অনলাইন
আরও ২৮১ দিন সময় পেল অ্যাকর্ড
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ মে ২০১৯, রবিবার, ২:৩৭ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশে ইউরোপের ক্রেতাদের সমন্বয়ে গঠিত কারখানা পরিদর্শন জোট অ্যাকর্ডের কার্যক্রম চালানো সংক্রান্ত আবেদন শুনানিতে ২৮১ দিন সময় দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। আজ রোববার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের চার সদস্যের বেঞ্চ অ্যাকর্ডের আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করে এই আদেশ দেন।
এর ফলে, অ্যাকর্ড ও বিজিএমইএ যৌথভাবে কার্যক্রম চলতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। এ সময়ের মধ্যে অ্যাকর্ড বিজিএমইএর সঙ্গে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্বারক (এমওইউ) অনুযায়ী সব দায়িত্ব হস্তান্তর (বিজিএমইএ) করবে। পাশাপাশি অ্যাকর্ডের ভেতর বিজিএমইএর একটি সেল গঠন করা হবে এবং অ্যাকর্ড ও বিজিএমইএ যৌথভাবে কারখানা পরিদর্শন ও এর নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করবেন বলেও জানান আদালত।
আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাকর্ডের সময় আবেদনের শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা। এছাড়াও বিজিএমইএর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ মইনুল ইসলাম এবং অ্যাকর্ডের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী সালাউদ্দিন আহমেদ।
পরে ইমতিয়াজ মইনুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, অ্যাকর্ড ও বিজিএমইএর মধ্যে একটি সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। সেই স্মারকের শর্তানুসারে অ্যাকর্ডকে এই সময় দেয়া হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে পাশাপাশি অ্যাকর্ডের ভেতর বিজিএমইএ’র একটি সেল গঠন করা হবে এবং অ্যাকর্ড ও বিজিএমইএ যৌথভাবে কারখানা পরিদর্শন ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করবেন বলেও জানান আদালত।
এর ফলে, অ্যাকর্ড ও বিজিএমইএ যৌথভাবে কার্যক্রম চলতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। এ সময়ের মধ্যে অ্যাকর্ড বিজিএমইএর সঙ্গে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্বারক (এমওইউ) অনুযায়ী সব দায়িত্ব হস্তান্তর (বিজিএমইএ) করবে। পাশাপাশি অ্যাকর্ডের ভেতর বিজিএমইএর একটি সেল গঠন করা হবে এবং অ্যাকর্ড ও বিজিএমইএ যৌথভাবে কারখানা পরিদর্শন ও এর নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করবেন বলেও জানান আদালত।
আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাকর্ডের সময় আবেদনের শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা। এছাড়াও বিজিএমইএর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ মইনুল ইসলাম এবং অ্যাকর্ডের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী সালাউদ্দিন আহমেদ।
পরে ইমতিয়াজ মইনুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, অ্যাকর্ড ও বিজিএমইএর মধ্যে একটি সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। সেই স্মারকের শর্তানুসারে অ্যাকর্ডকে এই সময় দেয়া হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে পাশাপাশি অ্যাকর্ডের ভেতর বিজিএমইএ’র একটি সেল গঠন করা হবে এবং অ্যাকর্ড ও বিজিএমইএ যৌথভাবে কারখানা পরিদর্শন ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করবেন বলেও জানান আদালত।