বিশ্বজমিন
সন্তান প্রসবের এক ঘন্টার মধ্যে ভোট দিলেন মনীষা
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ মে ২০১৯, সোমবার, ৩:১৬ পূর্বাহ্ন
সন্তান প্রসবের এক ঘন্টার মধ্যে ভোটের লাইনে দাঁড়ালেন ২৩ বছর বয়সী মনীষা রানি। রোববার তিনি দ্বিতীয় সন্তান প্রসব করেন। তারপর হাসপাতালের বিছানা ছাড়েন। হরিয়ানার কাইথাল জেলায় নিজের ভোট দিলেন তিনি। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্বামী পবন কুমার। তিনি রাস্তায় রাস্তায় বাইসাইকেলে করে কাপড়চোপড় ফেরি করেন। ভোট দেয়ার সময় তারা সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন নবজাতককে। মনীষা ও তার স্বামী দু’জনেই পড়াশোনা করেছেন পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
মনীষা রোববার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টার দিকে একটি সরকারি হাসপাতালে পুত্রসন্তান প্রসব করেন। কিন্তু একটা নাগাদ তিনি কাইথাল জেলার ধান্দ শহরে ২৩ নম্বর বুথে ভোট দেন। যে হাসপাতালে তিনি সন্তান প্রসব করেছেন সেখান থেকে এই বুথটি ১.২৫ কিলোমিটার দূরে। মনীষা বসবাস করেন কাইথাল জেলার ধান্দ শহরের ভাত কলোনিতে। প্রচ- গরম ও শারীরিক সমস্যা তাকে ভোটদানে বিরত রাখতে পারে নি। তিনি তার গণতান্ত্রিক অধিকারের প্রতি নিজের ভোটের কতটা মূল্য তা যেন সবার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন। মনীষা বলেন, আমি সবেমাত্র একটি পুত্র সন্তান প্রসব করেছি। কিন্তু ভোট আমার পবিত্র অধিকার। তাই আমাকে কোনো কিছুই বিরত রাখতে পারে নি। শারীরিক অবস্থার কারণে তিনি বিস্তারিত কথা বলার মতো অবস্থায় ছিলেন না।
মনীষা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সন্তান প্রসব করেছেন। তাকে ভোটকেন্দ্রে নিতে কোনো অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার করতে হয় নি। নিজের ব্যবস্থায়ই তিনি ভোটকেন্দ্রে হাজির হয়েছেন। ওই ভোটকেন্দ্রের একজন কর্মকর্তা অনীল কুমার বলেছেন, আগে থেকেই ভোটারদের বিষয়ে সচেতনতা ছিল। তাই মনীষা আসার সঙ্গে সঙ্গে তারা তাকে ভোটদানে সহায়তা করেছেন। মনীষা ভোটের আগে বলেছিলেন তিনি ভোট দেবেনই। তিনি প্রতিশ্রুতি রেখেছেন। এ জন্য আমরা ভীষণ খুশি।
মনীষা রোববার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টার দিকে একটি সরকারি হাসপাতালে পুত্রসন্তান প্রসব করেন। কিন্তু একটা নাগাদ তিনি কাইথাল জেলার ধান্দ শহরে ২৩ নম্বর বুথে ভোট দেন। যে হাসপাতালে তিনি সন্তান প্রসব করেছেন সেখান থেকে এই বুথটি ১.২৫ কিলোমিটার দূরে। মনীষা বসবাস করেন কাইথাল জেলার ধান্দ শহরের ভাত কলোনিতে। প্রচ- গরম ও শারীরিক সমস্যা তাকে ভোটদানে বিরত রাখতে পারে নি। তিনি তার গণতান্ত্রিক অধিকারের প্রতি নিজের ভোটের কতটা মূল্য তা যেন সবার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন। মনীষা বলেন, আমি সবেমাত্র একটি পুত্র সন্তান প্রসব করেছি। কিন্তু ভোট আমার পবিত্র অধিকার। তাই আমাকে কোনো কিছুই বিরত রাখতে পারে নি। শারীরিক অবস্থার কারণে তিনি বিস্তারিত কথা বলার মতো অবস্থায় ছিলেন না।
মনীষা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সন্তান প্রসব করেছেন। তাকে ভোটকেন্দ্রে নিতে কোনো অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার করতে হয় নি। নিজের ব্যবস্থায়ই তিনি ভোটকেন্দ্রে হাজির হয়েছেন। ওই ভোটকেন্দ্রের একজন কর্মকর্তা অনীল কুমার বলেছেন, আগে থেকেই ভোটারদের বিষয়ে সচেতনতা ছিল। তাই মনীষা আসার সঙ্গে সঙ্গে তারা তাকে ভোটদানে সহায়তা করেছেন। মনীষা ভোটের আগে বলেছিলেন তিনি ভোট দেবেনই। তিনি প্রতিশ্রুতি রেখেছেন। এ জন্য আমরা ভীষণ খুশি।