বিশ্বজমিন
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে যাচ্ছে আরও ১৫০০ মার্কিন সেনা
মানবজমিন ডেস্ক
২৫ মে ২০১৯, শনিবার, ৬:১৪ পূর্বাহ্ন
ইরানের সঙ্গে উত্তেজনাকে সামনে রেখে মধ্যপ্রাচ্যে আরও ১৫০০ মার্কিন সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এ কথা জানান তিনি। শুক্রবার এ ঘোষণা দিয়ে জাপানের উদ্দেশ্যে হোয়াইট হাউজ ছারেন তিনি। এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা।
সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, নতুন করে সেনা মোতায়েনের উদ্দেশ্য হচ্ছে সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ নিশ্চিত করা। আমরা সেখানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাই। তাই অল্প পরিমাণ সেনা পাঠানো হচ্ছে। ইরানের বিষয়ে তিনি বলেন, আমার এখন মনে হয় যে ইরান আর যুদ্ধ করতে চায় না। তারা আসলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধে ইচ্ছুক নয়। এর আগে শুক্রবার সেনা পাঠানোর বিষয়টি কংগ্রেসকে জানায় ট্রাম্প। এপির প্রকাশিত খবরে বলা হয় সংখ্যায় অল্প বলা হলেও নতুন করে পাঠানো হচ্ছে ১৫০০ এরও অধিক সেনা। আগামি কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই তাদেরকে মধ্যপ্রাচ্যে পাঠানো হবে।
এদিকে ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্তে উদ্বেগের কিছু নেই বলে মনে করে ইরান। শুক্রবার পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে সাংবাদিকদের ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জারিফ বলেন, ইরান একদিন ডনাল্ড ট্রাম্পের পতন দেখবে কিন্তু ট্রাম্প কখনো ইরানের পতন দেখতে পারবে না। সেখানে জারিফ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেহমুদ কুরেশি ও সেনা প্রধান কামার জাভেদ বাজওয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন। তবে পাকিস্তান সরাসরি কোনো পক্ষে বা বিপক্ষে অবস্থান নেয়ার ঝুঁকি নেয়নি। দেশটির সেনাপ্রধান জেনারেল বাজওয়া বলেন, যুদ্ধ কারো জন্যেই মঙ্গলজনক নয়। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র উভয় পক্ষেরই দরকার এ অঞ্চলের যুদ্ধ এরানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করা।
সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, নতুন করে সেনা মোতায়েনের উদ্দেশ্য হচ্ছে সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ নিশ্চিত করা। আমরা সেখানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাই। তাই অল্প পরিমাণ সেনা পাঠানো হচ্ছে। ইরানের বিষয়ে তিনি বলেন, আমার এখন মনে হয় যে ইরান আর যুদ্ধ করতে চায় না। তারা আসলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধে ইচ্ছুক নয়। এর আগে শুক্রবার সেনা পাঠানোর বিষয়টি কংগ্রেসকে জানায় ট্রাম্প। এপির প্রকাশিত খবরে বলা হয় সংখ্যায় অল্প বলা হলেও নতুন করে পাঠানো হচ্ছে ১৫০০ এরও অধিক সেনা। আগামি কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই তাদেরকে মধ্যপ্রাচ্যে পাঠানো হবে।
এদিকে ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্তে উদ্বেগের কিছু নেই বলে মনে করে ইরান। শুক্রবার পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে সাংবাদিকদের ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জারিফ বলেন, ইরান একদিন ডনাল্ড ট্রাম্পের পতন দেখবে কিন্তু ট্রাম্প কখনো ইরানের পতন দেখতে পারবে না। সেখানে জারিফ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেহমুদ কুরেশি ও সেনা প্রধান কামার জাভেদ বাজওয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন। তবে পাকিস্তান সরাসরি কোনো পক্ষে বা বিপক্ষে অবস্থান নেয়ার ঝুঁকি নেয়নি। দেশটির সেনাপ্রধান জেনারেল বাজওয়া বলেন, যুদ্ধ কারো জন্যেই মঙ্গলজনক নয়। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র উভয় পক্ষেরই দরকার এ অঞ্চলের যুদ্ধ এরানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করা।