বাংলারজমিন
ধর্ষণ মামলায় অবহেলা
শ্রীমঙ্গলে ওসি ও এসআই ক্লোজড
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:১৩ পূর্বাহ্ন
শ্রীমঙ্গলে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী (১২) ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তারে অবহেলার কারণে শ্রীমঙ্গল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানাকে শোকজ এবং একই থানার এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেনকে পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়েছে। মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপার মো. শাহ জালাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় মামলা হওয়ার পরও দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা না হওয়ার কারণে শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) সোহেল রানাকে শোকজ এবং এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই দেলোয়ার হোসেনকে ক্লোজ করা হয়েছে।
মামলার আইও দেলোয়ার হোসেন পুলিশ লাইনে ক্লোজ হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, আসামিকে ধরতে আমার চেষ্টার ত্রুটি ছিল না। শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আশরাফুজ্জামান বলেন, এসআই দেলোয়ারকে পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়েছে।
এদিকে ধর্ষণের ঘটনার শিকার হওয়া শিক্ষার্থী বর্তমানে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের বেলতলী গ্রামে নিজঘরে একা পেয়ে স্থানীয় আব্দুল গফুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করে একই গ্রামের মো. মুন্না আহমেদ (১৮)। ঘটনার দুদিনের মাথায় ধর্ষিতার পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা করলেও পুলিশ অভিযুক্তকে ধরতে পারেনি। পরে গত শনিবার বিকালে র্যাব-৯ শ্রীমঙ্গল ক্যাম্পের এএসপি কামরুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি দল অভিযুক্তকে উপজেলার ভুনবীর ইউনিয়নের সরকার বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে শ্রীমঙ্গল থানায় হস্তান্তর করে। পরদিন রোববার তাকে পুলিশ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠায়।
তিনি বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় মামলা হওয়ার পরও দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা না হওয়ার কারণে শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) সোহেল রানাকে শোকজ এবং এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই দেলোয়ার হোসেনকে ক্লোজ করা হয়েছে।
মামলার আইও দেলোয়ার হোসেন পুলিশ লাইনে ক্লোজ হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, আসামিকে ধরতে আমার চেষ্টার ত্রুটি ছিল না। শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আশরাফুজ্জামান বলেন, এসআই দেলোয়ারকে পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়েছে।
এদিকে ধর্ষণের ঘটনার শিকার হওয়া শিক্ষার্থী বর্তমানে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের বেলতলী গ্রামে নিজঘরে একা পেয়ে স্থানীয় আব্দুল গফুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করে একই গ্রামের মো. মুন্না আহমেদ (১৮)। ঘটনার দুদিনের মাথায় ধর্ষিতার পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা করলেও পুলিশ অভিযুক্তকে ধরতে পারেনি। পরে গত শনিবার বিকালে র্যাব-৯ শ্রীমঙ্গল ক্যাম্পের এএসপি কামরুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি দল অভিযুক্তকে উপজেলার ভুনবীর ইউনিয়নের সরকার বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে শ্রীমঙ্গল থানায় হস্তান্তর করে। পরদিন রোববার তাকে পুলিশ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠায়।