শেষের পাতা
রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদার
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
শ্রীলঙ্কায় সিরিজ বোমা হামলার ঘটনার পর বাংলাদেশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বলয় গড়ে তুলেছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশ, র্যাব ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা রোববার থেকেই ঢাকায় বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলে। বিভিন্নস্থানে অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করা হয়। গতকাল ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে র্যাব, পুলিশের সশস্ত্র সতর্কাবস্থান। বাড়ানো হয়েছে চেক পোস্টও। বিশেষ করে ঢাকার কূটনৈতিক জোন গুলশান-বনানী এলাকার বিভিন্ন দূতাবাস এলাকা, প্রবেশ পথের চেকপোস্টে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। এছাড়াও সরকারি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অফিস, বিমানবন্দর, কারাগার, ধর্মীয় উপাসনালয়ে পুলিশের পাশাপাশি নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কোনো ধরনের হামলা বা নাশকতার আশঙ্কা নেই। তবুও সর্তক রয়েছেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
গুলশানে সার্বক্ষণিক ১৩টি চেকপোস্ট পরিচালনা করছে পুলিশ। সন্দেহ হলেই চেকপোস্টে থামিয়ে তল্লাশি করা হচ্ছে পথচারীদের। প্রতিটি চেকপোস্টে চার-থেকে পাঁচ জন পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও বিভিন্নস্থানে চেকপোস্ট বসিয়েছে র্যাব। ধর্মীয় উপাসনালয়, সরকারি বিভিন্ন অফিস, বিমানবন্দর, কূটনৈতিক এলাকায় চেকপোস্ট ছাড়াও র্যাবের পেট্টল টিম দায়িত্ব পালন করছে। সেইসঙ্গে সাদা পোষাকে সক্রিয় রয়েছেন গোয়েন্দারা। র্যাবের মিডিয়া অ্যান্ড লিগ্যাল উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান মানবজমিনকে বলেন, শ্রীলঙ্কায় সিরিজ বোমা হামলার পরপরই ঢাকায় নিরাপত্তা জোরধার করা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ স্থানে, সড়কে র্যাব সর্তক ভূমিকায় রয়েছে বলে জানান তিনি। গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম কামরুজ্জামান জানান, গুলশান এলাকায় চেকপোস্টের পাশাপাশি পেট্টল টিউটি বাড়ানো হয়েছে। প্রতিটি চেকপোস্টসহ দায়িত্বরতদের সর্তক থাকতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যাতে কোনো ধরণের অনাকাঙ্খিত ঘটনা না ঘটে।
গুলশানে সার্বক্ষণিক ১৩টি চেকপোস্ট পরিচালনা করছে পুলিশ। সন্দেহ হলেই চেকপোস্টে থামিয়ে তল্লাশি করা হচ্ছে পথচারীদের। প্রতিটি চেকপোস্টে চার-থেকে পাঁচ জন পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও বিভিন্নস্থানে চেকপোস্ট বসিয়েছে র্যাব। ধর্মীয় উপাসনালয়, সরকারি বিভিন্ন অফিস, বিমানবন্দর, কূটনৈতিক এলাকায় চেকপোস্ট ছাড়াও র্যাবের পেট্টল টিম দায়িত্ব পালন করছে। সেইসঙ্গে সাদা পোষাকে সক্রিয় রয়েছেন গোয়েন্দারা। র্যাবের মিডিয়া অ্যান্ড লিগ্যাল উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান মানবজমিনকে বলেন, শ্রীলঙ্কায় সিরিজ বোমা হামলার পরপরই ঢাকায় নিরাপত্তা জোরধার করা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ স্থানে, সড়কে র্যাব সর্তক ভূমিকায় রয়েছে বলে জানান তিনি। গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম কামরুজ্জামান জানান, গুলশান এলাকায় চেকপোস্টের পাশাপাশি পেট্টল টিউটি বাড়ানো হয়েছে। প্রতিটি চেকপোস্টসহ দায়িত্বরতদের সর্তক থাকতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যাতে কোনো ধরণের অনাকাঙ্খিত ঘটনা না ঘটে।