বাংলারজমিন
সিংগাইরে প্রতিবন্ধী শিশু ধর্ষিত
স্টাফ রিপোর্টার, মানিকগঞ্জ থেকে
২৪ এপ্রিল ২০১৯, বুধবার, ৮:২৯ পূর্বাহ্ন
মনিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলায় ধর্ষণের শিকার হলো ১২ বছরের এক প্রতিবন্ধী শিশু। উপজেলার মধ্যধল্লা গ্রামের রফিজ উদ্দিনের ছেলে আল-আমিন (২৫) ওই শিশুটিকে ধর্ষণ করেছে। এ ঘটনায় গত সোমবার ধর্ষকের বিরুদ্ধে সিংগাইর থানায় মামলা হয়েছে। এছাড়া শিশুটির ডাক্তারি পরীক্ষা গতকাল দুপুরে মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে সম্পন্ন হয়েছে।
সিংগাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোন্দকার ইমাম হোসেন জানান, রোববার সকাল ১১টার দিকে ধর্ষক আল-আমিন শিশুটিকে খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে পার্শ্ববর্তী একটি কাঠ বাগানে নিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর ওই শিশুটি বাড়িতে গিয়ে তার মাকে বিষয়টি জানায়। পরে গ্রাম্য মাতব্বর ও জনপ্রতিনিধিরা স্থানীয় ভাবে ঘটনাটি আপোষ করার চেষ্টা করে। কিন্ত শেষ পর্যন্ত কোনো ফয়সালা না হওয়ায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে সিংগাইর থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
এদিকে একই উপজেলার এক কলেজপড়ুযা ছাত্রীর সঙ্গে পার্শ্ববর্তী হরিরামপুর উপজেলার এক কলেজ ছাত্রের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরই জের ধরে গত ১৯শে এপ্রিল দিবাগত রাতে ওই যুবক তার প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে সিংগাইরে যায়। এ সময়ে এলাকার ৭ বখাটে তাকে আটক করে তার মোবাইলে ফোন দিয়ে ওই ছাত্রীকে বাড়ির বাইরে ডেকে আনে। পরে ওই প্রেমিককে বেঁধে তিন যুবক প্রেমিকাকে ধর্ষণ করে এবং অন্য ৪ জন তাদের এই কাজে সহযোগিতার পাশাপাশি ঘটনাটির ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করে।
২০শে এপ্রিল (শনিবার) ভোরে ওই যুবক তার ভাইকে মোবাইল ফোনে বিস্তারিত জানালে তিনি পুলিশের হেল্প লাইন ৯৯৯ এ ফোন করে সহায়তা চান। বিষয়টি সিংগাইর থানা পুলিশ অবগত হলে শনিবার সকালে তাদের ওই এলাকা থেকে ওই নারীকে উদ্ধার করেন। এ ঘটনায় ওই নারী বাদী হয়ে ৭ জনের বিরুদ্ধে সিংগাইর থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। এই মামলার ভিত্তিতে এজাহারভুক্ত ৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে- দিপু (১৯), নাজমুল (২১), ফজর আলী (১৮), শিপন খান (১৮) ও নোমাজ আলী (২০)। আরেক ধর্ষক সুজন দেওয়ান (২৮) ও সহযোগী চানু (২২)কে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় মোবাইল ফোনে ধারণ করা ধর্ষণের ভিডিও। সেই ভিডিও দেখে আসামিদেরকে শনাক্ত করা হয়।
সিংগাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোন্দকার ইমাম হোসেন জানান, রোববার সকাল ১১টার দিকে ধর্ষক আল-আমিন শিশুটিকে খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে পার্শ্ববর্তী একটি কাঠ বাগানে নিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর ওই শিশুটি বাড়িতে গিয়ে তার মাকে বিষয়টি জানায়। পরে গ্রাম্য মাতব্বর ও জনপ্রতিনিধিরা স্থানীয় ভাবে ঘটনাটি আপোষ করার চেষ্টা করে। কিন্ত শেষ পর্যন্ত কোনো ফয়সালা না হওয়ায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে সিংগাইর থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
এদিকে একই উপজেলার এক কলেজপড়ুযা ছাত্রীর সঙ্গে পার্শ্ববর্তী হরিরামপুর উপজেলার এক কলেজ ছাত্রের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরই জের ধরে গত ১৯শে এপ্রিল দিবাগত রাতে ওই যুবক তার প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে সিংগাইরে যায়। এ সময়ে এলাকার ৭ বখাটে তাকে আটক করে তার মোবাইলে ফোন দিয়ে ওই ছাত্রীকে বাড়ির বাইরে ডেকে আনে। পরে ওই প্রেমিককে বেঁধে তিন যুবক প্রেমিকাকে ধর্ষণ করে এবং অন্য ৪ জন তাদের এই কাজে সহযোগিতার পাশাপাশি ঘটনাটির ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করে।
২০শে এপ্রিল (শনিবার) ভোরে ওই যুবক তার ভাইকে মোবাইল ফোনে বিস্তারিত জানালে তিনি পুলিশের হেল্প লাইন ৯৯৯ এ ফোন করে সহায়তা চান। বিষয়টি সিংগাইর থানা পুলিশ অবগত হলে শনিবার সকালে তাদের ওই এলাকা থেকে ওই নারীকে উদ্ধার করেন। এ ঘটনায় ওই নারী বাদী হয়ে ৭ জনের বিরুদ্ধে সিংগাইর থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। এই মামলার ভিত্তিতে এজাহারভুক্ত ৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে- দিপু (১৯), নাজমুল (২১), ফজর আলী (১৮), শিপন খান (১৮) ও নোমাজ আলী (২০)। আরেক ধর্ষক সুজন দেওয়ান (২৮) ও সহযোগী চানু (২২)কে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় মোবাইল ফোনে ধারণ করা ধর্ষণের ভিডিও। সেই ভিডিও দেখে আসামিদেরকে শনাক্ত করা হয়।