বিশ্বজমিন
ইন্দোনেশিয়ায় প্রেসিডেন্টবিরোধী বিক্ষোভ, নিহত ৬
মানবজমিন ডেস্ক
২২ মে ২০১৯, বুধবার, ৩:৪৪ পূর্বাহ্ন
ইন্দোনেশিয়ায় নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় কমপক্ষে ৬ জন নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার প্রেসিডেন্টবিরোধী বিক্ষোভে বিক্ষোভকারী ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষে এই ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন আরো ২০০ জন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার করা হয়েছে প্রায় দুই ডজন ব্যক্তিকে। এ খবর দিয়েছে বিবিসি। গত মাসে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট ও জাতীয় নির্বাচনের ফলাফল মঙ্গলবার প্রকাশ করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। ফল অনুসারে, নির্বাচনে মোট ভোটের শতকরা ৫৫.৫ ভাগ পেয়ে সাবেক জেনারেল প্রবোয়ো সুবিয়ান্তোকে পরাজিত করে আবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন জোকো উইদোদো। বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ গণতন্ত্রের দেশে ১৫ কোটি ৪০ লাখ ভোটারের মধ্যে উইডোডো পেয়েছেন কমপক্ষে ৮ কোটি ৫০ লাখ ভোট। তবে অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল প্রবোয়ো ভয়াবহ জালিয়াতি ও অনিয়মের অভিযোগ এনেছেন। গত ১৭ই এপ্রিল ওই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
কিন্তু এ ফল প্রত্যাখ্যান করে রাজধানী জাকার্তায় বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পরপরই প্রাবোয়োর সমর্থনে নির্বাচন কমিশন ভবনের সামনে জড়ো হয় হাজারো মানুষ। কিন্তু পরবর্তীতে জাকার্তার বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে সহিংসতা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সকালে যারা বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন তাদের হাতে ছিল কাঠের লাঠি। কারো চোখের চারপাশে টুথপেস্ট লাগানো। কাঁদানে গ্যাসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এ ব্যবস্থা। বিক্ষুব্ধ এসব নেতাকর্মীর বেশির ভাগই যোগ দিয়েছেন রাজধানীর বাইরে থেকে। পুলিশ মনে করছে, এসব নেতাকর্মীকে ভাড়া করে নেয়া হয়েছে। কারণ, তাদের অনেকের পকেটে পাওয়া গেছে নগদ অর্থ। ওদিকে সুমাত্রা দ্বীপের মেদানে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করছে কয়েক শত শিক্ষার্থী।
এদিকে, মঙ্গলবার স্থানীয় গণমাধ্যমকে জাকার্তার গভর্নর আনিয়েস বাসওয়েদান বলেন, সহিংসতায় অন্তত ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ২০০ জন। স্থানীয় টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে বলা হয়েছে, বিক্ষোভকারী ও পুলিশদের মধ্যে শহরের বেশ কয়েকটি জায়গায় সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশ মুখপাত্র দেদি প্রাসেত্যিয়ো বলেন, সব মিলিয়ে ২০ জনের বেশি বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বলেন, বিক্ষোভকারীদের দমাতে মাঠে থাকা পুলিশদের গুলি সরবরাহ করা হয়নি। তবে আগে থেকেই সহিংসতার আশঙ্কায় জাকার্তাজুড়ে ৩০ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল।
কিন্তু এ ফল প্রত্যাখ্যান করে রাজধানী জাকার্তায় বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পরপরই প্রাবোয়োর সমর্থনে নির্বাচন কমিশন ভবনের সামনে জড়ো হয় হাজারো মানুষ। কিন্তু পরবর্তীতে জাকার্তার বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে সহিংসতা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সকালে যারা বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন তাদের হাতে ছিল কাঠের লাঠি। কারো চোখের চারপাশে টুথপেস্ট লাগানো। কাঁদানে গ্যাসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এ ব্যবস্থা। বিক্ষুব্ধ এসব নেতাকর্মীর বেশির ভাগই যোগ দিয়েছেন রাজধানীর বাইরে থেকে। পুলিশ মনে করছে, এসব নেতাকর্মীকে ভাড়া করে নেয়া হয়েছে। কারণ, তাদের অনেকের পকেটে পাওয়া গেছে নগদ অর্থ। ওদিকে সুমাত্রা দ্বীপের মেদানে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করছে কয়েক শত শিক্ষার্থী।
এদিকে, মঙ্গলবার স্থানীয় গণমাধ্যমকে জাকার্তার গভর্নর আনিয়েস বাসওয়েদান বলেন, সহিংসতায় অন্তত ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ২০০ জন। স্থানীয় টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে বলা হয়েছে, বিক্ষোভকারী ও পুলিশদের মধ্যে শহরের বেশ কয়েকটি জায়গায় সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশ মুখপাত্র দেদি প্রাসেত্যিয়ো বলেন, সব মিলিয়ে ২০ জনের বেশি বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বলেন, বিক্ষোভকারীদের দমাতে মাঠে থাকা পুলিশদের গুলি সরবরাহ করা হয়নি। তবে আগে থেকেই সহিংসতার আশঙ্কায় জাকার্তাজুড়ে ৩০ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল।