অনলাইন
চাঁদা না দেয়ায় অর্ধশতাধিক দোকানে হামলা করলেন যুবলীগ নেতা
স্টাফ রিপোর্টার নোয়াখালী থেকে
২৪ মে ২০১৯, শুক্রবার, ৩:৪৭ পূর্বাহ্ন
নোয়াখালীতে যুবলীগ নেতা জমিদার বাহিনীর হাতে অর্ধশতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর ,লুটপাট সহ ১০লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, নোয়াখালী সদর উপজেলার বাটিরটেক চৌমুহনী বাজারে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টায় আধিপত্য বিস্তার ও চাঁদার দাবিতে ব্যবসায়ীদের উপর বাংলা বাজার এলাকার যুবলীগ নেতা জমিদার বাহিনীর হামলার এ ঘটনা ঘটে।
এসময় সন্ত্রাসীরা প্রায় ৬০/৭০টি দোকান ভাঙচুর ও লুটপাট করে বলে বাজার ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন। এতে প্রায় ১০লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে তারা দাবী করেন। এ ঘটনায় সুধারাম মডেল থানায় ২টি মামলা হয়েছে বলে পুলিশ জানান। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ও বাটিরটেক বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন নিজাম জানান, ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি আবুল হোসেন জমিদার তার বাহিনী নিয়ে দীর্ঘ দিন যাবৎ বাজারের ব্যবসায়ীদের উপর অন্যায় অত্যাচার করে আসছে। বাজারের ব্যবসায়ী মহসীন এর বাজার সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বের জমি ঐ নেতা তার বাহিনী দিয়ে জোর পুর্বক দখল করে নেয় এবং ৫ লাখ টাকার দাবি করে। চাঁদা না দেয়ায় জমিদারের ৬০/৭০ জনের বাহিনী অ¯্র সশ্র নিয়ে বাজারে আতংক সৃষ্টি করে এবং ব্যবসায়ীদের গাল মন্দ ও মারধরের হুমকি দিয়ে বাজারে শোডাউন করে।
একপর্যায়ে ব্যবসায়ীদের সাথে অ¯্রধারী সন্ত্রাসীদের ধাওয়া পালটা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
পরে রাত ১০টায় জমিদার দলবল বাড়িয়ে ১৫০/ ২০০জন সন্ত্রাসী নিয়ে রামদা, কিরিছ. হকিষ্টিক লাঠি ও বিভিন্ন ধারালো অ¯্র নিয়ে বাজারে ঢুকে পড়ে এলোপাতাড়ি ব্যবসায়ীদের দোকানে হামলা ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। একপর্যায়ে মা মাইক এন্ড ইলেকট্রনিক্স এর দোকানের মালামাল লুট করে নিয়ে যায় এবং কিছু মালামালে আগুন ধরিয়ে দেয়, এছাড়াও ব্যবসায়ী মহসীনের দোকান ও ট্রাকের গ্লাস ভাঙচুর করে, নাহিদ ষ্টোর, আজাদের দোকান, জমির ষ্টোর, ফিরোজের দোকান, বাসেকের দোকান, আলতাফ ডাক্তারের দোকান, মাসুদের দোকান, নুর উদ্দিনের দোকান, আব্দুল কাদেরের দোকান, নুরুজ্জামানের দোকান, নুর উদ্দিন কামারের দোকান, ইঞ্জিনিয়ার মোতালেবের মার্কেটের ১৩টি দোকান ও ফুট পাতের তরিতরকারী ব্যবসায়ীদের দোকান সহ ৬০/৭০টি দোকান ভাংচুর ও লুটপাট করে। তাদের মুহুমুহু ককটেলের বিস্পোরনে প্রান ভয়ে ব্যবসায়ীরা দিকবিদিক ছুটাছুটি করে অনেকে আহত হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ ও সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে গেলে বাজার ব্যবসায়ীরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে । হামলার প্রতিবাদে মিছিল করে। তারা জমিদার ও তার বাহিনীর বিচার দাবী করেন। বর্তমানে পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে। এবিষয়ে ব্যবসায়ী মহসীন বাদী হয়ে সুধারাম মডেল থানায় ৯ জনকে আসামী করে মামলা করেন । বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন নিজাম জানান বাজার ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে সংসদ সদস্য ও জেলা আ’লীগ সেক্রটারী একরামুল করিম চৌধুরীকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সুধারাম মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আনোয়ার হোসেন মানবজমিনকে জানান, এ ঘটনায় সুধারাম মডেল থানায় ২ টি মামলা হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত যুবলীগের সন্ত্রাসীরা গ্রেপ্তার হয়নি।
এসময় সন্ত্রাসীরা প্রায় ৬০/৭০টি দোকান ভাঙচুর ও লুটপাট করে বলে বাজার ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন। এতে প্রায় ১০লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে তারা দাবী করেন। এ ঘটনায় সুধারাম মডেল থানায় ২টি মামলা হয়েছে বলে পুলিশ জানান। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ও বাটিরটেক বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন নিজাম জানান, ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি আবুল হোসেন জমিদার তার বাহিনী নিয়ে দীর্ঘ দিন যাবৎ বাজারের ব্যবসায়ীদের উপর অন্যায় অত্যাচার করে আসছে। বাজারের ব্যবসায়ী মহসীন এর বাজার সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বের জমি ঐ নেতা তার বাহিনী দিয়ে জোর পুর্বক দখল করে নেয় এবং ৫ লাখ টাকার দাবি করে। চাঁদা না দেয়ায় জমিদারের ৬০/৭০ জনের বাহিনী অ¯্র সশ্র নিয়ে বাজারে আতংক সৃষ্টি করে এবং ব্যবসায়ীদের গাল মন্দ ও মারধরের হুমকি দিয়ে বাজারে শোডাউন করে।
একপর্যায়ে ব্যবসায়ীদের সাথে অ¯্রধারী সন্ত্রাসীদের ধাওয়া পালটা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
পরে রাত ১০টায় জমিদার দলবল বাড়িয়ে ১৫০/ ২০০জন সন্ত্রাসী নিয়ে রামদা, কিরিছ. হকিষ্টিক লাঠি ও বিভিন্ন ধারালো অ¯্র নিয়ে বাজারে ঢুকে পড়ে এলোপাতাড়ি ব্যবসায়ীদের দোকানে হামলা ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। একপর্যায়ে মা মাইক এন্ড ইলেকট্রনিক্স এর দোকানের মালামাল লুট করে নিয়ে যায় এবং কিছু মালামালে আগুন ধরিয়ে দেয়, এছাড়াও ব্যবসায়ী মহসীনের দোকান ও ট্রাকের গ্লাস ভাঙচুর করে, নাহিদ ষ্টোর, আজাদের দোকান, জমির ষ্টোর, ফিরোজের দোকান, বাসেকের দোকান, আলতাফ ডাক্তারের দোকান, মাসুদের দোকান, নুর উদ্দিনের দোকান, আব্দুল কাদেরের দোকান, নুরুজ্জামানের দোকান, নুর উদ্দিন কামারের দোকান, ইঞ্জিনিয়ার মোতালেবের মার্কেটের ১৩টি দোকান ও ফুট পাতের তরিতরকারী ব্যবসায়ীদের দোকান সহ ৬০/৭০টি দোকান ভাংচুর ও লুটপাট করে। তাদের মুহুমুহু ককটেলের বিস্পোরনে প্রান ভয়ে ব্যবসায়ীরা দিকবিদিক ছুটাছুটি করে অনেকে আহত হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ ও সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে গেলে বাজার ব্যবসায়ীরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে । হামলার প্রতিবাদে মিছিল করে। তারা জমিদার ও তার বাহিনীর বিচার দাবী করেন। বর্তমানে পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে। এবিষয়ে ব্যবসায়ী মহসীন বাদী হয়ে সুধারাম মডেল থানায় ৯ জনকে আসামী করে মামলা করেন । বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন নিজাম জানান বাজার ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে সংসদ সদস্য ও জেলা আ’লীগ সেক্রটারী একরামুল করিম চৌধুরীকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সুধারাম মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আনোয়ার হোসেন মানবজমিনকে জানান, এ ঘটনায় সুধারাম মডেল থানায় ২ টি মামলা হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত যুবলীগের সন্ত্রাসীরা গ্রেপ্তার হয়নি।