বিশ্বজমিন
মিয়ানমারে সেই ২ সাংবাদিকের আপিল প্রত্যাখ্যান করেছে সুপ্রিম কোর্ট
মানবজমিন ডেস্ক
২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, ১:৫১ পূর্বাহ্ন
রোহিঙ্গাদের নিয়ে রিপোর্ট করায় জেলে থাকা দুই সাংবাদিকের জামিন আবেদন প্রত্যাখ্যান করেলে মিয়ানমারের সুপ্রিম কোর্টও। এর আগে নিম্ন আদালত তাদের জামিন আবেদন প্রত্যাখ্যান করে। ফলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সাংবাদিক ওয়া লোন এবং কাইওয়া সোয়ে ও’ আপিল করেন উচ্চ আদালতে। কিন্তু মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারক সোয়ে নাইং একই রায় দেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
রোহিঙ্গাদের নিয়ে রিপোর্ট করার কারণে গত বছরের সেপ্টেম্বরে ৭ বছরের কারাদন্ড হয় ওই দুই সাংবাদিকের। ২০১৭ সালে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর সেনাবাহিনীর নৃশংসতার সময় ১০ জন মুসলিমকে ভয়াবহভাবে হত্যা করে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা রক্ষাকারীরা। সেই রিপোর্ট প্রকাশ করে দেন তারা। তাদের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের অফিসিয়াল সিক্রেট অ্যাক্ট লঙ্ঘনের অভিযোগে সাত বছরের জেল দেয় আদালত। মঙ্গলবার সেই রায় বহাল রাখে সুপ্রিম কোর্ট। একই সঙ্গে জামিন আবেদন প্রত্যাখ্যান করে।
অভিযুক্ত সাংবাদিকরা তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেছেন। বলেছেন, কর্তৃপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সাজিয়েছে। সাংবাদিক কাইওয়া সোয়ে ও’র স্ত্রী চিট সু উইন বিবিসিকে বলেছেন, আদালত আপিল প্রত্যাখ্যান করায় আমি ব্যথিত। যে রায় প্রত্যাশা করেছিলাম তা না পেয়ে খুবই মর্মাহত আমি। কাইওয়া ও আমি ভাল কিছু আশা করেছিলাম।
দুই সাংবাদিককের আইনজীবী বলেছেন, আদালতের এ রায়ে দেশে সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আইনজীবী খিন মুয়াং জাও বলেছেন, ওই দুই সাংবাদিকের জন্যই শুধু আমাদের অনুশোচনা হচ্ছে এমন না, অনুশোচনা হচ্ছে দেশের প্রেস্টিজ ও সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে। রায়ে এসব ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
রোহিঙ্গাদের নিয়ে রিপোর্ট করার কারণে গত বছরের সেপ্টেম্বরে ৭ বছরের কারাদন্ড হয় ওই দুই সাংবাদিকের। ২০১৭ সালে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর সেনাবাহিনীর নৃশংসতার সময় ১০ জন মুসলিমকে ভয়াবহভাবে হত্যা করে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা রক্ষাকারীরা। সেই রিপোর্ট প্রকাশ করে দেন তারা। তাদের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের অফিসিয়াল সিক্রেট অ্যাক্ট লঙ্ঘনের অভিযোগে সাত বছরের জেল দেয় আদালত। মঙ্গলবার সেই রায় বহাল রাখে সুপ্রিম কোর্ট। একই সঙ্গে জামিন আবেদন প্রত্যাখ্যান করে।
অভিযুক্ত সাংবাদিকরা তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেছেন। বলেছেন, কর্তৃপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সাজিয়েছে। সাংবাদিক কাইওয়া সোয়ে ও’র স্ত্রী চিট সু উইন বিবিসিকে বলেছেন, আদালত আপিল প্রত্যাখ্যান করায় আমি ব্যথিত। যে রায় প্রত্যাশা করেছিলাম তা না পেয়ে খুবই মর্মাহত আমি। কাইওয়া ও আমি ভাল কিছু আশা করেছিলাম।
দুই সাংবাদিককের আইনজীবী বলেছেন, আদালতের এ রায়ে দেশে সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আইনজীবী খিন মুয়াং জাও বলেছেন, ওই দুই সাংবাদিকের জন্যই শুধু আমাদের অনুশোচনা হচ্ছে এমন না, অনুশোচনা হচ্ছে দেশের প্রেস্টিজ ও সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে। রায়ে এসব ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।