শেষের পাতা
অক্ষয়কুমারের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে মোদি
শেখ হাসিনা মিষ্টি পাঠান মমতা পাঠান কুর্তা
কলকাতা প্রতিনিধি
২৫ এপ্রিল ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:০৯ পূর্বাহ্ন
খিলাড়ি অক্ষয়কুমারের সঙ্গে খোলামেলা আলাপচারিতায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছেন শেখ হাসিনা তাকে মিষ্টি পাঠান। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাকে বছরে একটি-দুটি কুর্তা পাঠান। রাজনীতির বাইরের বিষয় নিয়েই কথা হয়েছে দু’জনের মধ্যে। এটাই ছিল শর্ত যে, রাজনীতি ও নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হবে না। একথা শুনে অক্ষয়কুমার বেশ নার্ভাস হয়ে পড়েছিলেন। সেই সাক্ষৎকারের ভিডিও টুইট করেছেন বলিউড সুপারস্টার। অক্ষয়ের এই টুইটের উত্তরও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। লিখেছেন, ডিয়ার অক্ষয়, তোমার সঙ্গে রাজনীতি ও নির্বাচনের বাইরে গিয়ে এই কথোপকথন আমার ভালো লেগেছে। আশা করি সকলেরও ভালো লাগবে।
এই আলাপচারিতায় ওঠে এসেছে মোদির শৈশব থেকে জীবনের নানান পর্যায়ের কথা। মোদি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী হবো এটা স্বপ্নেও ভাবি নি। কিন্তু জীবন তার গতিপথ বদলায়। বলেছেন, ছোটবেলায় জওয়ানদের দেখে উদ্বুদ্ধ হতাম। যখন ফৌজিরা আসত তখন তাদের চা দিতে যেতাম। বিভিন্ন সময় মনীষীদের বই পড়তে ভালো লাগত। ১৮-২২ বছরের মধ্যে অনেক জায়গায় ঘুরেছি। অনেক কিছু শিখেছি। কিন্তু মনে কোথাও একটা দ্বিধা ছিল। জীবনের নানা পর্যায় নিয়ে আলোচনার ফাঁকেই মোদি জানিয়েছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাকে বছরে একটি-দুটি কুর্তা পাঠান। বাংলাদেশ থেকে শেখ হাসিনা মিষ্টি পাঠান। মোদি বলেছেন, ঠান্ডা লাগলে আমি গরম পানি পান করি। সপ্তাহে দু’দিন উপবাস করি।
নাকের ফুটোতে সরষের তেল দিই। এতে জ্বালা করে ঠিকই, তবে উপকার হয়। তিনি কতক্ষণ ঘুমোন এই প্রশ্নের উত্তরে মোদি বলেছেন, চিকিৎসক ও শুভার্থীরাও এ প্রসঙ্গ তোলেন। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎকারে তিনিও প্রথমেই আমার ঘুমের প্রসঙ্গ তুলেছিলেন। তবে আমি সাড়ে তিন ঘণ্টা থেকে চার ঘণ্টা ঘুমাই। অবসরের পর তিনি কি করবেন এ সম্পর্কে বলেছেন, ভাবিনি কিছুই। আমার দায়িত্বই আমার জীবন। অক্ষয়ের গাড়ির চালকের মেয়ের এক প্রশ্নের উত্তরে মোদি বলেছেন, হ্যাঁ, আমি আম খেতে ভালোবাসি। আগে আমরা মাঠে গিয়ে আম খেতাম। এখন অবশ্য আগের মতো অতো আম খাই না। মোদি আলাপচারিতায় আরো বলেছেন, আমার জুনিয়রদের সঙ্গে কোনো দূরত্ব নেই। আমরা নিজেদের মধ্যে মজা-মস্করা করি। একসঙ্গে খাওয়া দাওয়াও করি। তবে মোদি জানিয়েছেন, তিনি কখনো রাগেন না। অনেকেই এটা শুনে অবাক হন। আমি এত বছর মুখ্যমন্ত্রী এবং এত বছর প্রধানমন্ত্রী রয়েছি, কিন্তু কখনো রাগ দেখাই নি। আমি খুবই কড়া ও শৃঙ্খলাপরায়ণ, কিন্তু তাই বলে অন্যকে হেনস্তা করায় আমি বিশ্বাসী নই।
এই আলাপচারিতায় ওঠে এসেছে মোদির শৈশব থেকে জীবনের নানান পর্যায়ের কথা। মোদি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী হবো এটা স্বপ্নেও ভাবি নি। কিন্তু জীবন তার গতিপথ বদলায়। বলেছেন, ছোটবেলায় জওয়ানদের দেখে উদ্বুদ্ধ হতাম। যখন ফৌজিরা আসত তখন তাদের চা দিতে যেতাম। বিভিন্ন সময় মনীষীদের বই পড়তে ভালো লাগত। ১৮-২২ বছরের মধ্যে অনেক জায়গায় ঘুরেছি। অনেক কিছু শিখেছি। কিন্তু মনে কোথাও একটা দ্বিধা ছিল। জীবনের নানা পর্যায় নিয়ে আলোচনার ফাঁকেই মোদি জানিয়েছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাকে বছরে একটি-দুটি কুর্তা পাঠান। বাংলাদেশ থেকে শেখ হাসিনা মিষ্টি পাঠান। মোদি বলেছেন, ঠান্ডা লাগলে আমি গরম পানি পান করি। সপ্তাহে দু’দিন উপবাস করি।
নাকের ফুটোতে সরষের তেল দিই। এতে জ্বালা করে ঠিকই, তবে উপকার হয়। তিনি কতক্ষণ ঘুমোন এই প্রশ্নের উত্তরে মোদি বলেছেন, চিকিৎসক ও শুভার্থীরাও এ প্রসঙ্গ তোলেন। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎকারে তিনিও প্রথমেই আমার ঘুমের প্রসঙ্গ তুলেছিলেন। তবে আমি সাড়ে তিন ঘণ্টা থেকে চার ঘণ্টা ঘুমাই। অবসরের পর তিনি কি করবেন এ সম্পর্কে বলেছেন, ভাবিনি কিছুই। আমার দায়িত্বই আমার জীবন। অক্ষয়ের গাড়ির চালকের মেয়ের এক প্রশ্নের উত্তরে মোদি বলেছেন, হ্যাঁ, আমি আম খেতে ভালোবাসি। আগে আমরা মাঠে গিয়ে আম খেতাম। এখন অবশ্য আগের মতো অতো আম খাই না। মোদি আলাপচারিতায় আরো বলেছেন, আমার জুনিয়রদের সঙ্গে কোনো দূরত্ব নেই। আমরা নিজেদের মধ্যে মজা-মস্করা করি। একসঙ্গে খাওয়া দাওয়াও করি। তবে মোদি জানিয়েছেন, তিনি কখনো রাগেন না। অনেকেই এটা শুনে অবাক হন। আমি এত বছর মুখ্যমন্ত্রী এবং এত বছর প্রধানমন্ত্রী রয়েছি, কিন্তু কখনো রাগ দেখাই নি। আমি খুবই কড়া ও শৃঙ্খলাপরায়ণ, কিন্তু তাই বলে অন্যকে হেনস্তা করায় আমি বিশ্বাসী নই।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]