বাংলারজমিন
রায়পুরের মেঘনায় ইলিশের আকাল
রায়পুর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
২২ মে ২০১৯, বুধবার, ৮:৪৮ পূর্বাহ্ন
ইলিশের নদী খ্যাত রায়পুরের মেঘনা নদীতে জেলেদের জালে আসছে না রূপালি ইলিশ। মার্চ-এপ্রিল ২ মাস ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা থাকায় নদীতে নামেনি জেলেরা। ১লা মে থেকে মাছ ধরা শুরু হলে আশার আলো বুকে জ্বেলে কাঙ্ক্ষিত ইলিশের আশায় নদীতে নামে জেলেরা। গত ৩ সপ্তাহ ধরে জাল, নৌকা, ট্রলার ও মাছ ধরার সরঞ্জাম নিয়ে জেলেরা নেমে পড়েছে নদীতে। ইলিশ শিকারের নেশায় দিন-রাত মেঘনা নদীর এপাড়-ওপাড় চষে বেড়াচ্ছে জেলেরা। কিন্তু দেখা মিলছে না তাদের কাঙ্ক্ষিত সেই ইলিশের। চরম দুশ্চিন্তা ও হতাশার মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করছে রায়পুরের জেলেরা।
মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, লক্ষ্মীপুরের আলেকজান্ডার থেকে চাঁদপুরের ষাটনল পর্যন্ত ১শ’ কিলোমিটার নদী এলাকাকে ইলিশের অভয়াশ্রম ঘোষণা করা হয়েছে। সরকার ১লা মার্চ থেকে ৩০শে এপ্রিল মেঘনা নদীতে সব ধরনের মাছ শিকার নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। গত ১লা মে মেঘনায় মাছ ধরা শুরু হয়। উপকূলীয় এলাকার জেলে মন্নান (৫৫) ও সোবহান (৬০) বলেন, প্রতিদিন আমাগো ৭ হাজার টাকার মতো খরচ আছে। কিন্তু দিন-রাত জাল বাইয়া মাত্র ৩ থেকে ৪ হাজার টাকার মাছ পাই। এমনিতে মহাজনের দাদনের দেনায় জর্জরিত। এর উপর নতুন করে দেনায় পড়ছি। আড়ৎ মালিক মনির হোসেন বলেন, জেলেরা নদীতে পর্যাপ্ত মাছ না পাওয়ায় অনেক লোকসান গুনতে হচ্ছে।
মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, লক্ষ্মীপুরের আলেকজান্ডার থেকে চাঁদপুরের ষাটনল পর্যন্ত ১শ’ কিলোমিটার নদী এলাকাকে ইলিশের অভয়াশ্রম ঘোষণা করা হয়েছে। সরকার ১লা মার্চ থেকে ৩০শে এপ্রিল মেঘনা নদীতে সব ধরনের মাছ শিকার নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। গত ১লা মে মেঘনায় মাছ ধরা শুরু হয়। উপকূলীয় এলাকার জেলে মন্নান (৫৫) ও সোবহান (৬০) বলেন, প্রতিদিন আমাগো ৭ হাজার টাকার মতো খরচ আছে। কিন্তু দিন-রাত জাল বাইয়া মাত্র ৩ থেকে ৪ হাজার টাকার মাছ পাই। এমনিতে মহাজনের দাদনের দেনায় জর্জরিত। এর উপর নতুন করে দেনায় পড়ছি। আড়ৎ মালিক মনির হোসেন বলেন, জেলেরা নদীতে পর্যাপ্ত মাছ না পাওয়ায় অনেক লোকসান গুনতে হচ্ছে।