খেলা
টানা তৃতীয় হার মোহামেডানের
স্পোর্টস রিপোর্টার
২০ এপ্রিল ২০১৯, শনিবার, ৯:২৩ পূর্বাহ্ন
ডিপিএলের সুপার লীগ পর্বে এসে খেই হারিয়ে ফেলেছে মোহামেডান স্পোর্র্টিং ক্লাব। গতকাল শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের কাছে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে পরাজিত হয় মোহামেডান। সুপার লীগে এটি মোহামেডানের টানা তৃতীয় হার । লীগ পর্বের শেষ রাউন্ডে আবাহনীকে হারিয়ে সুপার লীগে উঠে আসা শেখ জামাল দেখালো জয়ের হ্যাটট্রিক। আসরে ১৪ ম্যাচে ১৮ পয়েন্টের সুবাদে ৬ দলের মধ্যে শেখ জামালের অবস্থান তৃতীয়। সমান ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে তলানীতে মোহামেডান।
ফতুল্লায় টস হেরে ব্যাট করতে নামে মোহামেডান। দলীয় ৫৫ রানেই ৪ উইকেট খোয়ায় তারা। একে একে ফিরে যান লিটন দাস (২৬), ইরফান শুকুর (১), অভিষেক মিত্র (২) ও রকিবুল হাসান (৮)। কিছুক্ষণ লড়াই করে দলীয় ৯৭ রানে বিদায় নেন আশরাফুলও (২১)। এরপর নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে মোহামেডান। তুষার ইমরানের ৫৬ রানের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ৪৪.৪ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৫৯ রান সংগ্রহ করে মোহামেডান। শেখ জামালের হয়ে ৪.৪ ওভার বোলিং করে মাত্র ১৬ রান খরচায় ৪ উইকেট শিকার করেন লেগস্পিনার তানবীর হায়দার। এছাড়া পেসার খালেদ আহমেদ ২টি ও নাসির হোসেন, তাইজুল ইসলাম, ইলিয়াস সানী একটি করে উইকেট লাভ করেন।
১৬০ রানের মামুলি লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১৩ রানেই ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে শেখ জামাল। তবে ইমতিয়াজ হোসেন (৫৪) ও অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহানের ১২০ রানের জুটি ব্যবধান গড়ে দেয়। সোহানের অপরাজিত ৮৩ রানের ইনিংসে ৯৯ বল হাতে রেখেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় শেখ জামাল। ব্যাট হাতে অবদান রাখায় ম্যাচসেরা হন সোহান।
ফতুল্লায় টস হেরে ব্যাট করতে নামে মোহামেডান। দলীয় ৫৫ রানেই ৪ উইকেট খোয়ায় তারা। একে একে ফিরে যান লিটন দাস (২৬), ইরফান শুকুর (১), অভিষেক মিত্র (২) ও রকিবুল হাসান (৮)। কিছুক্ষণ লড়াই করে দলীয় ৯৭ রানে বিদায় নেন আশরাফুলও (২১)। এরপর নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে মোহামেডান। তুষার ইমরানের ৫৬ রানের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ৪৪.৪ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৫৯ রান সংগ্রহ করে মোহামেডান। শেখ জামালের হয়ে ৪.৪ ওভার বোলিং করে মাত্র ১৬ রান খরচায় ৪ উইকেট শিকার করেন লেগস্পিনার তানবীর হায়দার। এছাড়া পেসার খালেদ আহমেদ ২টি ও নাসির হোসেন, তাইজুল ইসলাম, ইলিয়াস সানী একটি করে উইকেট লাভ করেন।
১৬০ রানের মামুলি লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১৩ রানেই ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে শেখ জামাল। তবে ইমতিয়াজ হোসেন (৫৪) ও অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহানের ১২০ রানের জুটি ব্যবধান গড়ে দেয়। সোহানের অপরাজিত ৮৩ রানের ইনিংসে ৯৯ বল হাতে রেখেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় শেখ জামাল। ব্যাট হাতে অবদান রাখায় ম্যাচসেরা হন সোহান।