অনলাইন
সুধারামে ইয়াবা ব্যবসায় বাধা দেয়ায় হামলা, ভাঙচুর-লুটপাট, আহত ১০
স্টাফ রিপোর্টার, নোয়াখালী থেকে
১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১২:৩৭ অপরাহ্ন
সুধারামে ইয়াবা ব্যবসায় বাধা দেয়ায় হামলা চালিয়ে নারী শিশুসহ ১০ জনকে জখম করা হয়েছে। মাদক ব্যবসায়ীরা বসতঘর ভাঙচুর করে ২ লাখ টাকা লুটে নিয়ে গেছে। গতকাল রাতে নোয়াখালী পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের গোপাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী ও আদালত সূত্র জানায়, দত্তের হাটের মাদক মামলায় ৬ মাসের সাজা প্রাপ্ত আসামী সুজন জামিনে মুক্তি পেয়ে মিলন, সেলিম হোসেন, জসিম, মোহন, বাবু, হেলাল, রিয়াজ, নাছের, নবী, হাসানসহ ১ ডজন সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে জান মিয়া সর্দার বাড়িতে আকস্মিক হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা দা, ছেনী, লৌহার রড, লাঠি ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করে। এতে সর্দার বাড়ির আজিম, আবদুল ছাত্তার, জেসমিন আক্তার, মো. সোহাগ, মো. আক্তার মিয়া, মোসাম্মৎ সেলিনা আক্তার, ফয়জের নেছা লিপি, আবুল কালাম, মো. কাজল মিয়া ও মো. সবুজসহ ১০ জন জখম হন। এদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় নারী-শিশু-বৃদ্ধাসহ ৫ জনকে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে সুধারাম মডেল থানা ভিকটিমদের মামলা গ্রহণ না করায় জখম হওয়া আজিম বাদী হয়ে সিনিয়র বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেট সদর আমলী আদালতে ১২ জনকে আসামী করে মামলা করেন। ভিকটিম মামলার আর্জিতে আদালতকে জানায়, আসামীরা এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারী হিসাবে দীর্ঘদিন থেকে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। অন্যান্য আসামীরা তাদের সহযোগী ও আশ্রয় দাতা।
আসামীরা প্রতিবেশী হওয়ায় তাদের বাড়িতে মাদক ব্যবসা করে থাকে। আসামীদের মাদক ব্যবসার কারণে বাড়িতে অচেনা লোকজন অবাধে মাদক ক্রয় করার জন্য আসা যাওয়া করে। মাদক ব্যবসা না করার জন্য বললে আসামীরা ক্ষিপ্ত হয়ে ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এ নিয়ে বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে তাদের হামলা করে বৃদ্ধ আবদুল ছাত্তার (৭০)-এর বাম আঙ্গুল কেটে দেয়। উদ্ধারের জন্য এগিয়ে আসলে কলেজছাত্রী জেসমিন আক্তারের শ্লীলতাহানি করে।
মামলার আর্জিতে আরও উল্লেখ করা হয়, সন্ত্রাসীর হামলা করে চলে যাওয়ার সময় স্বর্ণের চেইন, নগদ ১ লাখ ৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে বসতঘরের দরজা, জানাল কুপিয়ে ভাঙচুর করে।
আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সুধারাম থানার ওসিকে মামলা রেকর্ড করে আদালতকে জানানোর দিয়েছেন। টিএসআই লিটন দাশ জানান, এ ঘটনার তদন্ত চলছে।
ভিকটিমরা বলেন, মামলা প্রত্যাহার ও লাশ গুমের হুমকির মুখে তারা বসতভিটি ছেড়ে অন্যত্র পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
এলাকাবাসী ও আদালত সূত্র জানায়, দত্তের হাটের মাদক মামলায় ৬ মাসের সাজা প্রাপ্ত আসামী সুজন জামিনে মুক্তি পেয়ে মিলন, সেলিম হোসেন, জসিম, মোহন, বাবু, হেলাল, রিয়াজ, নাছের, নবী, হাসানসহ ১ ডজন সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে জান মিয়া সর্দার বাড়িতে আকস্মিক হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা দা, ছেনী, লৌহার রড, লাঠি ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করে। এতে সর্দার বাড়ির আজিম, আবদুল ছাত্তার, জেসমিন আক্তার, মো. সোহাগ, মো. আক্তার মিয়া, মোসাম্মৎ সেলিনা আক্তার, ফয়জের নেছা লিপি, আবুল কালাম, মো. কাজল মিয়া ও মো. সবুজসহ ১০ জন জখম হন। এদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় নারী-শিশু-বৃদ্ধাসহ ৫ জনকে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে সুধারাম মডেল থানা ভিকটিমদের মামলা গ্রহণ না করায় জখম হওয়া আজিম বাদী হয়ে সিনিয়র বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেট সদর আমলী আদালতে ১২ জনকে আসামী করে মামলা করেন। ভিকটিম মামলার আর্জিতে আদালতকে জানায়, আসামীরা এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারী হিসাবে দীর্ঘদিন থেকে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। অন্যান্য আসামীরা তাদের সহযোগী ও আশ্রয় দাতা।
আসামীরা প্রতিবেশী হওয়ায় তাদের বাড়িতে মাদক ব্যবসা করে থাকে। আসামীদের মাদক ব্যবসার কারণে বাড়িতে অচেনা লোকজন অবাধে মাদক ক্রয় করার জন্য আসা যাওয়া করে। মাদক ব্যবসা না করার জন্য বললে আসামীরা ক্ষিপ্ত হয়ে ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এ নিয়ে বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে তাদের হামলা করে বৃদ্ধ আবদুল ছাত্তার (৭০)-এর বাম আঙ্গুল কেটে দেয়। উদ্ধারের জন্য এগিয়ে আসলে কলেজছাত্রী জেসমিন আক্তারের শ্লীলতাহানি করে।
মামলার আর্জিতে আরও উল্লেখ করা হয়, সন্ত্রাসীর হামলা করে চলে যাওয়ার সময় স্বর্ণের চেইন, নগদ ১ লাখ ৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে বসতঘরের দরজা, জানাল কুপিয়ে ভাঙচুর করে।
আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সুধারাম থানার ওসিকে মামলা রেকর্ড করে আদালতকে জানানোর দিয়েছেন। টিএসআই লিটন দাশ জানান, এ ঘটনার তদন্ত চলছে।
ভিকটিমরা বলেন, মামলা প্রত্যাহার ও লাশ গুমের হুমকির মুখে তারা বসতভিটি ছেড়ে অন্যত্র পালিয়ে বেড়াচ্ছে।