বাংলারজমিন
পরিত্যক্ত চা-পাতা মিশিয়ে তৈরি হচ্ছে মসলা
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২৫ মে ২০১৯, শনিবার, ৮:৫৭ পূর্বাহ্ন
শ্রীমঙ্গলে চা বাগানের পরিত্যক্ত চা-পাতা মিশিয়ে ভেজাল মসলা তৈরিকালে মসলার মিলে ডিবি পুলিশ অভিযান চালিয়েছে। অভিযানকালে মিল মালিক পালিয়ে গেলেও মিলে কর্মরত তিন শ্রমিককে আটক করে থানায় হস্তান্তর করা হয়।
জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত বৃহস্পতিবার বিকালে শ্রীমঙ্গল শহরের সোনার বাংলা রোডের একটি মিলে এই অভিযান চালায় ডিবি মৌলভীবাজার ইনচার্জ (এডিশনাল এসপি) তানজিলা সিদ্দিকার নেতৃত্বে একটি গোয়েন্দা দল। অভিযানে ৪৫ বস্তা ভেজাল চা-পাতা ও ভেজাল মরিচ জব্দ করা হয়েছে। এ সময় ভেজাল কাজে মসলার মিলে কর্মরত শ্রমিক কালিঘাট চা বাগানের কুমেদ তাঁতির পুত্র উজ্জল তাঁতি (২০), সিন্দুরখান ৫নং বস্তির বিজয় কাহারের পুত্র উজ্জল কাহার (৩৫) ও সিন্দুরখান বাজারের রইছ মিয়ার পুত্র মিলন মিয়া (২১) নামের তিনজনকে আটক করে শ্রীমঙ্গল থানায় সোপর্দ করেছে। ডিবি পুলিশ জানায়, এডিশনাল এসপি হেড কোয়ার্টার ও মৌলভীবাজার জোনের ইনচার্জ তানজিলা সিদ্দিকার নেতৃত্বে ডিবি ইন্সপেক্টর বিনয় ভূষণ রায়সহ একদল ডিবি ফোর্স নিয়ে বিপ্লবের মসলা মিলে অভিযান চালায়। এ সময় মিলে প্রবেশের গেট বন্ধ করে ফ্যাক্টরির ভেতরে বাগানের কাটিং করা পরিত্যক্ত শুকনো চা পাতা তারা ক্রাশিং করছিল। ডিবির উপস্থিতি টের পেয়ে মিলের মালিক পালিয়ে গেলেও তিন কর্মচারীকে আটক করা হয়। এ সময় ক্রাশিং করা ২০ কেজির ২০ বস্তা আর ক্রাশিং ছাড়া শুকনো পাতা ৩৫ কেজির ২৫ বস্তাসহ মোট ৪৫ বস্তা চা পাতা জব্দ করা হয়।
ডিবির ইনচার্জ তানজিলা সিদ্দিকা বলেন, ‘আমাদের কাছে ইনফরমেশন ছিল বিপ্লবের মসলা মিলে নোংরা পরিবেশে ভেজাল চা পাতা উৎপাদন করে বাজারজাত করছে মিলের মালিক বিপ্লব পাল। আমরা সাইনবোর্ড বিহীন মসলা মিলটি থেকে ৪৫ বস্তা চা-পাতা জব্দ করলাম এবং তিন কর্মচারীকে আটক করেছি তবে মালিক পালিয়ে গেছে।’ এডিশনাল এসপি তানজিলা সিদ্দিকা বলেন, মশলার মিলের বাইরে তালা দিয়ে ভেতরে এসব ভেজাল জিনিস তৈরির কাজ করতো তারা। মিলে নষ্ট হয়ে যাওয়া মরিচসহ ভেজাল মসলা তৈরি করার সরঞ্জাম পেয়েছি। আমরা ভেজাল জিনিসগুলো জব্দ করেছি। আটককৃত তিনজনকে শ্রীমঙ্গল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এই বিষয়ে আমরা একটি মামলা করেছি।
জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত বৃহস্পতিবার বিকালে শ্রীমঙ্গল শহরের সোনার বাংলা রোডের একটি মিলে এই অভিযান চালায় ডিবি মৌলভীবাজার ইনচার্জ (এডিশনাল এসপি) তানজিলা সিদ্দিকার নেতৃত্বে একটি গোয়েন্দা দল। অভিযানে ৪৫ বস্তা ভেজাল চা-পাতা ও ভেজাল মরিচ জব্দ করা হয়েছে। এ সময় ভেজাল কাজে মসলার মিলে কর্মরত শ্রমিক কালিঘাট চা বাগানের কুমেদ তাঁতির পুত্র উজ্জল তাঁতি (২০), সিন্দুরখান ৫নং বস্তির বিজয় কাহারের পুত্র উজ্জল কাহার (৩৫) ও সিন্দুরখান বাজারের রইছ মিয়ার পুত্র মিলন মিয়া (২১) নামের তিনজনকে আটক করে শ্রীমঙ্গল থানায় সোপর্দ করেছে। ডিবি পুলিশ জানায়, এডিশনাল এসপি হেড কোয়ার্টার ও মৌলভীবাজার জোনের ইনচার্জ তানজিলা সিদ্দিকার নেতৃত্বে ডিবি ইন্সপেক্টর বিনয় ভূষণ রায়সহ একদল ডিবি ফোর্স নিয়ে বিপ্লবের মসলা মিলে অভিযান চালায়। এ সময় মিলে প্রবেশের গেট বন্ধ করে ফ্যাক্টরির ভেতরে বাগানের কাটিং করা পরিত্যক্ত শুকনো চা পাতা তারা ক্রাশিং করছিল। ডিবির উপস্থিতি টের পেয়ে মিলের মালিক পালিয়ে গেলেও তিন কর্মচারীকে আটক করা হয়। এ সময় ক্রাশিং করা ২০ কেজির ২০ বস্তা আর ক্রাশিং ছাড়া শুকনো পাতা ৩৫ কেজির ২৫ বস্তাসহ মোট ৪৫ বস্তা চা পাতা জব্দ করা হয়।
ডিবির ইনচার্জ তানজিলা সিদ্দিকা বলেন, ‘আমাদের কাছে ইনফরমেশন ছিল বিপ্লবের মসলা মিলে নোংরা পরিবেশে ভেজাল চা পাতা উৎপাদন করে বাজারজাত করছে মিলের মালিক বিপ্লব পাল। আমরা সাইনবোর্ড বিহীন মসলা মিলটি থেকে ৪৫ বস্তা চা-পাতা জব্দ করলাম এবং তিন কর্মচারীকে আটক করেছি তবে মালিক পালিয়ে গেছে।’ এডিশনাল এসপি তানজিলা সিদ্দিকা বলেন, মশলার মিলের বাইরে তালা দিয়ে ভেতরে এসব ভেজাল জিনিস তৈরির কাজ করতো তারা। মিলে নষ্ট হয়ে যাওয়া মরিচসহ ভেজাল মসলা তৈরি করার সরঞ্জাম পেয়েছি। আমরা ভেজাল জিনিসগুলো জব্দ করেছি। আটককৃত তিনজনকে শ্রীমঙ্গল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এই বিষয়ে আমরা একটি মামলা করেছি।