বিশ্বজমিন
ইরানি তেল আমদানিতে বিধিনিষেধ আসছে, বেড়েছে দাম
মানবজমিন ডেস্ক
২২ এপ্রিল ২০১৯, সোমবার, ১:১৫ পূর্বাহ্ন
ইরানি তেলের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন বিধিনিষেধ আসছে এমন আশঙ্কায় বিশ্ববাজারে সোমবার বেড়ে গেছে তেলের দাম। ইরান থেকে যারাই তেল আমদানি করে তাদেরকে ওই বিধিনিষেধে আমাদানি বন্ধ করতে বলা হবে। যদি তারা তা না করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অবরোধ দেয়া হবে। যুক্তরাষ্ট্র এ ঘোষণা দিতে যাচ্ছে বলে খবর প্রকাশ হওয়ায় তেলের দাম বেড়ে গেছে।
এ খবর দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম সোমবার বেড়েছে শতকরা ৩.৩ ভাগ। এতে প্রতি ব্যারেল তেলের দাম দাঁড়ায় ৭৪.৩১ ডলার। ১ নভেম্বরের পর এটাই প্রতি ব্যারেল এমন তেলের সর্বোচ্চ দাম। একই দিনে ওই দাম কমে দাঁড়ায় ৭৩.৬৩ ডলার। শেষ লেনদেনের পরে তবুও এই দাম শতকরা ২.৩ ভাগ বেশি। ইউএস ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট অশোধিত তেলের দাম শতকরা ২.৯ ভাগ বৃদ্ধি পেয়ে প্রতি ব্যারেলে দাঁড়ায় ৬৫.৮৭ ডলার। ৩১ অক্টোবরের পরে এই দাম সর্বোচ্চ। আরো পরে তা কমে দাঁড়ায় ৬৫.৫০ ডলার। তবু আগের দিনের লেনদেনের চেয়ে তা শতকরা ২.৩ ভাগ বেশি।
রোববার ওয়াশিংটন পোস্ট প্রথম রিপোর্ট প্রকাশ করে যে, ইরানি তেলের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র যে ছাড় দেয় তা প্রত্যাহার করে নেয়ার ঘোষণা আসছে। ওই ঘোষণায় যারা বর্তমানে ইরানের তেল কেনেন তারা আর তা কিনতে পারবেন না। যদি তারা তা কেনেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অবরোধ দেবে যুক্তরাষ্ট্র।
রিপোর্টে বলা হয়, এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও ২ মে ঘোষণা দেবেন। জানাবেন, ইরানের অশোধিত তেল বা ঘনীভূত অন্য তেল আমদানির ক্ষেত্রে আর কোনো দেশকে ছাড় দেবে না। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দু’জন কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে এ খবর দেয় ওয়াশিংটন পোস্ট।
এ বিষয়ের সঙ্গে জানেন এমন একজন বলেছেন, ওই রিপোর্ট যথার্থ। যদিও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
এ খবর দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম সোমবার বেড়েছে শতকরা ৩.৩ ভাগ। এতে প্রতি ব্যারেল তেলের দাম দাঁড়ায় ৭৪.৩১ ডলার। ১ নভেম্বরের পর এটাই প্রতি ব্যারেল এমন তেলের সর্বোচ্চ দাম। একই দিনে ওই দাম কমে দাঁড়ায় ৭৩.৬৩ ডলার। শেষ লেনদেনের পরে তবুও এই দাম শতকরা ২.৩ ভাগ বেশি। ইউএস ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট অশোধিত তেলের দাম শতকরা ২.৯ ভাগ বৃদ্ধি পেয়ে প্রতি ব্যারেলে দাঁড়ায় ৬৫.৮৭ ডলার। ৩১ অক্টোবরের পরে এই দাম সর্বোচ্চ। আরো পরে তা কমে দাঁড়ায় ৬৫.৫০ ডলার। তবু আগের দিনের লেনদেনের চেয়ে তা শতকরা ২.৩ ভাগ বেশি।
রোববার ওয়াশিংটন পোস্ট প্রথম রিপোর্ট প্রকাশ করে যে, ইরানি তেলের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র যে ছাড় দেয় তা প্রত্যাহার করে নেয়ার ঘোষণা আসছে। ওই ঘোষণায় যারা বর্তমানে ইরানের তেল কেনেন তারা আর তা কিনতে পারবেন না। যদি তারা তা কেনেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অবরোধ দেবে যুক্তরাষ্ট্র।
রিপোর্টে বলা হয়, এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও ২ মে ঘোষণা দেবেন। জানাবেন, ইরানের অশোধিত তেল বা ঘনীভূত অন্য তেল আমদানির ক্ষেত্রে আর কোনো দেশকে ছাড় দেবে না। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দু’জন কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে এ খবর দেয় ওয়াশিংটন পোস্ট।
এ বিষয়ের সঙ্গে জানেন এমন একজন বলেছেন, ওই রিপোর্ট যথার্থ। যদিও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।