খেলা
‘গোল মিস না করার ওয়াদা’
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৪ এপ্রিল ২০১৯, বুধবার, ৯:০৮ পূর্বাহ্ন
দুই গোলের ব্যবধানে আরব আমিরাতকে হারালেও খুশি হতে পারেননি বাংলাদেশ দলের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন। সুযোগ পেয়েও গোল করতে না পারার পেছনের কারণ হিসেবে এই কোচ জানিয়েছিলেন মনোযোগের অভাবের কথা। অনেকে আবার ফুটবলারদের স্বার্থপরতাকে দায়ী করেছেন। এসব উড়িয়ে দিয়েছেন দলের দুই ফরোয়ার্ড মিশরাত জাহান মৌসুমী ও সিরাত জাহান স্বপ্না। ফিনিংশে দুর্বলতার কারণেই প্রথম ম্যাচে এতোগোল মিস হয়েছে বলে দাবি তাদের। তবে সামনের ম্যাচে এতো গোল মিস হবে না বলে জানিয়েছেন তারা।
পুরো ম্যাচে একচ্ছত্র দাপট দেখিয়েই জয় পেয়েছে মাত্র ২-০ গোলের ব্যবধানে। ব্যবধানটা ১০-০ হলেও আফসোস নিয়ে মাঠ ছাড়ত বাংলাদেশ। কিন্তু বড় না হওয়ায় প্রশ্ন উঠেছে অনেক। তবে দলের অধিনায়ক মিশরাত জাহান মৌসুমি অবশ্য এমন গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন। সরাসরি বললেন দলের কেউ স্বার্থপর ফুটবল খেলেনি। ফিনিশিংয়ে দুর্বলতার কারণেই ব্যবধানটা বড় হয়নি। গতকাল দুপুরে বাফুফের টার্ফে অনুশীলন শেষে মৌসুমী বলেন, ‘আমরা সবাই মাঠের নামার আগে বলি স্বার্থপর খেলা খেলব না। এটা আমরা ওয়াদা করে নামি। হয়তো নিজেদের সুযোগ ছিল বলেই তারা নিজেরা চেষ্টা করেছে। এমনটা যে তারা স্বার্থপরের মতো খেলেছে। এটা কখনোই বলব না। মেয়েদের সবসময়ই বলি, আগে আমরা দলের জন্য গোল দিব। যদি স্কোর লাইন বেশি থাকে তবে তুমি সুযোগ নিতে পার।’ ম্যাচের ৭২ শতাংশ বল ছিল বাংলাদেশের পায়ে। শট মোট ৩৩টি। যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ২২টি। তারপরও স্কোরলাইনের দুর্বল অবস্থার জন্য ফিনিশিং দুর্বলতাকেই তুলে ধরলেন অধিনায়ক। এর জন্য দুঃখপ্রকাশ করেন তিনি, ‘সুযোগ আমরা তৈরি করেছি অনেক কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। হলে হয়তো ব্যবধানটা আরও বড় হতো। সাতটার চেয়েও বেশি মিস করেছি, এটা আমাদের ভুল। এ জন্য আমরা দুঃখিত। তবে আমরা চেষ্টা করেছি গতবারের চেয়ে আরও বেশি গোল দিতে। কিন্তু হয়নি। ফিনিসিংয়ে আমাদের মধ্যে ভুল ত্রুটি ছিল যার জন্য পারিনি।’ ম্যাচে যে পরিমাণ সুযোগ পেয়েছিলেন স্বপ্না তাতে হ্যাটট্রিক হয়েও আরও বেশি হতে পারতো। তার কিছুই হয়নি। গোল পেয়েছেন মাত্র ১টি। তবে সামনের ম্যাচে এ ঘাটতি পুষিয়ে দেওয়ার প্রত্যয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছি, সুযোগ তৈরি করেছি। মিস হয়েছে। আমি মনে করি সামনে থেকে এ নিয়ে অনুশীলন করব। সামনের ম্যাচে যেন কোন গোল মিস না করি এবং যেটা পাই সেটা যেন কাজে লাগাতে পারি সেই চেষ্টা করব।’ এবারের টুর্নামেন্টে সেরা গোলদাতা হওয়ার লক্ষ্যে নেমেছেন কি না জানতে চাইলে স্বপ্না বলেন, ‘সবচেয়ে বড় কথা দলকে জেতানো। এটাই মূল। সর্বোচ্চ গোলদাতা কে হলো না হলো এটা আমি মনে করি না। যার পা থেকে গোল হোক, গোলের সংখ্যা বাড়ুক এবং আমরা জিতি।’ সামনের ম্যাচে ভালো খেলার অঙ্গীকার করেছেন। কিন্তু গত দিনের মিসগুলো ঠিকই কাঁদায় স্বপ্নাকে। স্বীকার করে নিলেন এ ফরোয়ার্ড, ‘এতো গোল মিস করেছি খারাপ লাগা তো থাকবেই।’ গ্রুপ পর্বে নিজেদের দ্বিতীয় ও শেষ ম্যাচে কিরগিজস্তানের বিপক্ষে আগামীকাল মাঠে নামবে বাংলাদেশ।
পুরো ম্যাচে একচ্ছত্র দাপট দেখিয়েই জয় পেয়েছে মাত্র ২-০ গোলের ব্যবধানে। ব্যবধানটা ১০-০ হলেও আফসোস নিয়ে মাঠ ছাড়ত বাংলাদেশ। কিন্তু বড় না হওয়ায় প্রশ্ন উঠেছে অনেক। তবে দলের অধিনায়ক মিশরাত জাহান মৌসুমি অবশ্য এমন গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন। সরাসরি বললেন দলের কেউ স্বার্থপর ফুটবল খেলেনি। ফিনিশিংয়ে দুর্বলতার কারণেই ব্যবধানটা বড় হয়নি। গতকাল দুপুরে বাফুফের টার্ফে অনুশীলন শেষে মৌসুমী বলেন, ‘আমরা সবাই মাঠের নামার আগে বলি স্বার্থপর খেলা খেলব না। এটা আমরা ওয়াদা করে নামি। হয়তো নিজেদের সুযোগ ছিল বলেই তারা নিজেরা চেষ্টা করেছে। এমনটা যে তারা স্বার্থপরের মতো খেলেছে। এটা কখনোই বলব না। মেয়েদের সবসময়ই বলি, আগে আমরা দলের জন্য গোল দিব। যদি স্কোর লাইন বেশি থাকে তবে তুমি সুযোগ নিতে পার।’ ম্যাচের ৭২ শতাংশ বল ছিল বাংলাদেশের পায়ে। শট মোট ৩৩টি। যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ২২টি। তারপরও স্কোরলাইনের দুর্বল অবস্থার জন্য ফিনিশিং দুর্বলতাকেই তুলে ধরলেন অধিনায়ক। এর জন্য দুঃখপ্রকাশ করেন তিনি, ‘সুযোগ আমরা তৈরি করেছি অনেক কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। হলে হয়তো ব্যবধানটা আরও বড় হতো। সাতটার চেয়েও বেশি মিস করেছি, এটা আমাদের ভুল। এ জন্য আমরা দুঃখিত। তবে আমরা চেষ্টা করেছি গতবারের চেয়ে আরও বেশি গোল দিতে। কিন্তু হয়নি। ফিনিসিংয়ে আমাদের মধ্যে ভুল ত্রুটি ছিল যার জন্য পারিনি।’ ম্যাচে যে পরিমাণ সুযোগ পেয়েছিলেন স্বপ্না তাতে হ্যাটট্রিক হয়েও আরও বেশি হতে পারতো। তার কিছুই হয়নি। গোল পেয়েছেন মাত্র ১টি। তবে সামনের ম্যাচে এ ঘাটতি পুষিয়ে দেওয়ার প্রত্যয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছি, সুযোগ তৈরি করেছি। মিস হয়েছে। আমি মনে করি সামনে থেকে এ নিয়ে অনুশীলন করব। সামনের ম্যাচে যেন কোন গোল মিস না করি এবং যেটা পাই সেটা যেন কাজে লাগাতে পারি সেই চেষ্টা করব।’ এবারের টুর্নামেন্টে সেরা গোলদাতা হওয়ার লক্ষ্যে নেমেছেন কি না জানতে চাইলে স্বপ্না বলেন, ‘সবচেয়ে বড় কথা দলকে জেতানো। এটাই মূল। সর্বোচ্চ গোলদাতা কে হলো না হলো এটা আমি মনে করি না। যার পা থেকে গোল হোক, গোলের সংখ্যা বাড়ুক এবং আমরা জিতি।’ সামনের ম্যাচে ভালো খেলার অঙ্গীকার করেছেন। কিন্তু গত দিনের মিসগুলো ঠিকই কাঁদায় স্বপ্নাকে। স্বীকার করে নিলেন এ ফরোয়ার্ড, ‘এতো গোল মিস করেছি খারাপ লাগা তো থাকবেই।’ গ্রুপ পর্বে নিজেদের দ্বিতীয় ও শেষ ম্যাচে কিরগিজস্তানের বিপক্ষে আগামীকাল মাঠে নামবে বাংলাদেশ।