বাংলারজমিন
রংপুরে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে
২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:১২ পূর্বাহ্ন
দ্বিতীয় বিয়ে অনুমতির কাগজে স্বাক্ষর না দেয়ায় রংপুরে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনা ঘটেছে গত রোববার বিকেলে কাউনিয়া উপজেলার হারাগাছ চরচতুরা গ্রামে। এ ঘটনায় হারাগাছ থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে স্বামী নাদের আলী নেন্দু (৪১) পলাতক রয়েছে।
রংপুর মহানগর হারাগাছ থানা সূত্রে জানা যায়, চরচতুরা গ্রামের মৃত মনির উদ্দিনের ছেলে নাদের আলী ওরফে নেন্দুর (৪১) সাথে প্রায় ১২ বছর আগে বিয়ে হয় মৃত গোলা মামুদের মেয়ে গোলাপী বেগমের (২৮)। কিছুদিন ধরে নাদের আলী দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য অনুমতি চেয়ে গোলাপী বেগমের কাছে স্বাক্ষর চাইলে তাদের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ হয়। ঘটনার দিন রোববার বিকেলে নাদের আলী গোলাপী’র কাছে স্বাক্ষর চাইতে গেলে সে অসম্মতি জানায়। এতে স্বামী নাদের আলী ক্ষিপ্ত হয়ে গোলাপীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গোলাপীর মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় রোববার রাতে গোলাপী বেগমের বড় ভাই জহুরুল ইসলাম হারাগাছ থানায় বাদী হয়ে নেন্দু ও তার প্রেমিকা রিক্তার নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে নেন্দুর প্রেমিকা রিক্তা আক্তারকে গ্রেপ্তার করে। হারাগাছ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) রাজিফুজ্জামান বসুনিয়া রাজিব জানান, গোলাপী বেগমের গলায় দাগ ছিল। তার মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া নেন্দুর প্রেমিকার জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। নেন্দুকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রংপুর মহানগর হারাগাছ থানা সূত্রে জানা যায়, চরচতুরা গ্রামের মৃত মনির উদ্দিনের ছেলে নাদের আলী ওরফে নেন্দুর (৪১) সাথে প্রায় ১২ বছর আগে বিয়ে হয় মৃত গোলা মামুদের মেয়ে গোলাপী বেগমের (২৮)। কিছুদিন ধরে নাদের আলী দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য অনুমতি চেয়ে গোলাপী বেগমের কাছে স্বাক্ষর চাইলে তাদের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ হয়। ঘটনার দিন রোববার বিকেলে নাদের আলী গোলাপী’র কাছে স্বাক্ষর চাইতে গেলে সে অসম্মতি জানায়। এতে স্বামী নাদের আলী ক্ষিপ্ত হয়ে গোলাপীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গোলাপীর মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় রোববার রাতে গোলাপী বেগমের বড় ভাই জহুরুল ইসলাম হারাগাছ থানায় বাদী হয়ে নেন্দু ও তার প্রেমিকা রিক্তার নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে নেন্দুর প্রেমিকা রিক্তা আক্তারকে গ্রেপ্তার করে। হারাগাছ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) রাজিফুজ্জামান বসুনিয়া রাজিব জানান, গোলাপী বেগমের গলায় দাগ ছিল। তার মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া নেন্দুর প্রেমিকার জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। নেন্দুকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।