ ছয় মাসে কনটেন্ট বন্ধ করার অনুরোধ ১৫ হাজার ৩৩৭ থেকে ৩৫ হাজার ৯৭২টিতে দাঁড়িয়েছে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]