অনলাইন
‘অধিকাংশ ধর্ষণের ঘটনার বিচার হচ্ছে না’
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ এপ্রিল ২০১৯, বুধবার, ১:৫৬ পূর্বাহ্ন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ড. নেহাল করিম বলেছেন, দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত না হওয়ায় ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে গেছে। আগেও ধর্ষণ ছিল। তখন ধর্ষিতার পরিবার লোকলজ্জার ভয়ে প্রকাশ করতো না। এখন গণমাধ্যমের বদৌলতে আমরা দ্রুত ধর্ষণের ঘটনাগুলো জানতে পারছি। ধর্ষণকারীরা আইনকে ভয় পায় না বলেই তারা শুধু ধর্ষণ করেই ক্ষান্ত হচ্ছে না। বরং সাক্ষ্য-প্রমাণ না রাখতে ধর্ষণের পর হত্যা পর্যন্ত করছে। তারপরও অধিকাংশ ধর্ষণের ঘটনার বিচার হচ্ছে না।
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গাফিলতি, রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে প্রকৃত দোষীরা ছাড় পেয়ে যাচ্ছে। শিশুরাও আজ নিরাপদ নয়। তারাও ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। কোমলমতি শিশুদের আদর করা বা কোলে নেয়া স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু আজ পরিবারগুলো তার শিশুর বিষয়ে কাউকে নিরাপদ ভাবছে না। সবাইকে সন্দেহের চোখে দেখছে। এটি সমাজের একটি বড় অবক্ষয়।
এই সমাজবিজ্ঞানী বলেন, বিজ্ঞান প্রযুক্তির কারণে দেশ যেমন উন্নত হচ্ছে। তেমনি আবার মোবাইল ফোনে যে কেউ পর্নো সাইডে চলে যেতে পারছে। এটা কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন? জীবনে এখন সবচেয়ে প্রয়োজনীয় পণ্য হচ্ছে মোবাইল ফোন। মোবইল ফোনের ব্যবহার বা অপব্যবহার বিষয়ে সন্তানদের প্রতি পরিবারগুলোকে সতর্ক থাকতে হবে।
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গাফিলতি, রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে প্রকৃত দোষীরা ছাড় পেয়ে যাচ্ছে। শিশুরাও আজ নিরাপদ নয়। তারাও ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। কোমলমতি শিশুদের আদর করা বা কোলে নেয়া স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু আজ পরিবারগুলো তার শিশুর বিষয়ে কাউকে নিরাপদ ভাবছে না। সবাইকে সন্দেহের চোখে দেখছে। এটি সমাজের একটি বড় অবক্ষয়।
এই সমাজবিজ্ঞানী বলেন, বিজ্ঞান প্রযুক্তির কারণে দেশ যেমন উন্নত হচ্ছে। তেমনি আবার মোবাইল ফোনে যে কেউ পর্নো সাইডে চলে যেতে পারছে। এটা কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন? জীবনে এখন সবচেয়ে প্রয়োজনীয় পণ্য হচ্ছে মোবাইল ফোন। মোবইল ফোনের ব্যবহার বা অপব্যবহার বিষয়ে সন্তানদের প্রতি পরিবারগুলোকে সতর্ক থাকতে হবে।