দেশ বিদেশ
চালকসহ চারজনের যাবজ্জীবন দণ্ড
স্টাফ রিপোর্টার, টাঙ্গাইল থেকে
২৩ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে চলন্তবাসে গার্মেন্ট কর্মীকে গণধর্ষণ মামলায় বাসের চালকসহ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক বেগম খালেদা ইয়াসমিন গতকাল দুপুরে এই রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলো- চালক হাবিবুর রহমান নয়ন, সহকারী খালেক ভুট্টো, আশরাফুল ও সুপারভাইজার রেজাউল করিম জুয়েল। এদের মধ্যে রেজাউল করিম জুয়েল পলাতক রয়েছে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৬ সালের ১লা এপ্রিল কালিয়াকৈরের মৌচাকে কর্মরত এক গার্মেন্ট কর্মী টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী বাসস্ট্যান্ড থেকে ভোর পাঁচটার দিকে বিনিময় পরিবহনের একটি বাসে কর্মস্থলের উদ্দেশে রওয়ানা দেন। এসময় বাসে অন্য কোনো যাত্রী ছিল না। বাস কিছুদূর যাওয়ার পর বাসের জানালা-দরজা বন্ধ করে চালক হাবিবুর রহমান নয়ন তাকে ধর্ষণ করে। পরে বাসের বাকি তিন শ্রমিকও পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কের একটি নির্জন জায়গায় বাস থামিয়ে ওই নারীকে নামিয়ে দেয়া হয়। গুরুতর অবস্থায় তাকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ব্যাপারে ধর্ষিতার স্বামী মামলা দায়ের করলে পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে বাসের চালক, হেলপার ও সুপারভাইজারকে গ্রেপ্তার করে। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি নাসিমুল আক্তার নাসিম। আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন শামীম চৌধুরী।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৬ সালের ১লা এপ্রিল কালিয়াকৈরের মৌচাকে কর্মরত এক গার্মেন্ট কর্মী টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী বাসস্ট্যান্ড থেকে ভোর পাঁচটার দিকে বিনিময় পরিবহনের একটি বাসে কর্মস্থলের উদ্দেশে রওয়ানা দেন। এসময় বাসে অন্য কোনো যাত্রী ছিল না। বাস কিছুদূর যাওয়ার পর বাসের জানালা-দরজা বন্ধ করে চালক হাবিবুর রহমান নয়ন তাকে ধর্ষণ করে। পরে বাসের বাকি তিন শ্রমিকও পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কের একটি নির্জন জায়গায় বাস থামিয়ে ওই নারীকে নামিয়ে দেয়া হয়। গুরুতর অবস্থায় তাকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ব্যাপারে ধর্ষিতার স্বামী মামলা দায়ের করলে পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে বাসের চালক, হেলপার ও সুপারভাইজারকে গ্রেপ্তার করে। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি নাসিমুল আক্তার নাসিম। আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন শামীম চৌধুরী।