শেষের পাতা
শিউলীর অস্বীকার ফের তোলপাড়
স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট থেকে
২০ এপ্রিল ২০১৯, শনিবার, ৯:৪২ পূর্বাহ্ন
ষড়যন্ত্রের গন্ধ খুঁজে পাচ্ছেন শিউলী আক্তার। এ কারণে অপপ্রচারে ক্ষেপেছেন তিনি। দাবি করেছেন- ‘এটা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের নতুন ষড়যন্ত্র’। গত কয়েক দিন ধরে সিলেটে ব্যাপকভাবে আলোচিত সিলেটের শিউলী আক্তার। তিনি জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেত্রী। সিলেট মহানগরেরও সভাপতি। নানা খবরের উৎস তিনি। এরশাদ সিলেটে এলেই শিউলী আসেন আলোচনায়। নিজেই সক্রিয় হন রাজনীতিতে। দেন শোডাউনও। কিন্তু এবার তাকে নিয়ে আলোচনা ভিন্ন।
আলোচনা চললেও তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। মামলাও হয়নি। এ কারণে এই খবরের সত্য-মিথ্যা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এই অবস্থায় শিউলী আক্তারের বিবৃতি নতুন করে আলোচনার খোড়াক হয়েছে সিলেটে। গণমাধ্যমে শিউলী আক্তারকে নিয়ে খবর রটেছে। তিনি নিজেই লন্ডনী কইন্যা সেজে প্রতারণা করেছেন। সিলেট শহরতলীর বেটুয়ারমুখের ময়না মিয়ার ছেলে হারুন মিয়া প্রতারণার শিকার হয়েছেন। অভিযোগ তোলা হয় শিউলী আক্তার এক ঘটকের মাধ্যমে নিজেকে বৃটিশ সিটিজেন নারী দাবি করেন। এরপর হারুন মিয়ার সঙ্গে বিয়ের কথাবার্তা চূড়ান্ত করেন। বিয়ের আগেই নেন ৩ লাখ টাকা স্বর্ণালঙ্কার। ঘটককে দেয়া হয় এক লাখ টাকা। বিয়ের দিনক্ষন ছিলো ৫ই এপ্রিল। ওই দিন নগরীর শিবগঞ্জের একটি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে গিয়ে বর হারূন মিয়া কনেকে পাননি। বিয়ের আয়োজনও ছিলো না ওই রেস্টুরেন্টে।
৪০ জন ‘বৈরাতী’ নিয়ে গিয়ে বিয়ে না করেই ফিরে আসেন তিনি। কিন্তু এই ঘটনার পর হারূন মিয়ার পক্ষ থেকে কোনো আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। তবে- শিউলীর সঙ্গে একত্রে বসা কিছু ছবি দিয়ে তিনি ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করছেন। আর এই প্রমাণের উপর ভিত্তি করে খবরের শিরোনাম হয়েছেন শিউলী আক্তার। গতকাল খবরের বিপরীতে নিজের বক্তব্য দিয়েছেন শিউলী আক্তার। তিনি পুরো ঘটনাটিকে একটি সাজানো নাটক বলে অভিহিত করেছেন। বলেছেন- ‘তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্র ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের নতুন ষড়যন্ত্র’। তিনি দাবি করেন- ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্যের উপর নির্ভর করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে কিছু ছবি সংগ্রহ করে কাল্পনিক কাহিনী তৈরি করে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য অপপ্রচার করছে। এর কোনো সত্যতা নেই। গণমাধ্যমের সূত্র ধরে অভিযোগকারীর বিরুদ্ধে অচিরেই আইনানুগ ব্যবস্থার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে দাবি করেন শিউলী আক্তার। একই সঙ্গে তিনি অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। নিজের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে শিউলী আক্তার এ দাবি করেন।
আলোচনা চললেও তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। মামলাও হয়নি। এ কারণে এই খবরের সত্য-মিথ্যা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এই অবস্থায় শিউলী আক্তারের বিবৃতি নতুন করে আলোচনার খোড়াক হয়েছে সিলেটে। গণমাধ্যমে শিউলী আক্তারকে নিয়ে খবর রটেছে। তিনি নিজেই লন্ডনী কইন্যা সেজে প্রতারণা করেছেন। সিলেট শহরতলীর বেটুয়ারমুখের ময়না মিয়ার ছেলে হারুন মিয়া প্রতারণার শিকার হয়েছেন। অভিযোগ তোলা হয় শিউলী আক্তার এক ঘটকের মাধ্যমে নিজেকে বৃটিশ সিটিজেন নারী দাবি করেন। এরপর হারুন মিয়ার সঙ্গে বিয়ের কথাবার্তা চূড়ান্ত করেন। বিয়ের আগেই নেন ৩ লাখ টাকা স্বর্ণালঙ্কার। ঘটককে দেয়া হয় এক লাখ টাকা। বিয়ের দিনক্ষন ছিলো ৫ই এপ্রিল। ওই দিন নগরীর শিবগঞ্জের একটি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে গিয়ে বর হারূন মিয়া কনেকে পাননি। বিয়ের আয়োজনও ছিলো না ওই রেস্টুরেন্টে।
৪০ জন ‘বৈরাতী’ নিয়ে গিয়ে বিয়ে না করেই ফিরে আসেন তিনি। কিন্তু এই ঘটনার পর হারূন মিয়ার পক্ষ থেকে কোনো আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। তবে- শিউলীর সঙ্গে একত্রে বসা কিছু ছবি দিয়ে তিনি ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করছেন। আর এই প্রমাণের উপর ভিত্তি করে খবরের শিরোনাম হয়েছেন শিউলী আক্তার। গতকাল খবরের বিপরীতে নিজের বক্তব্য দিয়েছেন শিউলী আক্তার। তিনি পুরো ঘটনাটিকে একটি সাজানো নাটক বলে অভিহিত করেছেন। বলেছেন- ‘তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্র ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের নতুন ষড়যন্ত্র’। তিনি দাবি করেন- ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্যের উপর নির্ভর করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে কিছু ছবি সংগ্রহ করে কাল্পনিক কাহিনী তৈরি করে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য অপপ্রচার করছে। এর কোনো সত্যতা নেই। গণমাধ্যমের সূত্র ধরে অভিযোগকারীর বিরুদ্ধে অচিরেই আইনানুগ ব্যবস্থার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে দাবি করেন শিউলী আক্তার। একই সঙ্গে তিনি অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। নিজের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে শিউলী আক্তার এ দাবি করেন।