শেষের পাতা
সাভারে ভয় দেখিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ, ধর্ষক আটক
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে
১৪ মে ২০১৯, মঙ্গলবার, ১০:১৭ পূর্বাহ্ন
সাভারে বেড়াতে এসে সপ্তম শ্রেণির এক কিশোরী ধর্ষণের শিকার হলেন। হত্যার ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে শাহ আলম (৬৫) নামে এক বৃদ্ধের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর স্থানীয়রা ওই বৃদ্ধকে উত্তম মধ্যম দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে। গতকাল সকাল ১১টায় সাভার পৌর এলাকার গেন্ডা পুকুরপাড় মহল্লার স্বপন মিয়ার ভাড়া বাড়িতে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ধর্ষক শাহ আলম গাইবান্ধা সদর থানার রাধাকৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত তৈয়ব আলীর ছেলে। সে সাভার পৌর এলাকার গেণ্ডা মহল্লার আইয়ুব আলীর বাড়িতে ভাড়া থেকে স্থানীয় একটি মার্কেটে নৈশপ্রহরীর কাজ করতো। ভুক্তভোগী কিশোরী জানায়, সে গ্রামের বাড়িতে স্থানীয় একটি স্কুলের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে। গত ৯ দিন আগে ঝিনাইদহের মহেষপুর গ্রামের বাড়ি থেকে সাভারের গেণ্ডা এলাকায় ভাইয়ের বাড়িতে বেড়াতে আসে। সোমবার সকালেই তার ভাবী পোশাক কারখানায় চাকরিতে চলে যায়। এরপর সকাল ১১টার দিকে তার ভাই স্থানীয় গেণ্ডা বাজারে গেলে সে বাড়িতে একাই ছিল।
এসময় নৈশপ্রহরী শাহ আলম টয়লেটে যাওয়ার কথা বলে বাড়ির মূল ফটক খুলতে বলে। তার কথামতো ওই কিশোরী দরজা খুলে দিয়ে ঘরে চলে যায়। পরে ওই নৈশপ্রহরী দরজা বন্ধ করে কিশোরীর রুমের মধ্যে ঢুকে পড়ে। এসময় ওই কিশোরী নৈশপ্রহরী শাহ আলমকে রুমের ভেতরে ঢুকতে বাধা দিলে সে কিশোরীর গলা চেপে ধরে। একপর্যায়ে ঘরের ভেতর ঢুকে কিশোরীকে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে হত্যার ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করে চলে যায়। পরে দুপুরে খাবার বিরতির সময় ভুক্তভোগী কিশোরীর ভাবী কর্মস্থল থেকে বাসায় ফিরলে তাকে পুরো ঘটনাটি খুলে বলে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় ধর্ষক শাহ আলমকে আটক করে উত্তম মাধ্যম দেয় উত্তেজিত জনতা। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) এনামুল হক বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত নৈশপ্রহরী শাহ আলমকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া ভুক্তভোগী ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এসময় নৈশপ্রহরী শাহ আলম টয়লেটে যাওয়ার কথা বলে বাড়ির মূল ফটক খুলতে বলে। তার কথামতো ওই কিশোরী দরজা খুলে দিয়ে ঘরে চলে যায়। পরে ওই নৈশপ্রহরী দরজা বন্ধ করে কিশোরীর রুমের মধ্যে ঢুকে পড়ে। এসময় ওই কিশোরী নৈশপ্রহরী শাহ আলমকে রুমের ভেতরে ঢুকতে বাধা দিলে সে কিশোরীর গলা চেপে ধরে। একপর্যায়ে ঘরের ভেতর ঢুকে কিশোরীকে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে হত্যার ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করে চলে যায়। পরে দুপুরে খাবার বিরতির সময় ভুক্তভোগী কিশোরীর ভাবী কর্মস্থল থেকে বাসায় ফিরলে তাকে পুরো ঘটনাটি খুলে বলে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় ধর্ষক শাহ আলমকে আটক করে উত্তম মাধ্যম দেয় উত্তেজিত জনতা। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) এনামুল হক বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত নৈশপ্রহরী শাহ আলমকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া ভুক্তভোগী ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।