খেলা
রোডস চান লম্বা ব্যাটিং লাইনআপ
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৪ মে ২০১৯, শুক্রবার, ৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
ইংল্যান্ডে এখন গ্রীষ্মকাল চলছে। এই সময়ে বিশ্বকাপ হওয়ায় প্রতিটি ম্যাচেই প্রচুর রান দেখা যাবে। বিষয়টি মাথায় রেখে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের একাদশে লম্বা ব্যাটিং লাইআপ রাখতে চাইছেন দলীয় কোচ স্টিভ রোডস। কার্ডিফে গতকাল টাইগারদের অনুশীলন চলাকালে তিনি বলেন, ‘লম্বা ব্যাটিং লাইনআপ নিয়ে খেলার চেষ্টা করছি। সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি যাতে কেবল একজন বোলার থাকে যে ব্যাটিংয়ে অতো পারদর্শী নয়। কিন্তু সংখ্যাটা যেন তিনজন না হয়। আমার মনে হয়, এটা বড় রান করতে সাহায্য করবে।’ বড় স্কোর দাঁড় করানোই নয়, রান তাড়ার ক্ষেত্রে লোয়ার-অর্ডারদের সহযোগিতা প্রয়োজন। ইংলিশ কোচ রোডস তাই দলের বোলারদের কাছ থেকেও কিছু রান চাইছেন। তিনি বলেন, ‘যখন বড় রান তাড়া করতে হবে তখন শেষ দিকে তিন-চার ওভারে অনেক উইকেট পড়তে পারে।’
সম্প্রতি আয়ারল্যান্ডের মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। প্রতিটি ম্যাচেই টাইগাররা রান তাড়া করে জিতেছে। দলের টপ-অর্ডার ও লোয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানরা প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন। আর আয়ারল্যান্ডের কন্ডিশনের সঙ্গে ইংল্যান্ডের খুব একটা তফাৎ নেই। রোডসও দলের ব্যাটসম্যানদের নিয়ে আশাবাদী। তিনি বলেন, ‘এখানে (ইংল্যান্ড) উইকেট খুব ভালো। আউটফিল্ডও গতিময়, বল করা তাই কঠিন। বিশেষ করে পাওয়ার প্লে’র সময়। কাজেই আমরা বড় সংগ্রহ গড়লে সেটা বিস্ময়ের কিছু হবে না। গত এক বছর ধরে আমরা প্রচুর খাটছি। ওয়ানডেতে বাংলাদেশ এখন অনেক এগিয়ে গেছে। আশা করছি, এটা ধরা রাখা যাবে।’
ওপেনিংয়ে বাংলাদেশকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিতে রয়েছেন তামিম ইকবাল-সৌম্য সরকার। সৌম্য তো আগুনে ফর্মে রয়েছেন! লিটন দাসও ত্রিদেশীয় সিরিজে তার সামর্থ্য দেখিয়েছেন। মিডল অর্ডারে সাকিব-মুশফিক আর মাহমুদুল্লাহ- সময়ের চাহিদা অনুযায়ী রান তুলতে পটু তিনজনই। তাদের সঙ্গে রয়েছেন মোহাম্মদ মিঠুন। লোয়ার মিডল অর্ডারে সাব্বির রহমানের মতো হার্ড-হিটার রয়েছেন। কিছুদিন আগে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে সেঞ্চুরি করেছেন সাব্বির। পেস অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ও অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা ১৫০-২০০ স্ট্রাইকরেটে রান তুলতে পারেন। আর ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের ঝড়ো ব্যাটিং রোডসকে দিচ্ছে বাড়তি আত্মবিশ্বাস। ইংলিশ এই কোচ বলেন, তেড়েফুঁড়ে মারতে পারে সাব্বির। শেষ ১০ ওভারে অনেক রান বাড়াতে পারে সে। যদি ওভারপ্রতি ৭ করে দরকার হয় তাহলে তার বোঝার ক্ষমতা আছে যে, কাজটা তাকে শেষ করতে হবে। মাহমুদুল্লাহর বেলায় একই কথা খাটে। আর মোসাদ্দেক কি করতে পারে আপনারা দেখেছেন। এছাড়া মিরাজ, মিঠুন, সাইফুদ্দিনকে আমরা শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করতে দেখতে চাই। পাঁচ, ছয়, সাত, আট, নয় এমন পজিশনে তারা খেলবে। মাশরাফিও মারতে পারে।
সম্প্রতি আয়ারল্যান্ডের মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। প্রতিটি ম্যাচেই টাইগাররা রান তাড়া করে জিতেছে। দলের টপ-অর্ডার ও লোয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানরা প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন। আর আয়ারল্যান্ডের কন্ডিশনের সঙ্গে ইংল্যান্ডের খুব একটা তফাৎ নেই। রোডসও দলের ব্যাটসম্যানদের নিয়ে আশাবাদী। তিনি বলেন, ‘এখানে (ইংল্যান্ড) উইকেট খুব ভালো। আউটফিল্ডও গতিময়, বল করা তাই কঠিন। বিশেষ করে পাওয়ার প্লে’র সময়। কাজেই আমরা বড় সংগ্রহ গড়লে সেটা বিস্ময়ের কিছু হবে না। গত এক বছর ধরে আমরা প্রচুর খাটছি। ওয়ানডেতে বাংলাদেশ এখন অনেক এগিয়ে গেছে। আশা করছি, এটা ধরা রাখা যাবে।’
ওপেনিংয়ে বাংলাদেশকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিতে রয়েছেন তামিম ইকবাল-সৌম্য সরকার। সৌম্য তো আগুনে ফর্মে রয়েছেন! লিটন দাসও ত্রিদেশীয় সিরিজে তার সামর্থ্য দেখিয়েছেন। মিডল অর্ডারে সাকিব-মুশফিক আর মাহমুদুল্লাহ- সময়ের চাহিদা অনুযায়ী রান তুলতে পটু তিনজনই। তাদের সঙ্গে রয়েছেন মোহাম্মদ মিঠুন। লোয়ার মিডল অর্ডারে সাব্বির রহমানের মতো হার্ড-হিটার রয়েছেন। কিছুদিন আগে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে সেঞ্চুরি করেছেন সাব্বির। পেস অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ও অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা ১৫০-২০০ স্ট্রাইকরেটে রান তুলতে পারেন। আর ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের ঝড়ো ব্যাটিং রোডসকে দিচ্ছে বাড়তি আত্মবিশ্বাস। ইংলিশ এই কোচ বলেন, তেড়েফুঁড়ে মারতে পারে সাব্বির। শেষ ১০ ওভারে অনেক রান বাড়াতে পারে সে। যদি ওভারপ্রতি ৭ করে দরকার হয় তাহলে তার বোঝার ক্ষমতা আছে যে, কাজটা তাকে শেষ করতে হবে। মাহমুদুল্লাহর বেলায় একই কথা খাটে। আর মোসাদ্দেক কি করতে পারে আপনারা দেখেছেন। এছাড়া মিরাজ, মিঠুন, সাইফুদ্দিনকে আমরা শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করতে দেখতে চাই। পাঁচ, ছয়, সাত, আট, নয় এমন পজিশনে তারা খেলবে। মাশরাফিও মারতে পারে।