বাংলারজমিন
খোলামাঠে পোলট্রির বিষ্ঠা, দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী
সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২৫ মে ২০১৯, শনিবার, ৮:৫৭ পূর্বাহ্ন
টাঙ্গাইলের সখীপুরে বসতবাড়ি ঘেঁষে উন্মুক্ত পরিবেশে লেয়ার ফার্ম গড়ে ওঠায় পোলট্রির বিষ্ঠার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়েছে এলাকাবাসী। উপজেলার সাপিয়াচালা এলাকার জাহিদ লেয়ার ফার্ম এন্টারপ্রাইজের বিষ্ঠায় এ দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এতে ওই এলাকার ১৫/১৬টি পরিবার ও বাজার এলাকার লোকজন ব্যাপক দুুর্ভোগের শিকার।
সরজমিন দেখা যায়, প্রায় পাঁচ বছর ধরে জাহিদ লেয়ার ফার্ম এন্টারপ্রাইজ নামের এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বড় বড় চারটি লেয়ারের বিষ্ঠা উন্মুক্তভাবে একটি গর্তে জমা হচ্ছে। তা থেকে প্রতিনিয়ত দুর্গন্ধ ছড়িয়ে যাচ্ছে সারা গ্রামে। এতে লেয়ার ঘেঁষা বাড়িতে লোকজন বসবাস করা কষ্টকর। লোয়ারের দুইশত গজ দূরে সাপিয়াচালা বাজারে লোকজনের ব্যবসা-বাণিজ্য করতে সমস্যা হচ্ছে বলে জানায়। এতে করে পরিবেশের ওপর ব্যাপক প্রভাব পড়ছে।
লেয়ার ঘেঁষা বাড়ির মালিক শহিদ দানী বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এই পোলট্রি ফার্মের দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে গেছি। এর কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না।
সাপিয়াচালা বাজারের ব্যবসায়ী দুলাল হোসেন বলেন, দোকান খুললেই পোলট্রি ফার্মের দুর্গন্ধ। মানুষজন বাজারে আসতেই চায় না। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে যাচ্ছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য সানোয়ার হোসেন বলেন, পোলট্রির দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে গেছে এলাকাবাসী। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা চলছে।
জাহিদ লেয়ার ফার্ম এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী নাজিম উদ্দিন বলেন, মানুষ যত বলে তত দুর্গন্ধ না। পারিবারিকভাবে হিংসারবশে এসব কথা বলে। এ ছাড়া আমার পোলট্রি ফার্মের নামে সরকারি লাইসেন্স রয়েছে, সরকারকে ভ্যাট দিয়ে আসছি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আব্দুল জলিল বলেন, পরিবেশ নষ্ট করে পোলট্রি ফার্ম গড়া যাবে না। পোলট্রি ফার্ম নির্মাণের নীতিমালা আছে। এ নীতিমালা মেনে চলতে হবে। বিষয়টি আমার জানা ছিল না। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সরজমিন দেখা যায়, প্রায় পাঁচ বছর ধরে জাহিদ লেয়ার ফার্ম এন্টারপ্রাইজ নামের এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বড় বড় চারটি লেয়ারের বিষ্ঠা উন্মুক্তভাবে একটি গর্তে জমা হচ্ছে। তা থেকে প্রতিনিয়ত দুর্গন্ধ ছড়িয়ে যাচ্ছে সারা গ্রামে। এতে লেয়ার ঘেঁষা বাড়িতে লোকজন বসবাস করা কষ্টকর। লোয়ারের দুইশত গজ দূরে সাপিয়াচালা বাজারে লোকজনের ব্যবসা-বাণিজ্য করতে সমস্যা হচ্ছে বলে জানায়। এতে করে পরিবেশের ওপর ব্যাপক প্রভাব পড়ছে।
লেয়ার ঘেঁষা বাড়ির মালিক শহিদ দানী বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এই পোলট্রি ফার্মের দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে গেছি। এর কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না।
সাপিয়াচালা বাজারের ব্যবসায়ী দুলাল হোসেন বলেন, দোকান খুললেই পোলট্রি ফার্মের দুর্গন্ধ। মানুষজন বাজারে আসতেই চায় না। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে যাচ্ছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য সানোয়ার হোসেন বলেন, পোলট্রির দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে গেছে এলাকাবাসী। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা চলছে।
জাহিদ লেয়ার ফার্ম এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী নাজিম উদ্দিন বলেন, মানুষ যত বলে তত দুর্গন্ধ না। পারিবারিকভাবে হিংসারবশে এসব কথা বলে। এ ছাড়া আমার পোলট্রি ফার্মের নামে সরকারি লাইসেন্স রয়েছে, সরকারকে ভ্যাট দিয়ে আসছি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আব্দুল জলিল বলেন, পরিবেশ নষ্ট করে পোলট্রি ফার্ম গড়া যাবে না। পোলট্রি ফার্ম নির্মাণের নীতিমালা আছে। এ নীতিমালা মেনে চলতে হবে। বিষয়টি আমার জানা ছিল না। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।