এক্সক্লুসিভ
সেনবাগে স্কুলছাত্রীকে আটকে রেখে ধর্ষণ
সেনবাগ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, ৮:৫৩ পূর্বাহ্ন
নোয়াখালীর সেনবাগে সপ্তম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রী (১৫)কে তিন দিন ধরে আটকে রেখে ধর্ষণ করেছে অটোচালক ছোটন (২০) নামে এক যুবক। ধর্ষণের শিকার ছাত্রীর মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে রোববার গভীর রাতে সেনবাগ থানার এসআই জসিম উদ্দিন বাগেরহাট থেকে কৌশলে কেশারপাড় বোর্ড অফিসে নিয়ে আসেন তাদের। এ সময় পুলিশ ভিকটিমকে উদ্ধার ও ধর্ষণকারী ছোটনকে গ্রেপ্তার করে। সে কেশারপাড় বারিক হাজারী বাড়ির মৃত আবদুস ছাত্তারের পুত্র।
ধর্ষিতা ছাত্রীর মা জানান, সহানীয় জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে চার দিন আগে বাড়ি ফেরার পথে ভিকটিমকে জোর করে একটি গাড়িতে তুলে নেয় ছোটন। পরে খবর পাওয়া যায়, বাগেরহাট সুগন্ধি ফকিরবাড়িতে আসামির ভগ্নিপতির বাড়িতে আটকে রাখা হয়েছে মেয়েকে। এ ঘটনায় মেয়েকে উদ্ধারসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সেনবাগ থানায় অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ভিকটিমকে উদ্ধার ও আসামিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
সেনবাগ থানার ওসি মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মামলার প্রস্তুতি চলছে। ভিকটিমের ২২ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড ও মেডিকেল পরীক্ষার জন্য নোয়াখালীতে প্রেরণের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
দুই মাদরাসাছাত্রকে বলাৎকার
এদিকে সেনবাগের ইয়ারপুর মদিনাতুল উলুম হাফেজিয়া মাদরাসায় শিক্ষক হাফেজ মাহফুজুর রহমানের লালসার শিকার হলেন দুই শিক্ষার্থী। রোববার দিবাগত রাতে লোকজন ওই হাফেজকে হাতেনাতে আটক করে থানায় খবর দিলে এসআই গৌর সাহা ১০ ও ১২ বছরের ওই দুই শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করেন। একই সঙ্গে অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হাফেজ মাহফুজুর রহমান বেগমগঞ্জের একলাশপুর গ্রামের নুর হোসাইনের পুত্র।
এ ঘটনায় নির্যাতিত এক শিক্ষার্থীর পিতা আবুল কাশেম বাদী হয়ে সেনবাগ থানায় মামলা করেছেন। গতকাল নোয়াখালীর বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। সেনবাগ থানার ওসি মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। হাফেজ মাহফুজুর রহমানের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন অভিভাবক ও এলাকাবাসী।
ধর্ষিতা ছাত্রীর মা জানান, সহানীয় জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে চার দিন আগে বাড়ি ফেরার পথে ভিকটিমকে জোর করে একটি গাড়িতে তুলে নেয় ছোটন। পরে খবর পাওয়া যায়, বাগেরহাট সুগন্ধি ফকিরবাড়িতে আসামির ভগ্নিপতির বাড়িতে আটকে রাখা হয়েছে মেয়েকে। এ ঘটনায় মেয়েকে উদ্ধারসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সেনবাগ থানায় অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ভিকটিমকে উদ্ধার ও আসামিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
সেনবাগ থানার ওসি মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মামলার প্রস্তুতি চলছে। ভিকটিমের ২২ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড ও মেডিকেল পরীক্ষার জন্য নোয়াখালীতে প্রেরণের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
দুই মাদরাসাছাত্রকে বলাৎকার
এদিকে সেনবাগের ইয়ারপুর মদিনাতুল উলুম হাফেজিয়া মাদরাসায় শিক্ষক হাফেজ মাহফুজুর রহমানের লালসার শিকার হলেন দুই শিক্ষার্থী। রোববার দিবাগত রাতে লোকজন ওই হাফেজকে হাতেনাতে আটক করে থানায় খবর দিলে এসআই গৌর সাহা ১০ ও ১২ বছরের ওই দুই শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করেন। একই সঙ্গে অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হাফেজ মাহফুজুর রহমান বেগমগঞ্জের একলাশপুর গ্রামের নুর হোসাইনের পুত্র।
এ ঘটনায় নির্যাতিত এক শিক্ষার্থীর পিতা আবুল কাশেম বাদী হয়ে সেনবাগ থানায় মামলা করেছেন। গতকাল নোয়াখালীর বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। সেনবাগ থানার ওসি মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। হাফেজ মাহফুজুর রহমানের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন অভিভাবক ও এলাকাবাসী।