বাংলারজমিন
রংপুরে সড়কে ধান ফেলে বিক্ষোভ
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে
১৭ মে ২০১৯, শুক্রবার, ৯:৫২ পূর্বাহ্ন
ধানের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত এবং সরকারি উদ্যোগে হাটে হাটে ক্রয় কেন্দ্র খুলে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয়ের দাবিতে রংপুরে মহাসড়ক অবরোধ ও ধান ফেলে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল নগরীর সাতমাথায় কৃষক সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে সংগঠনের আহ্বায়ক আবদুস সাত্তার বকুলের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কৃষক সংগ্রাম পরিষদের উপদেষ্টা পলাশ কান্তি নাগ, সদস্য সাত্তার প্রামাণিক, আতোয়ার মিয়া বাবু, জাকির হোসেন, আবু তালেব, শফিকুল ইসলাম, নিপীড়ন বিরোধী নারী মঞ্চের আহ্বায়ক নন্দিনী দাস, সদস্য সচিব সানজিদা আক্তার, শ্রমিক অধিকার আন্দোলনের সদস্য সদস্য সচিব সুভাষ রায়, সবুজ হাসান সাগর প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, প্রতিবছর উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য না পাওয়া কৃষকের নিয়তি হয়ে দাঁড়িয়েছে। সার, ডিজেল, কীটনাশকসহ প্রতিটি কৃষি উপকরণের মূল্য দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কৃষক আবাদ করতে গিয়ে ঋণের জালে জর্জরিত হচ্ছে। এ বছর প্রতি মণ ধান উৎপাদনে কৃষকের ব্যয় হয়েছে ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা। অথচ দাম না থাকায় প্রতি মণ ধান কৃষক ৪২০ থেকে ৪৫০ টাকা দরে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। সরকার প্রতি মণ ধান ১০৪০ টাকা দরে ক্রয়ের ঘোষণা দিলেও এখন পর্যন্ত ক্রয় করা শুরু করেনি। তাছাড়া যে প্রক্রিয়ায় সরকার ক্রয় করবে এতে বড় ব্যবসায়ী, মধ্যস্বত্বভোগী, ফরিয়া ও দালালরা লাভবান হবে। এ অবস্থায় সরকারের উচিত মূল্য সহায়তা দিয়ে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করা।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, প্রতিবছর উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য না পাওয়া কৃষকের নিয়তি হয়ে দাঁড়িয়েছে। সার, ডিজেল, কীটনাশকসহ প্রতিটি কৃষি উপকরণের মূল্য দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কৃষক আবাদ করতে গিয়ে ঋণের জালে জর্জরিত হচ্ছে। এ বছর প্রতি মণ ধান উৎপাদনে কৃষকের ব্যয় হয়েছে ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা। অথচ দাম না থাকায় প্রতি মণ ধান কৃষক ৪২০ থেকে ৪৫০ টাকা দরে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। সরকার প্রতি মণ ধান ১০৪০ টাকা দরে ক্রয়ের ঘোষণা দিলেও এখন পর্যন্ত ক্রয় করা শুরু করেনি। তাছাড়া যে প্রক্রিয়ায় সরকার ক্রয় করবে এতে বড় ব্যবসায়ী, মধ্যস্বত্বভোগী, ফরিয়া ও দালালরা লাভবান হবে। এ অবস্থায় সরকারের উচিত মূল্য সহায়তা দিয়ে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করা।