বিশ্বজমিন
উগ্রবাদের বিরুদ্ধে ‘ক্রাইস্টচার্চ কল’
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১:৩০ পূর্বাহ্ন
অনলাইনে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ‘ক্রাইস্টচার্চ কল’ চালু করলেন নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিনদা আরডেন ও ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন। প্যারিসে বুধবার তারা প্রযুক্তি বিষয়ক বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি আহ্বান জানান, অনলাইনে ভয়াবহ উগ্রবাদ ছড়িয়ে দেয়ার বিষয়গুলো (কন্টেন্ট) বন্ধ করতে। মার্চে নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে দুটি মসজিদে গুলি করে কমপক্ষে ৫০ জন মুসল্লিকে হত্যার পর এ দাবি জোরালো হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে প্যারিসে বুধবার বিশ্বের বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাহী ও বিশ্বনেতাদের একত্রিত করেছিলেন জাসিনডা আরডেন ও ইমানুয়েল ম্যাক্রন। সেখানেই এই দুই নেতার উদ্যোগে চালু হয় ‘ক্রাইস্টচার্চ কল’। তবে এ উদ্যোগকে অনুমোদন দেয় নি যুক্তরাষ্ট্র সরকার। তারা প্যারিসের এই বৈঠকে তাদের প্রতিনিধিও পাঠায় নি।
ক্রাইস্টচার্চ কল-এর আহ্বানের প্রতি সহমত পোষণ করে স্বাক্ষরকারীরা যে বিবৃতি দিয়েছেন তাতে বলা হয়েছে, অনলাইনে উগ্রবাদের মতো বিষয়গুলো ভিকটিমদের মানবাধিকারের বিরুদ্ধে ভয়াবহ বিরূপ প্রভাব ফেলছে। আমাদের সামষ্টিক নিরাপত্তা ও সারা বিশ্বের মানুষের ওপর এর প্রভাব পড়ছে। উল্লেখ্য, ক্রাইস্টচার্চে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা সরাসরি ফেসবুকে সম্প্রচার করেছিল হামলাকারী সন্ত্রাসী ব্রেনটন টেরেন্ট। এ জন্য ফেসবুক তীব্র সমলোচিত হয়েছে। ‘ক্রাইস্টচার্চ কল’-এর আহ্বানের সঙ্গে যোগ দিয়েছে গুগল, ইউটিউব, টুইটার, উইকিপেডিয়া, ডেইলি মোশন, মাইক্রোসফট। তারা বলেছে, এমন উগ্রবাদী উপাদান সনাক্ত করতে নতুন নতুন ‘টুলস’ বের করতে তারা সহযোগিতা করে যাবে।
ক্রাইস্টচার্চ কল-এর আহ্বানের প্রতি সহমত পোষণ করে স্বাক্ষরকারীরা যে বিবৃতি দিয়েছেন তাতে বলা হয়েছে, অনলাইনে উগ্রবাদের মতো বিষয়গুলো ভিকটিমদের মানবাধিকারের বিরুদ্ধে ভয়াবহ বিরূপ প্রভাব ফেলছে। আমাদের সামষ্টিক নিরাপত্তা ও সারা বিশ্বের মানুষের ওপর এর প্রভাব পড়ছে। উল্লেখ্য, ক্রাইস্টচার্চে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা সরাসরি ফেসবুকে সম্প্রচার করেছিল হামলাকারী সন্ত্রাসী ব্রেনটন টেরেন্ট। এ জন্য ফেসবুক তীব্র সমলোচিত হয়েছে। ‘ক্রাইস্টচার্চ কল’-এর আহ্বানের সঙ্গে যোগ দিয়েছে গুগল, ইউটিউব, টুইটার, উইকিপেডিয়া, ডেইলি মোশন, মাইক্রোসফট। তারা বলেছে, এমন উগ্রবাদী উপাদান সনাক্ত করতে নতুন নতুন ‘টুলস’ বের করতে তারা সহযোগিতা করে যাবে।