খেলা
‘পেসারদের ইনজুরি’ ওয়ালশের ভিন্ন কৌশল
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
ইংল্যান্ডে বিশ্বকাপ জয়ের লড়াই শুরু হবে আগামী মাসের শেষ দিকে। সেখানে দলগুলোর অন্যতম অস্ত্র ‘পেসাররা’। বাংলাদেশ দলও পাঁচ গতি তারকা নিয়ে দল সাজিয়েছে। কিন্তু তাদের নিয়ে রণ পরিকল্পনা সাজাতে বিপাকে পড়েছেন টাইগারদের বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশ। কারণ তার দলের গতি সৈনিকদের তিনজনই আছেন ইনজুরিতে। এর মধ্যে অন্যতম কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। বাকি দুই পেসার দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা ও আবু জায়েদ চৌধুরী রাহীকে নিয়েও নেই স্বস্তি। অধিনায়ক খেলছেন ইনজুরির সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি নিয়েই। অবশ্য বিশ্বকাপের আগে দলের সক্ষমতা পরীক্ষা করার সুযোগ পেয়েছেন বোলিং কোচ। কারণ আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে ৫ই মে থেকে মাঠে নামবে টাইগাররা। সেখানে সব মিলিয়ে ৫টি ওয়ানডে খেলবে বাংলাদেশ। তাই ওয়ালশ দলের পেসারদের নিয়ে ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছেন। তিনি আয়ারল্যান্ডে দলের গুরুত্বপূর্ণ পেসারদের ব্যবহার করবেন খুব সাবধানে। টাইগারদের বিশ্বকাপ প্রস্তুতির প্রথম দিনে সংবাদ মাধ্যমকে নিজের কৌশলের কথা জানান বোলিং কোচ। তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে অনেকেই চোটে ভোগায় আমি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেলানোরই পরামর্শ দেব। ওরা কতটা দ্রুত সেরে উঠছে তা দেখতে আমরা হয়তো আরও তিন-চার দিন সময় নেবো। যাদের চোট আছে তাদের আমরা আয়ারল্যান্ডে নিতে চাই না। সেখানে গিয়ে কাজের চাপে আবার চোটে পড়তে পারে, আবার ধাক্কা খেতে পারে। যদি আয়ারল্যান্ড সিরিজে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেলানোর কৌশল নেয়া হয় তাহলে প্রত্যেকেই সতেজ থাকতে পারবে।’
বিশেষ করে মোস্তাফিজের উপরে যেন চাপ না পড়ে সেই চিন্তা বোলিং কোচ ওয়ালশের। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় ওর (মোস্তাফিজ) পূর্ণ ফিটনেস নিয়ে তড়িঘড়ি করা ঠিক হবে না এবং আয়ারল্যান্ডে অতিমাত্রায় ব্যবহার করাও সমীচিন হবে না। যাতে করে সে ফ্রেশ মানসিকতা নিয়ে বিশ্বকাপ খেলতে পারে।’ মোস্তাফিজকে নিয়ে তার এই কৌশলের কারণও ষ্পষ্ট। বিশ্বকাপে এই পেসারই হতে পারে দলের তুরুপের তাস। তাই তাকে নিয়ে কোন ঝুঁকিই নিতে রাজি নন বোলিং কোচ। বিশ্বকাপে মোস্তাফিজের ভূমিকা নিয়ে ওয়ালশ বলেন, ‘বিশ্বকাপে মোস্তাফিজের অনেক বড় ভূমিকা থাকবে, যদি সে ফিট থাকে। তবে আমি মনে করি না আমাদের দল একজনের ওপর নির্ভরশীল। মাশরাফি, সাকিব এবং রুবেল বেশ ধারাবাহিক। তবে এটাও ঠিক ইনজুরির পর থেকে মোস্তাফিজকে ততটা ধরালো মনে হচ্ছে না। নিঃসন্দেহে সে একজন ম্যাচ উইনার। কিন্তু সেজন্য তাকে আমাদের ফিট রাখতে হবে।’
অন্যদিকে দলের পাঁচ পেসারের মধ্যে তিন জনই ইনজুরিতে। তাদের ম্যাচ খেলার জন্য উপযুক্ত করে তুলতেও বেশ চিন্তিতো ওয়ালশ। তিনি বলেন, ‘দলের কয়েকজনের ইনজুরি নিয়ে দুশ্চিন্তা আছে। যারা প্রিমিয়ার লিগ না খেলায় এতদিন ব্যাটিং করতে পারেনি তারা আজ নেটে বড় শটস খেলেছে। এটা দারুণ শুরু, কিন্তু আমার মূল ভাবনার জায়গা হলো চোটাক্রান্ত পেস বোলাররা। ওদের দ্রুতই ম্যাচ খেলার উপযোগি করে তুলতে হবে। পাঁচ পেসাররের মধ্যে তিনজনেরই ইনজুরি। মোস্তাফিজ, রুবেল ও সাইফউদ্দিন। আমাদের প্রথম কাজ হবে ওদের বোলিংয়ে ফিরিয়ে আনা। যাতে করে প্রথমে ওরা আয়ারল্যান্ড ও পরে বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুত হতে পারে।’ দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজাকে নিয়ে চিন্তা কম নয়। দুই হাঁটুতে অস্ত্রপচার নিয়েই খেলছেন তিনি। তবে অধিনায়কের উপর দারুণ বিশ্বাস বোলিং কোচের। তিনি বলেন, ‘আমি জানি মাশরাফি একজন যোদ্ধা। সে লড়াই করবে। তবে সেও কিন্তু শতভাগ ফিট নয়। তাই ওদের সম্পূর্ণ ফিট করে তোলা আমাদের লক্ষ্য। আমি প্রধান কোচকে বলেছি, ব্যাকআপ পেসার আয়ারল্যান্ডে নিয়ে যেতে পারি কি না। এই বোলারদের সেরে ওঠার সময়ে ওরা আমাদের সহায়তা করতে পারবে। আমাদের হাতে এখনও কিছু দিন সময় আছে। দেখব ওদের চোট কতটা গুরুতর, এরপর একটা সিদ্ধান্ত নেব।’ এছাড়াও প্রথম বারের মত বিশ্বকাপ খেলতে যাচ্ছেন তরুণ পেসার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। এই পেসারকে নিয়ে বেশ আত্নবিশ্বাসী ওয়ালশ। তিনি বলেন, ‘ও অনেক উন্নতি করেছে। ও খুব ভালো বোলিং করেছে। ও একজন রোমাঞ্চকর অলরাউন্ডার। ঘরোয়া ক্রিকেটে ওর ফর্ম দারুণ। ওর আত্মবিশ্বাস খুব ভালো। টেনিস এলবোর সমস্যা কাটিয়ে ওকে যদি আমরা সম্পূর্ণ ফিট করে তুলতে পারি ও আমাদের জন্য অনেক বড় শক্তি হবে।’
বিশেষ করে মোস্তাফিজের উপরে যেন চাপ না পড়ে সেই চিন্তা বোলিং কোচ ওয়ালশের। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় ওর (মোস্তাফিজ) পূর্ণ ফিটনেস নিয়ে তড়িঘড়ি করা ঠিক হবে না এবং আয়ারল্যান্ডে অতিমাত্রায় ব্যবহার করাও সমীচিন হবে না। যাতে করে সে ফ্রেশ মানসিকতা নিয়ে বিশ্বকাপ খেলতে পারে।’ মোস্তাফিজকে নিয়ে তার এই কৌশলের কারণও ষ্পষ্ট। বিশ্বকাপে এই পেসারই হতে পারে দলের তুরুপের তাস। তাই তাকে নিয়ে কোন ঝুঁকিই নিতে রাজি নন বোলিং কোচ। বিশ্বকাপে মোস্তাফিজের ভূমিকা নিয়ে ওয়ালশ বলেন, ‘বিশ্বকাপে মোস্তাফিজের অনেক বড় ভূমিকা থাকবে, যদি সে ফিট থাকে। তবে আমি মনে করি না আমাদের দল একজনের ওপর নির্ভরশীল। মাশরাফি, সাকিব এবং রুবেল বেশ ধারাবাহিক। তবে এটাও ঠিক ইনজুরির পর থেকে মোস্তাফিজকে ততটা ধরালো মনে হচ্ছে না। নিঃসন্দেহে সে একজন ম্যাচ উইনার। কিন্তু সেজন্য তাকে আমাদের ফিট রাখতে হবে।’
অন্যদিকে দলের পাঁচ পেসারের মধ্যে তিন জনই ইনজুরিতে। তাদের ম্যাচ খেলার জন্য উপযুক্ত করে তুলতেও বেশ চিন্তিতো ওয়ালশ। তিনি বলেন, ‘দলের কয়েকজনের ইনজুরি নিয়ে দুশ্চিন্তা আছে। যারা প্রিমিয়ার লিগ না খেলায় এতদিন ব্যাটিং করতে পারেনি তারা আজ নেটে বড় শটস খেলেছে। এটা দারুণ শুরু, কিন্তু আমার মূল ভাবনার জায়গা হলো চোটাক্রান্ত পেস বোলাররা। ওদের দ্রুতই ম্যাচ খেলার উপযোগি করে তুলতে হবে। পাঁচ পেসাররের মধ্যে তিনজনেরই ইনজুরি। মোস্তাফিজ, রুবেল ও সাইফউদ্দিন। আমাদের প্রথম কাজ হবে ওদের বোলিংয়ে ফিরিয়ে আনা। যাতে করে প্রথমে ওরা আয়ারল্যান্ড ও পরে বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুত হতে পারে।’ দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজাকে নিয়ে চিন্তা কম নয়। দুই হাঁটুতে অস্ত্রপচার নিয়েই খেলছেন তিনি। তবে অধিনায়কের উপর দারুণ বিশ্বাস বোলিং কোচের। তিনি বলেন, ‘আমি জানি মাশরাফি একজন যোদ্ধা। সে লড়াই করবে। তবে সেও কিন্তু শতভাগ ফিট নয়। তাই ওদের সম্পূর্ণ ফিট করে তোলা আমাদের লক্ষ্য। আমি প্রধান কোচকে বলেছি, ব্যাকআপ পেসার আয়ারল্যান্ডে নিয়ে যেতে পারি কি না। এই বোলারদের সেরে ওঠার সময়ে ওরা আমাদের সহায়তা করতে পারবে। আমাদের হাতে এখনও কিছু দিন সময় আছে। দেখব ওদের চোট কতটা গুরুতর, এরপর একটা সিদ্ধান্ত নেব।’ এছাড়াও প্রথম বারের মত বিশ্বকাপ খেলতে যাচ্ছেন তরুণ পেসার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। এই পেসারকে নিয়ে বেশ আত্নবিশ্বাসী ওয়ালশ। তিনি বলেন, ‘ও অনেক উন্নতি করেছে। ও খুব ভালো বোলিং করেছে। ও একজন রোমাঞ্চকর অলরাউন্ডার। ঘরোয়া ক্রিকেটে ওর ফর্ম দারুণ। ওর আত্মবিশ্বাস খুব ভালো। টেনিস এলবোর সমস্যা কাটিয়ে ওকে যদি আমরা সম্পূর্ণ ফিট করে তুলতে পারি ও আমাদের জন্য অনেক বড় শক্তি হবে।’